ঢাকা, শুক্রবার ২২, নভেম্বর ২০২৪ ৪:৫২:১০ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ের তিন নারী ফুটবলারকে সংবর্ধনা ডেঙ্গুতে একদিনে নয়জনের প্রাণহানী সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া, স্বাগত ও ধন্যবাদ জানালেন ড. ইউনূস রাজধানীতে আজও অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ আজ ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে রাষ্ট্র পুনর্গঠনের সুযোগ কাজে লাগাতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ সরকার

আজ বিশ্ব বাবা দিবস

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৩৮ পিএম, ১৬ জুন ২০২৪ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

পৃথিবীর ছোট ও মধুর শব্দগুলোর মধ্যে বাবা ডাকটি অন্যতম। এ শব্দটির সঙ্গেই যেন জড়িয়ে আছে ভালোবাসা, নির্ভরতা আর ভরসার ছায়া। তাই বাবার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রতি বছর জুন মাসের তৃতীয় রোববার বিশ্বব্যাপী পালন করা হয় বিশ্ব বাবা দিবস।


আজ বিশ্ব বাবা দিবস। ১৯৬৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি জনসন জুন মাসের তৃতীয় রোববারকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাবা দিবস হিসেবে নির্ধারণ করেন। বাবার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাতেই দিবসের আয়োজন।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা আয়োজনে পালিত হচ্ছে দিবসটি। এদিনে ছেলে-মেয়েরা তাদের বাবাকে বিভিন্ন উপহার দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। বাবাও সন্তানের কাছ থেকে গিফট পেয়ে অভিভূত হন।

কোনো বাবা সন্তানের কাছে বন্ধুর মতো, কেউ-বা পথপ্রদর্শক। এ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে অনেকেই বাবাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানাবেন। দেবেন নানা উপহার কার্ড, মগ কিংবা প্রিয় পোশাক। কেউ কেউ হয়ত বাবাকে নিয়ে বেড়াতে যাবেন, খাবেন ভালো কোনো রেস্টুরেন্টে। অন্যদিকে যাদের বাবা বেঁচে নেই, তারা হয়তো আকাশে তাকিয়ে অলক্ষ্যে বাবার স্মৃতি খঁজে বেড়াবেন।

বাবা তার দায়িত্ব ও পিতৃত্বসূলভ আচরণ তার জীবনের শেষদিন পর্যন্ত বহাল রাখতে চান। সময়ের পরিবর্তনে বাবাও একদিন সন্তাননির্ভর হয়ে পড়ে, কিন্তু বাবা সব সময়ই বাবা। সন্তানের প্রতি বাবার দায়িত্ববোধ এবং ভালোবাসা বাবাকে দিয়েছে মহতের স্থান।

বাবার তুলনা চলে বটগাছের সাথে । যিনি শত-সহস্র ঝড়-ঝাঞ্ঝা নিরবে সহ্য করতে রাজি, কিন্তু তার সন্তানদের প্রতি অতি ক্ষুদ্র আঘাত কিংবা কষ্টের ছিটেফোঁটা লাগাতেও নারাজ । দাম্পত্যের সূখ জলাঞ্জলি দিয়ে অনেক বাবা তার সন্তানদের ভালো রাখতে নিরলস পরিশ্রম করেন । নিজের শরীর আবৃত কিনা সেদিকে তার সামান্যতম খেয়াল নেই। কিন্তু সন্তানের শরীর উন্নত ও দামি পোশাকে মুড়িয়ে রাখতে সদা ব্যস্ত । নিজে না খেয়ে ভাগের সকল খাদ্য ছেলে-মেয়ের পাতে তুলে দিতে যিনি এতটুকু কার্পণ্য দেখাননি কোনদিন তিনিই-বাবা । জীবন-যৌবনের সকল সূখ-শান্তি ত্যাগ করে শুধু সন্তানদের ভবিষ্যত তৈরি করতে যিনি সকাল থেকে রাত আবার রাত থেকে সকাল পর্যন্ত খেটে যান তিনিই শ্রদ্ধেয় বাবা । শরীরের রক্ত পানি করে বাবা তার সন্তানের জন্য উজ্জ্বল ভবিষ্যত এঁকে দিয়ে যান । বাবা ত্যাগের দর্শন গ্রহণ করে সন্তানকে ভোগের নিশ্চয়তা দিতে সদা বদ্ধপরিকর ।

বাবা দিবসের প্রচলন বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকেই। প্রতি বছর বিশ্বের প্রায় ৭৪টি দেশে বাবা দিবস পালিত হয়। ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৯০৮ সালে প্রথম বাবা দিবস উদযাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। যুক্তরাষ