ঢাকা, সোমবার ২৪, ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ০:০৪:৫২ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আশুলিয়ায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৩ খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের শুনানি ২ মার্চ গাজায় ধ্বংসস্তূপে মিলছে লাশ, বেড়েই চলেছে নিহতের সংখ্যা ১৪ জেলায় ঝড়ের সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস মধ্যরাত পর্যন্ত শাহবাগে চললো বহু ভাষার লহরী সাদী আমার জীবনে আশীর্বাদ: পরীমনি চুরি-ছিনতাই-খুন প্রতিরোধে তৎপরতা বাড়িয়েছি: র‍্যাব ডিজি দিতিকন্যা লামিয়ার গাড়ি ও পা ভেঙে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা

গাজায় ধ্বংসস্তূপে মিলছে লাশ, বেড়েই চলেছে নিহতের সংখ্যা

| উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৩৬ এএম, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ধ্বংসস্তূপের ভেতর থেকে আরও সাত জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর ফলে অবরুদ্ধ এই উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা প্রায় ৪৮ হাজার ৩৩০ জনে পৌঁছেছে।

দীর্ঘ ১৫ মাসের বেশি সময় পর গত মাসেই ফিলিস্তিনের গাজায় কার্যকর হয়েছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি। তবে এরপর থেকেই সেখানে ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে একের পর এক উদ্ধার হচ্ছে নিহতদের লাশ। আর এতে করে বেড়েই চলেছে প্রাণহানির সংখ্যা।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্যকর্মী ও উদ্ধারকর্মীরা গাজার ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে আরও ৭ জনের লাশ উদ্ধার করেছেন। এর ফলে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যামূলক যুদ্ধে নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা ৪৮ হাজার ৩২৯ জনে পৌঁছেছে বলে শনিবার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি গোলাবর্ষণে গত ৪৮ ঘণ্টায় দুজন ফিলিস্তিনি মারা গেছেন এবং তারাও প্রাণহানির এই সংখ্যার মধ্যে রয়েছেন। এছাড়া ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের আগ্রাসনে আহত হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ১১ হাজার ৭৫৩ জন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় পড়ে থাকলেও উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

বিজ্ঞাপন

গাজায় গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তিন-পর্যায়ের এই যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্যে বন্দি বিনিময় এবং স্থায়ী শান্তি, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহারের লক্ষ্যমাত্রাও রয়েছে।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছিল।
জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছিলেন। এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।