ঢাকা, শুক্রবার ১৫, নভেম্বর ২০২৪ ০:২০:৫২ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ফের কমলো স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস শেখ হাসিনাকে নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জাতীয় নির্বাচন কবে জানালেন ড. ইউনূস মার্কিন দপ্তরে সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল প্রসঙ্গ যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হচ্ছেন তুলসী

চিনির পরিবর্তে গুড় বা মধু খাওয়া কি উপকারী?

লাইফস্টাইল ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:০০ পিএম, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ মঙ্গলবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

চিনি শরীরের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে একথা বেশিরভাগেরই জানা। যে কারণে চিনি খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছেন অনেকেই। তবে এমন অনেকে আছেন যাদের মিষ্টি জাতীয় খাবার ছাড়া চলে না। সেক্ষেত্রে তাদের বিকল্প কিছু বেছে নেওয়ার অভ্যাস আছে। চিনির বিকল্প হিসাবে অনেকে গুড় বা মধু খান। তাদের ধারণা, চিনির পরিবর্তে গুড় বা মধু খেলে ক্ষতি কম হয়। এটি কি আসলেই সত্যি? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

গুড়ে থাকে নানা ধরনের ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। গুড়ও তৈরি হয় আখ থেকে। চিনির বদলে গুড় খান অনেকে। কিন্তু গুড়েও চিনি এবং ক্যালোরি থাকে প্রচুর। অপরদিকে খাঁটি মধু নানা ধরনের গুণে ভরপুর। এতে থাকে পর্যাপ্ত ভিটামিন এবং খনিজ। তবে বাজারে যেসব মধু কিনতে পাওয়া যায় তার বেশিরভাগেই চিনি, সুগন্ধী ইত্যাদি মেশানো থাকে। যে কারণে তাতে ক্যালোরির পরিমাণও থাকে বেশি।


চিনির বদলে বাদামি চিনি বা ব্রাউন সুগারও খান অনেকে। এতে ক্ষতি কম হয় বলে মনে করেন তারা। কিন্তু বেশিরভাগেরই জানা নেই, যেকোনো চিনিতেই সুক্রোজ নামক যৌগের মাত্রা সমান থাকে। ব্রাউন সুগারের ক্ষেত্রে তাকে এক ধরনের সিরাপ মেশানো হয়ে থাকে। এই চিনি খেলে আলাদা কোনো লাভ হয় না।

এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, তাহলে কোনটি খাওয়া উপকারী? কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর? চিনি বাদ দিয়ে এর পরিবর্তে কোনটি খাওয়া উপকারী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি সামান্য হলেও পুষ্টিগুণ, বিভিন্ন খনিজ বা ভিটামিন পেতে চান, তাহলে চিনির পরিবর্তে মধু বা গুড় খেতে পারেন। তবে তাতে খুব বেশি উপকার পাবেন না।

ক্যালোরির দিক বিবেচনা করলে সবগুলোতেই প্রায় সমান মাত্রায় উচ্চ ক্যালোরি থাকে। চিনির বদলে গুড় বা মধু খেয়ে বিশেষ কোনো উপকার মিলবে না। সেক্ষেত্রে মিষ্টি খাওয়ার পরিমাণ কমানো ছাড়া গতি নেই। নয়তো ওজন বৃদ্ধিসহ নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।