‘দ্যা কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ এবং শামীম আল আমিনের সফলতার গল্প
আইরীন নিয়াজী মান্না, নিউইয়র্ক থেকে | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ১০:০৬ এএম, ১৬ ডিসেম্বর ২০২১ বৃহস্পতিবার
প্রামান্যচিত্র ‘একটি দেশের জন্য গান’ -এর দৃশ্য।
ঠিক ৫০ বছর আগের কথা! সারা দেশ তখন উত্তাল; জীবন-মরণ লড়াইয়ে সারা বাংলার নিরিহ জনতা। এ সময় ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে আয়োজন করা হয় ‘দ্যা কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’। সেই কনসার্টে জগৎবিখ্যাত বৃটিশ পপ তারকা জর্জ হ্যারিসন ‘বাংলাদেশ’ নাম সেই বিখ্যাত গানটি গেয়েছিলেন। করুণ আর্তনাদে তিনি বিশ্ব দরবারে পৌঁছে দিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা। সেই কনসার্ট দৃষ্টি কেড়েছিল সারা বিশ্বের মানুষের। সেই আয়োজনের পেছনে রয়েছে এক বিশাল ইতিহাস; তারও পেছনে রয়েছে কত না অজানা কাহিনি! সে ইতিহাস, সে কাহিনি উঠে এসেছে নতুন প্রজন্মের লেখক ও সাংবাদিক শামীম আল আমিন পরিচালিত প্রামান্যচিত্র ‘একটি দেশের জন্য গান’ -এ।
বিজয়ের ৫০ বছরে দাঁড়িয়ে মুক্তধারা ফাউন্ডেশন নিউইয়র্কের উদ্যোগে পাঁচ দিনব্যাপি ৩০তম নিউইয়র্ক বাংলা বইমেলার আয়োজন করা হয়। মেলার চতুর্থ দিন ৩১ অক্টোবর জ্যাকসন হাইটসের জুইশ সেন্টারে মূল আকর্ষণ ছিলো ‘একটি দেশের জন্য গান’ প্রামান্যচিত্রটি। শামীম আল আমিনের পরিচালনায় আমাদের মুক্তিযুদ্ধভিত্তি এই প্রামান্যচিত্রটি দেখে আমি মুগ্ধ। শামীম আমার অত্যন্ত স্নেহভাজন ছোট ভাই। আমরা দীর্ঘদিন দেশে এক সাথে সাংবাদিকতা করেছি। পাড়ি দিয়েছি কঠিন কঠিন সব পথ। পরে জীবনের প্রয়োজনে প্রবাসী হয় শামীম। বিদেশে এসেও থেমে থাকেনি তার মৌলিক কাজের ধারা। সরকারী চাকরির পাশাপাশি সে জড়িত রয়েছে সাংবাদিকতা এবং লেখালেখির সঙ্গে। নিজের মেধা, যোগ্যতা ও বিনয় দিয়ে শামীম এরই মধ্যে জয় করেছে দেশী-বিদেশীদের। তারই প্রমান মেলে প্রদর্শনীর দিন হল ভর্তি মানুষের জমকালো উপস্থিতি দেখে।
৫০ বছর আগের এক রোববার; ১৯৭১ সালের পহেলা আগস্ট। সেদিন নিউইয়র্কে প্রচণ্ড বৃষ্টি হয়েছিল। যাকে বলে মুষলধারে বৃষ্টি। এ যেনো ভালোবাসার বৃষ্টি হয়েই নেমে এসেছিল একটি দেশের মানুষের জন্য। যদিও হাজার হাজার মাইল দূরের সেই দেশে কি নির্মমতা চলছিল, তার অনেক কিছুই শুরুতে জানতেন না, নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ারে জড়ো হওয়া মানুষগুলো।
এরপর সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর ইতিহাসের ভয়াবহতম গণহত্যা আর নির্মমতার কথা জানতে শুরু করেন তারা। আরও ভালো করে জেনে যায় বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষও। একদিকে মানবতা অন্যদিকে বিশ্ব সঙ্গীতের মহাআয়োজন। ভারতীয় উপমহাদেশের কিংবদন্তি সরোদ শিল্পী পণ্ডিত রবিশঙ্করের অনুরোধে যার আয়োজন করেছিলেন বৃটিশ সঙ্গীত তারকা জর্জ হ্যারিসন। নাম দেয়া হয়েছিল ‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’।
ঐতিহাসিক সেই কনসার্টটি নিয়ে দীর্ঘদিন গবেষণা করেছেন বাংলাদেশের এ প্রজন্মের লেখক ও সাংবাদিক শামীম আল আমিন। চলতি বছর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় অন্যপ্রকাশ থেকে এ নিয়ে তার একটি বইও প্রকাশিত হয়েছে।
