পোশাক রপ্তানিকারকদের ৭ দিনের বন্দর ডেমারেজ মওকুফ
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ১০:১৭ এএম, ২৯ জুলাই ২০২৪ সোমবার
সংগৃহীত ছবি
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার কারণে পোশাক রপ্তানিকারকদের সাত দিনের বন্দর ডেমারেজ চার্জ মওকুফ (পণ্য খালাসের বিলম্বের কারণে চার্জ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
রোববার (২৮ জুলাই) ক্ষতিপূরণ নিয়ে বিজিএমইএ নেতাদের সঙ্গে সচিবালয়ে বৈঠকের পর নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
তিনি বলেন, বিভিন্ন বিষয়ে সরকারের কাছে তাদের দাবি আছে। এগুলো কিছু আছে এনবিআর, কিছু অর্থ মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত, কিছু বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত। সেগুলো তারা আমাকে অবহিত করেছে। সেই বিষয়গুলো সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধান করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ মুহূর্তে আমার কাছে যেটুকু সামর্থ্য আছে সেইটুকু আমি করতে পারি। এর বেশি করতে হলে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। পণ্য আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে একটা আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দর সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিল।
ব্যবসায়ীদের সুবিধার জন্য সরকার অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে জানিয়ে খালিদ মাহমুদ বলেন, আমাদের সড়ক, রেল ও নৌ-যোগাযোগ, আকাশপথ সবই উন্নত হয়েছে। আমরা বলেছিলাম ব্যবসায়ীরা যদি আমাদের কাছে কোনো সহযোগিতা চায় আমরা করব।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিজিএমইএ-এর পক্ষ থেকে আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বলা হয়েছে। আমরা তাদের বলেছি, তাদের যে তালিকা আছে সেটা যদি আমাদের দেওয়া হয়, তাহলে আমরা সর্বোচ্চ সাত দিনের ডেমারেজ চার্জ মওকুফ করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বিজিএমইএ-এর পক্ষ থেকে যদি আমাদের তালিকটা দেয়, তাহলে আমরা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবো।
ইন্টারনেট বন্ধ ও সহিংসতার কারণে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক বন্ধ থাকায় কনটেইনারবাহী গাড়িগুলো আসতে পারেনি, আটকে গিয়েছিল। এ কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনারের জট লেগে যায় বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
অন্যান্য রপ্তানিকারকদের ক্ষেত্রে কি হবে জানতে চাইলে-নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই সুবিধা শুধু বিজিএমইএ’র ক্ষেত্রে, জেনারেল নয়। সবাইকে এই সুবিধা দিতে হলে আমাদের আরও উচ্চ পর্যায়ে কথা বলতে হবে। এটা করার ক্ষমতা আমাদের নেই।
বিজিএমইএ’র পক্ষ থেকে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীকে দেওয়া দাবিতে বলা হয়েছে, দেশে চলমান সংকটাপন্ন অবস্থা ও কারফিউ এবং বন্দর ও কাস্টমসের সার্ভারে অনলাইন সংযোগ না থাকা-ধীর গতি থাকার কারণে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা নির্দিষ্ট সময়ে পণ্য খালাস করতে সক্ষম হয়নি। বর্তমানে বন্দর ও কাস্টমসের সার্ভার চালু হওয়ার ফলে পণ্য খালাস প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু এরই মধ্যে উল্লেখিত কারণে পণ্য খালাস প্রক্রিয়া ব্যাহত হওয়ার কারণে বন্দরে সৃষ্টি হয়েছে কনটেইনার জট এবং আমদানিকারকদের ওপর ধার্য হয়েছে অতিরিক্ত ডেমারেজ চার্জ।
দাবিতে আরও বলা হয়, বন্দরের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানিসংক্রান্ত কার্যক্রম নিরবিচ্ছিন্নভাবে সম্পাদন এবং ক্রেতার নির্ধারিত লিড টাইমের মধ্যে পণ্য রপ্তানিতে সহায়তা করতে তৈরি পোশাকখাতের অপেক্ষমান কন্টেইনার দ্রুততার সঙ্গে পোর্ট ডেমারেজ চার্জ ছাড়া খালাসের ব্যবস্থা করা একান্ত প্রয়োজন।
বর্তমানে চট্টগ্রাম বন্দরে প্রায় ৩৭ হাজার আমদানি পণ্যবাহী কন্টেইনার খালাসের অপেক্ষায় আছে, এর মধ্যে ১৩ হাজার কন্টেইনার তৈরি পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট।
- টানা দ্বিতীয় সাফ জয়ের উল্লাসে মাতলেন বাঘিনীরা
- খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাশকতার ১০ মামলা বাতিল
- ঢাকাসহ যে ছয় বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
- চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একদিনে ২ জনের মৃত্যু
- মানসিক চাপ ডেকে আনে মৃত্যুও!
- হুমকির মুখে চলনবিলের জীববৈচিত্র্য
- দিনাজপুরে আগাম জাতের আলু চাষ শুরু
- সায়েন্সল্যাবে অবরোধ শিক্ষার্থীদের, ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ
- খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হাইকোর্টে বাতিল
- জাবিতে ছাত্রশিবিরের আত্মপ্রকাশ, প্রতিবাদে মধ্যরাতে বিক্ষোভ
- বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না
- আর্জেন্টিনায় ধসে পড়ল ১০ তলা হোটেল
- স্বর্ণের দামে বিশ্ব রেকর্ড, বাড়তে পারে দেশেও
- যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন: কে এগিয়ে, ট্রাম্প নাকি কমলা
- ২৮ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব
- ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের দুই শিল্পীকে শোকজ
- জেনে নিন বিমানবন্দর নেই যে সব দেশে
- বন্যায় বাড়ছে ডায়রিয়ার প্রকোপ, সড়কে-গাছতলায় চলছে চিকিৎসা
- ২০৩০ সালের মধ্যে ৪৫ শতাংশ নারীই অবিবাহিত-নিঃসন্তান থাকবেন
- জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক হলেন আফসানা বেগম
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুম বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত
- তক্ষশীলা– পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়
- অপারেশনের ঝুঁকি কমাচ্ছে এআই প্রযুক্তি
- শিল্পীদের কাজ শিল্পচর্চা, রাজনীতি নয়: মম
- যে পাঁচটি পেশার চাহিদা বাড়ছে, সফল হতে যা প্রয়োজন
- চাঁদপুরে গরমে মারা যাচ্ছে মুরগি
- ডেঙ্গুতে প্রাণহানী ১, হাসপাতালে ভর্তি ৬১৫ জন
- বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রবেশ ফি কমলো
- এইচএসসি পাসে চাকরি দেবে বিকাশ
- যেসব ভুলে নারীর হৃদরোগ ঝুঁকি বাড়ে