ঢাকা, রবিবার ০৮, সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৯:০৫:৫৪ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
নামছে বন্যার পানি, বাড়ছে নদীভাঙন কুমিল্লায় বন্যায় ১১০০ কিলোমিটার পাকা সড়কের ক্ষতি যে কারণে বাড়ছে চালের দাম গাজায় টিকা কর্মসূচির মধ্যেই ইসরায়েলি হামলা:নিহত ২৭ শুল্ক কমলেও বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে আলু বঙ্গবন্ধু সেতুতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, ৩ জনের প্রাণহানী

ঢাবি কোয়ার্টার থেকে ছাত্রীর লাশ উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:০৪ পিএম, ৩১ মার্চ ২০২৪ রবিবার

আদ্রিতা বিনতে মোশারফ।  ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

আদ্রিতা বিনতে মোশারফ। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

রাজধানীর ফুলার রোডে ঢাবির আবাসিক কোয়ার্টার থেকে আদ্রিতা বিনতে মোশারফ (২১) নামে এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।

আজ রোববার (৩১ মার্চ) ভোরে দক্ষিণ ফুলার রোডের ১৯ নম্বর ভবনের তৃতীয় তলা থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় আদ্রিতাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক সকাল তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জানা গেছে, আদ্রিতার বাবা অধ্যাপক ড. মোশারফ হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষক। বাবা-মায়ের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারেই থাকতেন তিনি। তাদের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার মজলিশপুরে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুস্তাজিরুর রহমান। তিনি গণমাধ্যমকে জানান, খবর পেয়ে গিয়ে দেখি বিছানায় শায়িত অবস্থায় রয়েছেন ওই শিক্ষার্থী। তখন তার পরিবারের কাছ থেকে জানা যায়, ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষের চিকিৎসক মৃত্যুর বিষয়টি জানান। 

ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাকসুদুর রহমান বলেন, একজন অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রক্টরের মাধ্যমে ভোর সাড়ে চারটায় আমরা বিষয়টি জানতে পেরেছি। ভোরে নামাজ পড়তে বের হয়ে তিনি ভবনের ১১ এর 'ই' ফ্লোরে চিৎকার শুনতে পান। পরে তিনি সেখানে গিয়ে আদ্রিতা মোশাররফকে ঝুলন্ত অবস্থায় পান। পরে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে আদ্রিতার বাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মোশারফ হোসেন বলেন, আমার মেয়ে মার্কেটিং বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল। সে দীর্ঘদিন ধরে শারীরিকভাবে অসুস্থ। অসুস্থ থাকার কারণে অসহ্য হয়ে তার নিজ রুমের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেয়।