ঢাকা, সোমবার ২৫, নভেম্বর ২০২৪ ১৬:৪২:২০ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১৩ ডিগ্রিতে ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জনের প্রাণহানী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দ ১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ মিরপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৩৮, লেবাননে ৩৩ প্রাণহানী

গোলমরিচ খাওয়ার উপকারিতা

লাইফস্টাইল ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:৪১ পিএম, ১২ নভেম্বর ২০২৩ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

রান্নাঘরের একটি পরিচিত মশলা গোলমরিচ। খাবারে সুগন্ধযুক্ত ঝাল স্বাদ যোগ করে এটি। তবে কেবল স্বাদের জন্য নয়, নানা শারীরিক সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলায় এটি। চলুন জানা যাক গোলমরিচ খাওয়ার কিছু উপকারিতা- 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়


শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চান? গোলমরিচের এই ক্ষমতা রয়েছে। ভারতীয় শাস্ত্রে আয়ুর্বেদের কাল থেকে গোলমরিচের ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে। আগেকার সময়ে ওষুধ তৈরিতে এই উপাদানটি ব্যবহার করা হতো। 

একাধিক রোগের প্রতিকার 

গোলমরিচে আছে পিপারিন নামক উপাদান যা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি হার্টের সমস্যা, ক্যানসার, আর্থ্রাইটিস, হাঁপানি, ডায়াবেটিস-সহ একাধিক রোগ প্রতিকার করে।


ক্যানসার রোধ করে 

পিপারিন নামক উপাদানটি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে। এটি প্রোস্টেট ক্যানসার, কোলন ক্যানসার এবং স্তন ক্যানসার রুখতে সাহায্য করে এটি। তাই ক্যানসার থেকে দূরে থাকতে গোলমরিচ খান। 

ডায়াবেটিস রাখে নিয়ন্ত্রণে 

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম গোলমরিচ। তাই এই মশলা খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

ঠান্ডা-কাশি সমস্যা কমায় 

নিয়মিত গোলমরিচ খেলে রক্তে বিটা ক্যারোটিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। যাদের প্রায়ই ঠান্ডা লাগে কিংবা ঘন ঘন হাঁচি হয়, তারা কয়েকটা গোলমরিচ রোজ চিবিয়ে খেতে পারেন, উপকার মিলবে। 

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় 

গোলমরিচ কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমাতে পারে। এটি ত্বকের নানা সমস্যাও কমাতে পারে। এই মশলাটি বাতের ব্যথা কমিয়ে দিতে পারে এটি।

কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে 

ঈষদুষ্ণ পানিতে গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে একটু নেড়ে নিয়ে হালকা হালকা চুমুক দিয়ে খান। এতে শরীরে শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়ে। কাজ করার শক্তি মেলে। সকাল বেলা এই পানীয় খেলে সারাদিন অ্যাসিডিটি থেকে দূরে থাকা যায়।