ঢাকা, শনিবার ৩০, নভেম্বর ২০২৪ ১৩:৩৬:০৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক থেকে তরুণীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগ্রেসরা পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা তাপমাত্রা নামল ১০ ডিগ্রিতে, শীতে কাঁপছে পঞ্চগড় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫৪ তেল-আলু-পেঁয়াজে স্বস্তি নেই, মাছের বাজার চড়া

পাপিয়া দম্পতির বিরুদ্ধে চার্জশিট 

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:২২ পিএম, ৬ অক্টোবর ২০২১ বুধবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামিমা নূর পাপিয়া ও তার স্বামী মফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলায় দুদকের দেওয়া চার্জশিট গ্রহণ করেছেন আদালত।

বুধবার (৬ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ আসামিদের উপস্থিতিতে এ চার্জশিট গ্রহণ করেন। আগামী ৮ নভেম্বর চার্জ শুনানির তারিখ ধার্য করে মামলাটি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এ বদলির আদেশ দেন আদালত।

সোয়া ৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের মামলায় গত বছর ৪ আগস্ট দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থার উপ-পরিচালক শাহীন আরা মমতাজ বাদী হয়ে মামলা করেন।

মামলায় পাপিয়ার বিরুদ্ধে মোট ৬ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১২ অক্টোবর থেকে ২০২০ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলের ২৫টি রুম ভাড়া নেন পাপিয়া। তিনি নগদে মোট ৩ কোটি ২৩ লাখ ২৪ হাজার ৭৬১ টাকা বিল পরিশোধ করেন। ওয়েস্টিন হোটেলে থাকা অবস্থায় প্রায় ৪০ লাখ টাকার কেনাকাটা করেন পাপিয়া। এসব অর্থের কোনো বৈধ উৎস দেখাতে পারেননি তিনি।


এছাড়া, ২০১৫ সালের এপ্রিল থেকে ২০২০ সালে এপ্রিল পর্যন্ত বাসা ভাড়া ৩০ লাখ টাকা, গাড়ির ব্যবসায় বিনিয়োগ ১ কোটি টাকা এবং নরসিংদীতে কেএমসি কার ওয়াশ সলিউশনে বিনিয়োগ ২০ লাখ টাকা এবং বিভিন্ন ব্যাংকে নিজের ও স্বামীর নামে জমা রাখা ৩০ লাখ ৫২ হাজার ৯৫৮ টাকারও কোনো বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি দুদকের অনুসন্ধানে।

অন্যদিকে, র‌্যাবের অভিযানে তার বাসা থেকে ৫৮ লাখ ৪১ হাজার টাকা এবং সুমনের নামে হোন্ডা সিভিএ ২০১২ মডেলের ২২ লাখ টাকার গাড়ি জব্দ করা হয়। এরও কোনো বৈধ উৎস মেলেনি দুদকের অনুসন্ধানে।

এভাবে মোট ৬ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার ৭১৮ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া যায়। এসব অর্থের বৈধ উৎসের দালিলিক প্রমাণ না পাওয়ায় পাপিয়া এবং তার স্বামী মফিজুর রহমান ওরফে সুমন চৌধুরী ওরফে মতি সুমনের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়।