ঢাকা, সোমবার ২৫, নভেম্বর ২০২৪ ১৫:১৮:৩৯ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১৩ ডিগ্রিতে ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জনের প্রাণহানী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দ ১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ মিরপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৩৮, লেবাননে ৩৩ প্রাণহানী

পেটের মেদ কমাবে আদা ও তুলসি পাতা

লাইফস্টাইল ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:২২ পিএম, ২৪ নভেম্বর ২০২৩ শুক্রবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ওজন কমানোর একটি নিয়ম যা ধারাবাহিকভাবে প্রভাবিত করে তা হলো ডিটক্স ওয়াটার। তুলসি, আদা এবং মধু দিয়ে তৈরি ডিটক্স ওয়াটার আপনার পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।
ডিকে পাবলিশিং হাউসের ‌‘হিলিং ফুডস’ বই অনুসারে, তুলসিতে ইউজেনল নামক একটি এসেন্সিয়াল অয়েল রয়েছে, যা জয়েন্ট এবং পাচনতন্ত্রের ওপর প্রদাহ বিরোধী প্রভাব ফেলে। তুলসি পাতা একটি হালকা মূত্রবর্ধক হিসাবে কাজ করে এবং এটি স্বাস্থ্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা ফ্রি র‌্যাডিক্যাল ক্ষতি থেকে শরীরকে রক্ষা করে।

ডাঃ শিখা শর্মা তার বই ‘১০১টি ওজন কমানোর টিপস’-এ উল্লেখ করেছেন, সকালে পানির সঙ্গে পাঁচ থেকে ছয়টি তুলসি পাতা খেলে তা শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে এবং মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। এটি ক্যালোরি পোড়াতে এবং প্রাকৃতিকভাবে টক্সিন দূর করতে শরীরকে সাহায্য করে।
আদার মধ্যে জিঞ্জেরল নামক একটি যৌগ রয়েছে। ‘হিলিং ফুডস’ বইতে উল্লেখ করা হয়েছে, এই যৌগ হজম এনজাইম উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে সামগ্রিক হজমশক্তি বাড়ায়। ফলস্বরূপ পেট ফাঁপা কমায় এবং হজমের কার্যকারিতা উন্নত করে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি দূর করতে সহায়তা করে।

তুলসি-আদার ডিটক্স ওয়াটার কীভাবে তৈরি করবেন:

রেসিপিটি সহজ। পাঁচ থেকে ছয়টি তাজা তুলসি পাতা এবং এক ইঞ্চি টুকরা আদা নিন। এগুলো এক গ্লাস পানিতে যোগ করুন এবং যতক্ষণ না এটি অর্ধেক কমে যায় ততক্ষণ সেদ্ধ করুন। ফুটানোর পরে পানি ছেঁকে নিন এবং সকালে খালি পেটে পান করুন। অতিরিক্ত স্বাদের জন্য এতে সামান্য মধুও যোগ করতে পারেন।

ওজন কমানোর যাত্রা সহজ করতে তুলসি-আদার ডিটক্স ওয়াটার আপনার সকালের একটি অংশ করুন। এই ডিটক্স ওয়াটার আপনার দৈনন্দিন রুটিনে যোগ করলে পরিবর্তনটা নিজেই বুঝতে পারবেন।সর্বদা মনে রাখবেন যে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জনের জন্য সংযম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সময় নিয়ে লেগে থাকুন। এতে ওজন কমানোর কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ হবে।