ঢাকা, শুক্রবার ২৭, ডিসেম্বর ২০২৪ ৯:৪৪:০৭ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৫ সাংবাদিক নিহত লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা কুষ্টিয়ায় নারী পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার খুলল প্রবেশ পথ, সচিবালয়ে ঢুকছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যেসব মন্ত্রণালয়ের অফিস আছে আগুন লাগা ভবনে পাঁচ ঘণ্টা পর সচিবালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে ধর্ষিতাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দিতে হবে: দিল্লি হাইকোর্ট

কুমিল্লায় শেষ মুহুর্তে আরও জমজমাট ঈদবাজার

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৩৯ এএম, ২১ এপ্রিল ২০২৩ শুক্রবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ঈদের বাকি আর মাত্র কয়েক দিন। রোজার শেষ মূহুর্তে এসেও কুমিল্লার মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের কমতি নেই। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে কুমিল্লার ফুটপাত থেকে শুরু করে মার্কেটগুলোতে। ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় হওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে বিক্রেতাদের। বৃহস্পতিবার কুমিল্লার শহরের কান্দিরপাড়, মনোহরপুর, রাজগঞ্জ, ও  চকবাজার এলাকার বিভিন্ন শপিংমল ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
বিভিন্ন মার্কেট ও শপিং মল ঘুরে পছন্দের পোশাকসহ প্রয়োজনীয় ঈদ সামগ্রী খুঁজে নিচ্ছেন। পোশাক, কসমেটিকস, জুতাসহ অন্যান্য দোকান ও ফুটপাতজুড়ে কেনাবেচা চলছে সমান তালে।
কুমিল্লার কান্দিরপাড় এলাকার বিভিন্ন শপিং মল ঘুরে দেখা গেছে রোজার শেষ মুহূর্ত এসেও ক্রেতাদের কোনো কমতি নেই। ক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে শপিংমলগুলোতে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই মার্কেটমুখী ক্রেতাদের চাপ বাড়তে থাকে। বিশেষ করে ব্র্যান্ডের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে পুরুষদের আকর্ষণের তালিকায় বরাবরই পাঞ্জাবি। এবারেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। শার্ট-পাঞ্জাবি ছাড়াও প্যান্ট ও জুতার দোকানে পুরুষ ক্রেতাদের সমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। অন্যদিকে কসমেটিকস ও গহনার দোকানে নারীদের প্রচন্ড ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বিক্রেতারা বলছেন, শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় মানুষের যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে। বেচাবিক্রিও ভালো হচ্ছে।
কুমিল্লার খন্দকার প্লাজার কাপড় বিক্রেতা মোজ্জাম্মেল বাসসকে বলেন, গত দুই বছরের তুলনায় এবার বেচাকেনা অনেক বেশি হয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসেও ক্রেতাদের সমাগম কমতি নেই। এখন যারা আসছেন তারা খালি হাতে ফিরছেন না, কেনাকাটা করতেই আসছেন। কসমেটিক বিক্রেতা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, গত কয়েক বছর করোনার কারণে আমাদের যে ক্ষতি হয়েছে এবছর বিক্রির মাধ্যমে তার কিছুটা হলেও পুষিয়েছে। পুরো রমজান করে বেচাকেনা ভালো হয়েছে। গত শুক্রবার থেকে আজ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি বেচাকেনা হয়েছে। ক্রেতাদের হাতেও এখন টাকা আছে।
জেলার চান্দিনা থেকে এসেছেন দিদার হোসেন নামে এক ক্রেতা। তিনি বলেন, কেনাকাটা অধিকাংশ আগেই করা হয়েছ। টুকটাক যা বাকি ছিল সেগুলো নেওয়ার জন্য এসেছি। জাকির হোসেন নামের আরেক ক্রেতা বলেন, রোজার শুরুতে কাজের চাপে ঈদের কেনাকাটা করতে পারিনি। ছুটি পেয়েছি তাই বাড়ির সকলের জন্য কেনাকাটা করতে মার্কেটে এসেছি।