ঢাকা, সোমবার ২৫, নভেম্বর ২০২৪ ২১:২৭:৫১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১৩ ডিগ্রিতে ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জনের প্রাণহানী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দ ১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ মিরপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৩৮, লেবাননে ৩৩ প্রাণহানী

বর্ষায় ভিটামিন ডি’র ঘাটতি মেটাতে কী খাবেন?

লাইফস্টাইল ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:২৩ এএম, ১৬ আগস্ট ২০২৩ বুধবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

সুস্থ থাকতে ভিটামিন ডি এর বিকল্প নেই। আর এই ভিটামিনের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক উৎস সূর্যের আলো। কিন্তু বর্ষায় সূর্যের দেখা মেলে না সবসময়। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে শরীরে। পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি এর অভাবে বাড়ছে হাড়ের ক্ষয়জনিত সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা। 

ভালো থাকতে তাই বর্ষায় কিছু খাবারের মাধ্যমেই ভিটামিন ডি এর ঘাটতি মিটিয়ে নিতে হবে। কী কী খাবেন এজন্য? চলুন জেনে নিই- 
পাতে রাখুন মাছ

ভিটামিন ডি এর দারুণ উৎস মাছ। এই ভিটামিনের ঘাটতি মেটাতে প্রতিদিনের পাতে অন্তত এক পিস মাছ রাখুন। ভিটামিন ডি ছাড়াও মাছে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, ফসফরাস সহ একাধিক উপকারী উপাদান। নিয়মিত মাছ খেলে যে ছোট-বড় নানা স্বাস্থ্য সমস্যা এড়ানো যায়। তাজা মাছ খেতে চেষ্টা করবেন। 

উপকারি ডিমের কুসুম 

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি মেটাতে প্রতিদিন একটি করে ডিমের কুসুম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। একটি ডিমের কুসুমে প্রায় ৩৭ আইইউ ভিটামিন ডি রয়েছে। তাই চেষ্টা করুন রোজকার ডায়েটে একটি করে ডিম রাখতে। তবে ডায়াবেটিস, হাই কোলেস্টেরল, হার্টের অসুখ বা অন্য কোনো ক্রনিক রোগ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ডিমের কুসুম খাবেন না। এতে অন্য সমস্যা বাড়তে পারে। 


মাশরুম খাওয়া চাই 

অত্যন্ত উপকারি খাবার মাশরুম। যত দ্রুত এটি খাবারতালিকায় যোগ করবেন ততই মঙ্গল। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত মাশরুম খাওয়ার মাধ্যমে দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি মিটিয়ে ফেলা সম্ভব হবে। মাশরুমে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা শরীরের জন্য বেশ উপকারি। 

এক গ্লাস গরুর দুধ 

একটি সুষম পানীয় গরুর দুধ। তাই ৮ থেকে ৮০— সবারই নিয়মিত গরুর দুধ পান করা উচিত। এই পানীয় নিয়মিত পানের মধ্যমে দেহে ভিটামিন ডি-এর চাহিদাও মেটানো সম্ভব হবে। হাড়ের ক্ষয়জনিত রোগে আক্রান্তরা অবশ্যই রোজ এক গ্লাস করে গরুর দুধ পান করুন। 

সোয়া মিল্কের বিকল্প নেই

গরুর দুধে অনেকে অ্যালার্জি থাকে। তারা অনায়াসে খেতে পারেন সোয়া মিল্ক। এই দুধে ল্যাকটোজ থাকে না। তাই অ্যালার্জির ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। সবচেয়ে বড় কথা, সোয়াবিনের দুধে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি-ও রয়েছে। তাই এই ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে বর্ষাকালে নিশ্চিন্তে সয়া মিল্ক খেতে পারেন।