অরিত্রীর আত্মহত্যা: আবারও পেছাল মামলার রায়
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ১১:৪২ এএম, ৩ জুন ২০২৪ সোমবার
সংগৃহীত ছবি
রাজধানীর বেইলি রোডের ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্রী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষিকা নাজনীন ফেরদৌস ও জিন্নাত আরার বিরুদ্ধে করা মামলার রায় ঘোষণা পঞ্চম বারের মতো পেছানো হয়েছে।
সোমবার (৩ জুন) ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ১২-এর বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে মামলাটির রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে বিচারক ছুটিতে থাকায় আজ রায় ঘোষণা হচ্ছে না।
ভারপ্রাপ্ত বিচারক রায়ের নতুন তারিখ ধার্য করবেন বলে সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী রাহিমুল করিম আকন্দ জানিয়েছেন।
গত ২১ জানুয়ারি মামলাটি রায়ের জন্য ছিল। এরপর গত ৮ ফেব্রুয়ারি, ৩ মার্চ ও ৯ এপ্রিলও রায় প্রস্তুত না হওয়ায় রায় ঘোষণা হয়নি। গত বছরের ২৭ নভেম্বর একই আদালত রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এ মামলায় রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেন।
এর আগে ২০১৮ সালে ৩ ডিসেম্বর শান্তিনগরের বাসায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী অরিত্রী (১৫)। তার আগের দিন পরীক্ষায় নকল করার অভিযোগে তাকে পরীক্ষা হল থেকে বের করে দিয়েছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ। স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, অরিত্রী পরীক্ষায় মোবাইল ফোনে নকল নিয়ে টেবিলে রেখে লিখছিল। অন্যদিকে স্বজনদের দাবি, নকল করেনি অরিত্রী।
এরপর অরিত্রীর বাবা-মাকে ডেকে নেওয়া হয় স্কুলে। তখন অরিত্রীর সামনে তার বাবা-মাকে অপমান করা হয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে। ওই দিনই আত্মহত্যা করেন অরিত্রী। অরিত্রীর আত্মহত্যার পর তার সহপাঠীরা বিক্ষোভে নামে। ৪ ডিসেম্বর তার বাবা দিলীপ অধিকারী আত্মহননে প্ররোচনার অভিযোগ এনে মামলা করেন। ওই মামলায় অরিত্রীর শিক্ষকদের পুলিশ গ্রেপ্তারও করলেও পরে তারা জামিন পান।
মামলার এজাহারে অরিত্রীর বাবা লেখেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ মেয়ের সামনে তাদের অপমান করে। ওই অপমান এবং পরীক্ষা দিতে না পারার মানসিক আঘাত সইতে না পেরে অরিত্রী আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ নাজনীন ও জিনাতকে আসামি করে মামলার অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার।
সেখানে বলা হয়, আসামিদের ‘নির্দয় ব্যবহার ও অশিক্ষকসুলভ আচরণ’ অরিত্রী অধিকারীকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করে। মামলার এজাহারে অরিত্রীর শ্রেণি শিক্ষক হাসনা হেনাও আসামি ছিলেন। তবে অভিযোগপত্রে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এরপর ২০১৯ সালের ১০ জুলাই অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে নাজনীন ফেরদৌস জিনাত আক্তারের বিচার শুরু করে আদালত। মামলার ১৮ সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জনের সাক্ষ্য নেন ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল আলম।
অরিত্রীর বাবা, মামলার বাদী দিলীপ অধিকারী, মা বিউটি অধিকারী, অরিত্রীদের বাড়ির নৈশ প্রহরী শুকদেব, অরিত্রীর বাবার সহকর্মী সনজয় অধিকারী, প্রতিবেশী মেরিনা মণ্ডল সাক্ষ্য দিয়েছেন এ মামলায়।
- মন খারাপ? মাথায় নয়, তেল মাখুন নাভিতে
- অবশেষে জয়ের দেখা পেল ব্রাজিল
- খালেদা জিয়াকে যে দেশে নেওয়া হতে পারে
- কাজে ফিরেছেন সাভার-আশুলিয়ার পোশাক শ্রমিকরা
- ‘বিশ্ব পল্লী উন্নয়ন দিবস’ ৬ জুলাই
- নামছে বন্যার পানি, বাড়ছে নদীভাঙন
- কুমিল্লায় বন্যায় ১১০০ কিলোমিটার পাকা সড়কের ক্ষতি
- যে কারণে বাড়ছে চালের দাম
- শাহপরানের মাজারে যেসব কাজ নিষিদ্ধ হলো
- যেসব অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
- গাজায় টিকা কর্মসূচির মধ্যেই ইসরায়েলি হামলা:নিহত ২৭
- শুল্ক কমলেও বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে আলু
- বঙ্গবন্ধু সেতুতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, ৩ জনের প্রাণহানী
- বরগুনায় সাগর-নদীতে বেড়েছে ইলিশ আহরণের পরিমাণ
- ধসে পড়ছে তেঁতুলিয়া নদীর বেড়িবাঁধ, উৎকণ্ঠায় গ্রামবাসী
- রোকেয়া হল থেকে ছাত্রলীগ নেত্রীদের বের করে দিল শিক্ষার্থীরা
- বিশ্ব গণমাধ্যমে কোটা সংস্কার আন্দোলন
- এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়ল বাংলাদেশ
- নারীদের বেতন কমিয়ে দিল তালেবান
- বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহতের ঘটনায় তদন্ত কমিটি
- ছোট গল্প: মেঘের ইসকুল
- আম অতিরিক্ত খেলে যেসব রোগের ফাঁদে পড়বেন
- কবি আল মাহমুদের জন্মবার্ষিকী আজ
- সরকার কোটা সংস্কারের পক্ষে: আইনমন্ত্রী
- জাফর ইকবালকে শাবিপ্রবিতে আজীবন নিষিদ্ধ
- ঢাকাসহ সারাদেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- ওজন কমে গরম পানি খেলে!
- রাজধানীর নাম ভুল বলে সমালোচিত লুবাবা
- চীন-বাংলাদেশ হাত মেলালে বিশাল কিছু অর্জন সম্ভব: প্রধানমন্ত্রী
- এসব সস্তা খাবারে পাবেন ভিটামিন ডি