ঢাকা, শুক্রবার ২৯, নভেম্বর ২০২৪ ২:২৭:৩৮ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
সাইফুল হত্যার প্রতিবাদ ও চিন্ময়ের মুক্তি দাবি হাসিনার দুই বছর পর ওয়ানডে দলে দিলারা আকতার সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রিয়াঙ্কা জামিন পেলেন বরখাস্ত ম্যাজিস্ট্রেট উর্মি সোনামসজিদ দিয়ে এলো সাড়ে ৫ হাজার টন আলু-পেঁয়াজ বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ

ফারদিনের বান্ধবী বুশরার জামিন আবেদন, শুনানি ৫ জানুয়ারি

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৫:০২ পিএম, ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ বৃহস্পতিবার

ফারদিন নূর পরশ ও আমাতুল্লাহ বুশরা

ফারদিন নূর পরশ ও আমাতুল্লাহ বুশরা

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ (২৪) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেপ্তার তার বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরার জামিন আবেদন করেছেন আইনজীবী। আদালত এ বিষয় শুনানির জন্য আগামী ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন। ওইদিন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামানের আদালতে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে আজ বৃহস্পতিবার রামপুরা থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, গত ৩১ নভেম্বর বুশরার আইনজীবী ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করেন। আদালত শুনানির জন্য ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত ১৫ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিনের মৃত্যুতে তার বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরার কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। মামলার অভিযোগপত্রে বিষয়টি উল্লেখ করা হবে বলেও জানায় ডিবি।

এর আগে দীর্ঘ ৩৮ দিনের তদন্ত শেষে তদন্তকারী সংস্থা জানায়, নিখোঁজ হওয়ার আগে ফারদিন ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় একা একাই ঘুরে বেড়িয়েছেন। পারিপার্শ্বিক বিষয় দেখে মনে হয়েছে তিনি আত্মহত্যা করবেন সিদ্ধান্ত নিয়েই বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়িয়েছেন।

‘হত্যা করে লাশ গুম’ করার অভিযোগে ফারদিনের বাবার করা মামলায় গত ১০ নভেম্বর সকালে রামপুরা এলাকার একটি বাসা থেকে বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওইদিনই তাকে আদালতে হাজির করে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করে রামপুরা থানা পুলিশ। শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এরপর ১৬ নভেম্বর বুশরাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মজিবুর রহমান। অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।