ঢাকা, সোমবার ২৫, নভেম্বর ২০২৪ ২৩:৩৫:৫৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১৩ ডিগ্রিতে ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জনের প্রাণহানী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দ ১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ মিরপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৩৮, লেবাননে ৩৩ প্রাণহানী

জলাবদ্ধতায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে যান চলাচল বন্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:১৬ এএম, ৮ আগস্ট ২০২৩ মঙ্গলবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

টানা ভারী বর্ষণ ও মাতামুহুরী নদীতে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে বান্দরবানের লামা, কক্সবাজারের চকরিয়া ও পেকুয়ায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে চন্দনাইশ সড়কে জলাবদ্ধাতায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।

মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সকাল থেকে ওই রুটে যান চলাচল বন্ধ। এ ছাড়াও অভ্যন্তরীণ সড়কগুলো কয়েক ফুট পানির নিচে তলিয়ে গেছে। সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় রান্নাবান্না করতে না পারায় খাবার ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকটে পড়েছেন এলাকার মানুষ।

জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে চান্দনাইশ এলাকার সড়কে পানিতে টইটুম্বুর দেখা যায়। এতে পানির নিচে রয়েছে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়ক। ইতোমধ্যে সড়ক দিয়ে যান চলাচল অনিরাপদ হয়ে পড়েছে। এ কারণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

এদিকে চকরিয়া উপজেলার কাকারা, সুরাজপুর-মানিকপুর, লক্ষ্যারচর, কৈয়ারবিল, বরইতলী, হারবাং, পূর্ব বড় ভেওলা, বিএমচর, কোনাখালী, ঢেমুশিয়া, পশ্চিম বড় ভেওলা, সাহারবিল, চিরিঙ্গা, ফাঁসিয়াখালী, ডুলাহাজারা, খুটাখালী এবং পেকুয়া সদর, রাজাখালী, উজানটিয়া এবং চকরিয়া পৌরসভার সিংহভাগ এলাকা বর্তমানে ৮ থেকে ১০ ফুট বানের পানির নিচে রয়েছে। এসব এলাকার প্রায় তিন শতাধিক গ্রামের অন্তত সাড়ে পাঁচ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ঘরে ঘরে খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। এসব পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের কারণে গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হচ্ছে।

উল্লেখ্য, পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিস সোমবার (৭ আগস্ট) বিকেল ৩টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ২১৬ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে। এ সময় আমবাগান আবহাওয়া অফিস ২০৮ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করে।