ঢাকা, রবিবার ০৮, সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৭:৫৬:৫৫ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
নামছে বন্যার পানি, বাড়ছে নদীভাঙন কুমিল্লায় বন্যায় ১১০০ কিলোমিটার পাকা সড়কের ক্ষতি যে কারণে বাড়ছে চালের দাম গাজায় টিকা কর্মসূচির মধ্যেই ইসরায়েলি হামলা:নিহত ২৭ শুল্ক কমলেও বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে আলু বঙ্গবন্ধু সেতুতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, ৩ জনের প্রাণহানী

কোমর ব্যথায় নাজেহাল, কী খেলে দ্রুত স্বস্তি মিলবে?

লাইফস্টাইল ডেস্ক  | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৪৮ পিএম, ২৯ আগস্ট ২০২৩ মঙ্গলবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

সবকিছু একদম ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই কোমরে তীব্র ব্যথা অনুভব করলেন। এতই ব্যথা যে সোজা হয়ে দাঁড়ানো সম্ভব হচ্ছে না।– এমন পরিস্থিতিতে পড়েছেন অনেকেই। 

শোয়া কিংবা বসার ভঙ্গির কারণে অনেকসময় এই ব্যথা হয়। আবার দীর্ঘসময় নিচু হয়ে কাজ করার অভ্যাসের কারণেও এমনটা হয়। কারণ যাই হোক, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার মাধ্যমে কোমর ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন জেনে নিই কোন খাবারগুলো বেশি করে খেলে দ্রুত স্বস্তি পাবেন- 


ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড

দীর্ঘদিন ধরে কোমরে ব্যথায় ভুগলে খাদ্যতালিকায় ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে রাখুন। এই অ্যাসিড কোমরের পেশির নমনীয়তা বজায় রাখে। কাঠবাদাম, আখরোট, চিয়া বীজ, তিসির বীজ ইত্যাদি খাবারে এই উপাদানটি রয়েছে। এছাড়া অলিভ অয়েল, সর্ষের তেলেও ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। তাই এই খাবারগুলি বেশি করে খান। সহজেই ব্যথা কমবে। 

প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার

শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থেকেও কোমরের ব্যথা হতে পারে। তাই ব্যথা শুরু হলে প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। এতে ব্যথা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। ডাল, দুধ, ডিম ভরপুর প্রোটিনের উৎস। তাই কোমরে ব্যথা হলে এই খাবারগুলো খেলে স্বস্তি মিলবে। 


সবুজ শাক-সবজি 

কোমরে ব্যথার হাত থেকে মুক্তি পেতে ভরসা রাখতে খাদ্যতালিকায় রাখুন সবুজ শাক-সবজি। ব্রকোলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, পালং শাকে রয়েছে নানা স্বাস্থ্যকর উপাদান। এসব সবজিতে রয়েছে ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ। সবুজ শাক-সবজি প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করে। কেবল কোমর ব্যথা নয়, হাঁটুর ব্যথা থেকে মুক্তি পেতেও বেশি করে ভিটামিন সি খান।

ফল

কেবল শাক-সবজি খেলেই হবে না। সঙ্গে বেশি করে ফলও খেতে হবে। নিয়ম করে ফল খাওয়ার অভ্যাসে কমবে এমন রোগের ঝুঁকি। ভেতর থেকে সুস্থ থাকবে শরীর। কমবে ব্যথা-বেদনাও।