ঢাকা, শুক্রবার ১৮, অক্টোবর ২০২৪ ১৪:৪৭:১২ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
বাংলা একাডেমির সভাপতি পদ ছাড়লেন সেলিনা হোসেন বাংলাদেশে চরম দারিদ্র্যে ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ: ইউএনডিপি শেখ পরিবারের যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কমনওয়েলথ সম্মেলনে যাচ্ছেন না ড. ইউনূস ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’, আঘাত হানতে পারে যেখানে ডিমের পর এবার মুরগির বাজারে অস্বস্তি একুশে পদকপ্রাপ্ত শিল্পী সুজেয় শ্যাম আর নেই

কোন বোর্ডে পাশের হার কত

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:১৪ পিএম, ১৫ অক্টোবর ২০২৪ মঙ্গলবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে আজ মঙ্গলবার। এবার নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আর এইচএসসি নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। সারাদেশে জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন।

মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে একযোগে এ ফলাফল প্রকাশ করা হবে।


ফলাফলে দেখা যায়, ৯টি সাধারণ ও মাদরাসা এবং কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। গত বছর ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

সারাদেশের ফলাফলে দেখা যায়, ঢাকা শিক্ষাবোর্ডে পাশের হার ৭৯ দশমিক ২১ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন জন ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন। রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে পাশের হার ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন ২৪ হাজার ৯০২ জন। চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাশের হার ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১০ হাজার ২৬৯ জন। বরিশাল শিক্ষাবোর্ডে পাশের হার ৮১ দশমিক ৮৬ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৪ হাজার ১৬৭ জন। দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডে পাশের হার ৭৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন ১৪ হাজার ২৯৫ জন। সিলেট শিক্ষাবোর্ডে পাশের হার ৮৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৯৮ জন। কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে পাশের হার ৭১ দশমিক ১৫ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন ৭ হাজার ৯২২ জন। রংপুর শিক্ষাবোর্ডে পাশের হার দশমিক শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছেন জন।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এবার পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। ৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।

পরে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচিতে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তবে স্থগিত পরীক্ষা না নিতে আন্দোলনে নামেন পরীক্ষার্থীদের অনেকে। এক পর্যায়ে আন্দোলনের মুখে বাতিল করা হয় পরবর্তী পরীক্ষাগুলো।