তবে বইটি লেখার ভাবনার আগে ‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ নিয়ে কেবল একটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করার কথাই ভেবেছিলেন তিনি। এ কারণে নিউইয়র্কে ২০১৯ সালে ‘ফ্রেন্ডস অব ফ্রিডম’ নামে একটি প্লাটফর্মও গড়ে তোলেন নিজ উদ্যোগে। ঐ বছরেরই ১ আগস্ট, বৃহস্পতিবার জ্যাকসন হাইটসের জুইশ সেন্টারে কনসার্টের ৪৮ বছর পূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রামাণ্যচিত্রটি নির্মাণের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। সেদিন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের তখনকার স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন। পরে তিনি বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট্র সচিব হন। মুক্তিযোদ্ধা, সংস্কৃতিকর্মী, সাংবাদিকসহ অসংখ্য গণ্যমান্য মানুষ সেদিন জড়ো হয়েছিলেন। সেদিন নতুন উৎসাহ ও প্রেরণা নিয়ে শুরু হয় শামীমের নতুন এক অভিযাত্রা।
শামীম আল আমিন জানান, ‘কেবল কনসার্ট ফর বাংলাদেশের উপর প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ নয়; আমরা ভাবতে থাকি, বিশ্বজুড়ে যেসব বিদেশী বন্ধু আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, তাদের নিয়েও কাজ করবো ধাপে ধাপে। তারই প্রথম পর্ব হিসেবে এই কনসার্ট ফর বাংলাদেশ নিয়ে কাজ করা’।
শামীম জানান, ‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ নিয়ে কাজ করতে গিয়ে অভিনব ও অসাধারণ নানা ঘটনাপ্রবাহ সামনে চলে আসতে থাকে। সেই সাথে কনসার্টের সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকারে উঠে আসে তখনকার দৃশ্যপট। তখন মনে হলো এতকিছু, এত অভিজ্ঞতা সবই মূল্যবান। সেখান থেকেই একটি বই লেখার ভাবনা আসে মাথায়। যারা তাদের মূল্যবান সময় ব্যয় করে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন তাদের মধ্যে অনেক গুণী মানুষ রয়েছেন। সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত ১৯৭১ সালে ছিলেন ওয়াশিংটন দূতাবাসের ইকোনোমিক কাউন্সিলর। পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করে কিভাবে আন্দোলন সংগ্রামে জড়িয়ে গেলেন, তা নিয়ে কথা বলেছেন তিনি।
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি আবুল হাসান মাহমুদ আলীর কাছ থেকে কেবল কনসার্ট ফর বাংলাদেশের ইতিবৃত্ত নয়; জেনেছি গুরুত্বপূর্ণ আরও নানা ইতিহাস।
সাক্ষাৎকার দিয়েছেন আমেরিকার খ্যাতিমান চিত্র পরিচালক লিয়ার লেভিন, কনসার্ট ফর বাংলাদেশে অংশ নেয়া ওস্তাদ আলী আকবর খানের বড় ছেলে আশীষ খান, খ্যাতিমান লেখক জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত, লেখক ও শিক্ষাবিদ হায়দার আলী খান, কনসার্টের প্রত্যক্ষদর্শী লিন্ডা এন্তোনোসি, অভীক দাশ গুপ্ত এবং কাজী সাহিদ হাসান’।
পরে তাদের বক্তব্যের বিস্তারিত লেখেন শামীম। সেইসঙ্গে কনসার্টের ইতিহাস, প্রেক্ষাপট ও প্রভাব তুলে ধরে লেখা হয় একটি বই। পুরো কাজটা করার সময়টাকে একটি ‘স্বপ্নযাত্রা’ হিসেবে তুলে ধরেছেন শামীম।