ঢাকা, শুক্রবার ১৫, নভেম্বর ২০২৪ ০:১০:০৮ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ফের কমলো স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস শেখ হাসিনাকে নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জাতীয় নির্বাচন কবে জানালেন ড. ইউনূস মার্কিন দপ্তরে সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল প্রসঙ্গ যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হচ্ছেন তুলসী

খালেদা জিয়ার ১০ বছরের সাজা স্থগিত

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:৩৪ এএম, ১১ নভেম্বর ২০২৪ সোমবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে দেওয়া হাইকোর্টের ১০ বছরের সাজা স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।সোমবার (১১ নভেম্বর) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারপতির বেঞ্চে এ আদেশ দেন।

একইসঙ্গে এই মামলায় সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদন) মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ।
২০০৮ সালের জুলাই মাসে খালেদা জিয়াসহ মোট ছয়জনের বিরুদ্ধে ঢাকার রমনা থানায় মামলাটি করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। মামলায় অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালে মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হলেও ২০১৪ সালের মার্চে মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়।
এরপর ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের সাজা ও অর্থদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। এই আপিলের ওপর শুনানি শেষে হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।

হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর ২০১৯ সালে আপিল বিভাগে পৃথক দুটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া। দীর্ঘদিন পর গতকাল (রোববার) এ বিষয়ে শুনানি হয়। শুনানিতে দুদক আইনজীবী আসিফ হাসান বলেন, ট্রাস্টের টাকা খালেদা জিয়া আত্মসাৎ করেননি। টাকা ট্রাস্টের ফান্ডেই আছে। শুনানি শেষে এ বিষয়ে আদেশের জন্য সোমবার (১১ নভেম্বর) দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

এদিকে আওয়ামী সরকারের পতনের পর দুই মামলায় (অরফানেজ ট্রাস্ট এবং চ্যারিটেবল ট্রাস্ট) খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফ করেছিলেন রাষ্ট্রপতি।
তবে দণ্ড মওকুফের পরেও আপিল শুনানি কেন? এমন প্রশ্নে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জানান, খালেদা জিয়া আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। রাষ্ট্রপতি মওকুফ করেছেন। সেখানে ক্ষমার কথা আছে। খালেদা জিয়া ক্ষমার প্রতি বিশ্বাসী নন। তিনি অপরাধ করেননি। তাই আইনগতভাবে আদালতের মাধ্যমে মামলা দুটি নিষ্পত্তি করতে আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন।