ঢাকা, শুক্রবার ২৯, নভেম্বর ২০২৪ ১৮:৪৪:২৬ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
তেল-আলু-পেঁয়াজে স্বস্তি নেই, মাছের বাজার চড়া ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ফেনজাল’ অস্ট্রেলিয়ায় কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা ৩ বিভাগে হতে পারে বৃষ্টি, ৪ সমুদ্রবন্দরে সতর্কতা সংকেত পর্যটক সংকট, সেন্ট মার্টিনে যাচ্ছে না জাহাজ তীব্র শীতে কাঁপছে উত্তরের জনপদ

কলাবাগানে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যা: হাইকোর্টে জামিন চাচ্ছে দিহান

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৪২ এএম, ৯ এপ্রিল ২০২২ শনিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

রাজধানীর কলাবাগানে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ুয়া স্কুলছাত্রীকে (১৭) ধর্ষণের পর হত্যায় অভিযুক্ত তার বন্ধু ফারদিন ইফতেখার ওরফে দিহান হাইকোর্টে জামিন চাচ্ছেন। শনিবার (৯ এপ্রিল) এ জামিন আবেদন জানান তিনি।

গত বছরের ৭ জানুয়ারি রাজধানীর ধানমন্ডির আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কলাবাগান থানায় ফোন করে জানায়, এক তরুণ এক কিশোরীকে হাসপাতালে মৃত অবস্থায় এনেছেন। কিশোরীর শরীরের স্পর্ষকাতর অঙ্গ থেকে অনবরত রক্ত ঝরছে।

এমন সংবাদ পেয়ে কলাবাগান থানার পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে দিহানকে আটক করে। এ ঘটনায় কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে দিহানের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এই মামলায় গত বছরের ৮ নভেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ।

চার্জশিটে বলা হয়, দিহানের ‘পাশবিক নির্যাতনে’ কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে।

মামলার নথিপত্রের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে কিশোরীর সঙ্গে দিহানের পরিচয় হয়। এরপর তাদের মধ্যে মেসেঞ্জারে নিয়মিত কথা হতো। পরিচয়ের ১ মাসের মাথায় গত বছরের ৬ জানুয়ারি দিহান মেসেঞ্জারে কিশোরীকে পরদিন তাঁদের বাসায় যেতে প্ররোচিত করেন।

মামলার নথি অনুযায়ী, ঘটনার দিন গৃহকর্মী বাসা থেকে চলে যাওয়ার পর দুপুর ১২টার দিকে ফোন দিয়ে কিশোরীকে বাসার বাইরে আসতে বলেন দিহান। কিশোরী তার বাসা থেকে বের হওয়ার পর তাকে নিজেদের বাসায় নিয়ে যান দিহান।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, কিশোরীকে ফুসলিয়ে নিজের বাসায় এনে ধর্ষণ করে পাশবিক নির্যাতন করে হত্যা করেন দিহান। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন নৃশংস ধর্ষণ ও ধর্ষণের ফলে ভুক্তভোগী কিশোরীর মৃত্যুর বিষয়টি প্রমাণ করে। মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) পিবিআই পরিদর্শক খালেদ সাইফুল্লাহ ঘটনার সাক্ষী হিসেবে ৫০ জনের বেশি ব্যক্তির জবানবন্দি ১৬১ ধারায় রেকর্ড করেছেন।