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘চোখের সামনেই যেনো পুরো ঘটনাপ্রবাহ দেখতে পাচ্ছিলাম। জর্জ হ্যারিসন, রবি শঙ্কর কিংবা অন্যরা যেনো আমার চোখের সামনে বর্তমান। সেই সময়ের নিউইয়র্ক কিংবা অন্য কোন শহরে যেনো ঘুরি বেড়িয়েছি। প্রতিটি আবেগ, অনুভূতি আমাকে স্পর্শ করেছে। প্রস্তুতি পর্ব থেকে মেডিসন স্কয়ার গার্ডেনের ভেতরে কনসার্ট দেখতে আসা হাজারো উত্তাল মানুষের মধ্যে যেনো আমিও একজন ছিলাম। বিটলস ব্যান্ড গড়ে তোলা কয়েকজন কিশোরের সাথে যেনো আমার দেখা হয়েছে। দেখা হয়েছে জগৎ খ্যাত কত সঙ্গীত শিল্পীর সাথে। ভারতীয় উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের শাখায় শাখায় ঘুরে বেড়িয়েছি। কেমন ছিল তখনকার আমেরিকা, ইউরোপ কিংবা ভারতীয় উপমহাদেশের পথঘাট; ভবনগুলো-যেনো দেখেছি সেইসবও। আর প্রিয় মাতৃভূমির দূর্যোগ, সংগ্রাম আর বীরত্বগাঁথাও ভেসে উঠেছে, চোখের সামনে। সেই অভিযাত্রার অসাধারণ এক আখ্যান ‘একটি দেশের জন্য গান’।
কিন্তু কিভাবে এই বিষয়টি নিয়ে কাজে পরিকল্পনা তার মাথায় এলো? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি ফিরে গেলেন অতীতের পথে। বললেন, ২০১২ সালের কথা। আমরা নায়াগ্রা জলপ্রপাত দেখে ফিরছি। আমাদের বাসটা যখন নিউ ইয়র্কের ম্যানহাটনে ঢুকল, রাত তখন প্রায় ১১টা। বাস এসে থামল সেভেনথ এভিনিউতে। সেখানে আমার জন্যে অপেক্ষা করছিল চরম এক বিস্ময়। এ যেন মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি। বাস থেমেছে মেডিসন স্কয়ার গার্ডেনের সামনে। নিজেকে পরম সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছিল। দীর্ঘ ভ্রমণ ক্লান্তি আমার ভালো লাগায় কোন ঘাটতি তৈরি করতে পারল না। এই সুবিশাল ভবন আগে কখনোই আমি দেখিনি। তবে মনে হলো চিরচেনা। ভাবলাম রাতের নিয়ন আলোয় চোখ জুড়িয়ে দেখে নেই আমাদের ইতিহাসের এই অধ্যায়টিকে। এত রাতে ভেতরে গিয়ে দেখার সুযোগ পাওয়া গেল না। ভাবলাম, তারপরও একটু ছুঁয়ে তো দেখা যেতে পারে। আমি ভবনটির দেয়ালে হাত রাখলাম। ফিরে গেলাম ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসের প্রথম দিনটিতে। রাস্তায় জনস্রোত দেখতে পাচ্ছি। হাজারো মানুষ। অন্য এক পরিবেশ। তার সাথে ভেসে উঠতে থাকে আরও অনেক কিছু। যেন জীবনঘনিষ্ঠ একটি চলচ্চিত্র দেখছি। স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি, হাজারো মুক্তিপাগল মানুষের মুখ, আশ্রয় শিবিরে ধুকতে থাকা প্রিয়জন, আর দেশ স্বাধীন করতে সর্বস্ব উজাড় করে ঝাঁপিয়ে পড়া যোদ্ধাদের। এরমধ্যে হাজার মাইল দূরে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের মেডিসন স্কয়ার গার্ডেনে এক অতি আপন মানুষ সুরের ঝংকার তুলেছেন। জর্জ হ্যারিসন তার নাম। তিনি গাইছেন, ‘বাংলাদেশ…বাংলাদেশ…’। আমি স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি। আমি সব দেখতে পাচ্ছি।
ঘোরলাগা সেই রাতেই বুকের মধ্যে স্বপ্নের বীজ বুনেছিলাম; অসামাণ্য সেই আয়োজনটি নিয়ে কাজ করবো আমি। নিজের মতো করে ইতিহাসের দায় যতটা শোধ করা যায়। সেই থেকে শুরু’।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ থেকে অংশবিশেষ রয়েছে প্রামাণ্যচিত্রে। বর্তমান সময়ের নিউইয়র্ক, ৫০ বছর আগের নিউইয়র্ক এবং কনসার্টের ফুটেজ ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ভিডিওচিত্র, বাংলাদেশে চালানো হত্যা নির্যাতন, প্রতিরোধ যুদ্ধ এবং শরনার্থী মানুষদের দূর্দশার চিত্র উঠে এসেছে। চমৎকার গ্রাফিক্স ও মিউজিক ব্যবহার করে নির্মাণ করা হয়েছে ‘একটি দেশের জন্য গান’। কনসার্টের প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্ট অনেকের বক্তব্য আছে এতে। তাদের জবানীতে উঠে এসেছে, সেই সময়ের চিত্র।
‘একটি দেশের জন্য গান’ বা ‘সংস ফর এ কান্ট্রি’ প্রামাণ্যচিত্রটির পরিচালনা ছাড়াও গবেষণা ও স্ক্রিপ্ট শামীম আল আমিনের। অনেকক্ষেত্রে ক্যামেরার পেছনেও কাজ করতে হয়েছে তাকে। এই প্রামাণ্যচিত্রের অন্যতম আকর্ষণ বাংলাদেশের কিংবদন্তিতুল্য অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ আসাদুজ্জামান নূর। ৩৮ মিনিটি দৈর্ঘ্যের এই প্রামাণ্যচিত্রে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। প্রামাণ্যচিত্রের ক্রিয়টিভ ডিরেক্টর কবি ও ইয়োগা আর্টিস্ট আশরাফুন নাহার লিউজা। পোস্টার ও টাইটেল অ্যানিমেশন করেছেন শিল্পী মামুন হোসাইন। সাবটাইটেল লিখেছেন সিলেট হযরত শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. এম শফিকুল ইসলাম। ক্যামেরায় অন্যান্যের মধ্যে কাজ করেছেন নূর হোসেন জুয়েল এবং কায়েস খন্দকার। সম্পাদনার কাজটি করেছেন তানজির ইসলাম রানা।
নির্মাতা শামীম আল আমিন বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক বিদেশী বন্ধু বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছেন। বাংলাদেশ সরকার তাদের সম্মাননা জানিয়েছে। এ নিয়ে আরও কাজ করার রয়েছে। ভবিষ্যত প্রজন্ম হয়তো এই প্রামাণ্যচিত্রের মাধ্যমে বিদেশী বন্ধুদের অসামান্য একটি উদ্যোগের কিছুটা হলেও জানতে পারবে। বাংলায় নির্মিত হলেও এতে থাকছে ইংরেজি ও বাংলা সাবটাইটেল। এর ফলে পুরো বিষয়টি বুঝতে কারোই অসুবিধা হবে না’।
- বেগম রোকেয়াকে কি প্রতিপক্ষ হিসাবে দাঁড় করানো হচ্ছে?
- ঢাকায় আয়ারল্যান্ড নারী ক্রিকেট দল
- হাসপাতাল ছাড়াই যশোর মেডিকেল কলেজ ১৪ বছর পেরিয়েছে
- সাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন নারী ফুটবলারের গণসংবর্ধনা
- পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-বেনাপোল ট্রেন চলবে যেদিন থেকে
- অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে পাম বন্ডিকে বেছে নিলেন ট্রাম্প
- লালমনিরহাটে আগাম আলু চাষে ব্যস্ত কৃষকরা
- দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে, বাড়ছে শীতের তীব্রতা
- ইমরান খানকে ক্ষমতাচ্যুত করার পেছনে সৌদি, বুশরার দাবি
- অল্পের জন্য বড় দুর্ঘটনা থেকে বাঁচলেন পূজা চেরি
- খেজুর আমদানিতে আগাম কর প্রত্যাহার, কমলো শুল্কও
- চীনে বিশাল স্বর্ণখনির সন্ধান
- যে কারণে দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম
- ৯৯ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- পেঁয়াজ-সবজি-মুরগির দাম কমলেও আলুর দাম বাড়তি
- জেনে নিন বিমানবন্দর নেই যে সব দেশে
- ঘুরে আসুন পানামসহ না.গঞ্জের পাঁচটি পর্যটন স্পট
- ড.ইউনুসকে তসলিমা নাসরিনের খোলা চিঠি
- বিশ্ব হার্ট দিবস আজ
- আজ পহেলা অগ্রহায়ণ, হেমন্তকাল শুরু
- হেমন্তে ছাতিম ফুল সুগন্ধ ছড়িয়ে যায়
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মদিন আজ
- শান্তিতে নোবেল পেল জাপানের মানবাধিকার সংস্থা নিহন হিদানকিও
- স্নাতক পাসে চাকরি দেবে আড়ং
- ‘রিমান্ড’-এ মম
- পাকিস্তানকে হারিয়ে বিশ্বকাপে ঘুরে দাঁড়াল ভারতের মেয়েরা
- সৈয়দ শামসুল হকের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
- রাজু ভাস্কর্যের নারী প্রতিকৃতিতে হিজাব, যা জানা গেলে
- নেপালে ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে নিহত বেড়ে ১১২
- যানজটে দৈনিক ৮২ লাখ কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে