ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২১, নভেম্বর ২০২৪ ১৬:০৫:১০ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
রাজধানীতে আজও অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ আজ ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে রাষ্ট্র পুনর্গঠনের সুযোগ কাজে লাগাতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ সরকার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:১১ পিএম, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, বীর প্রতীক বলেছেন, যারা মুক্তিযুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সনদ নিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ রোববার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার নাদিয়া সিম্পসনের সঙ্গে বৈঠক শেষে  সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে একটা প্রধান পয়েন্ট ছিল মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের কোটা। সরকারি ও আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানের কত জনের চাকরি মুক্তিযোদ্ধা কোটায়  হয়েছে, তার একটি তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে। তালিকা প্রস্তুত হয়ে যাওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিপ্রাপ্তরা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কিনা, চাকরি নায্যভাবে হয়েছে কি না- তা খতিয়ে দেখা হবে।
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝখানে একটা প্রতিষ্ঠান ছিল, সেটা হচ্ছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল- জামুকা। মুক্তিযোদ্ধা কারা হবে, না হবে সেটা জামুকা নির্ধারণ করে দিতো। মন্ত্রণালয় শুধু তাদের নির্ধারিত বিষয়টি বাস্তবায়ন করতো। এর আইনগত বিষয়াদি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
মুক্তিযোদ্ধা তালিকা রিভিউ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, অবশ্যই সবকিছু হবে, যাতে ন্যায্যভাবে মুক্তিযোদ্ধারা তাদের সম্মানটা ফিরে পায়। মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতীয় জীবনে অনন্য ঘটনা। এটাকে আমরা হাসি-মশকরা কিংবা অবহেলায় নষ্ট করতে পারি না। এর থেকে গৌরবোজ্জ্বল, ত্যাগের ও বীরত্বের মহিমা জাতির কাছে আর নেই। যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা, তারা তা-ই ফিরে পেতে চায়।
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের চিহ্নিত করা গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেন নেব না? এটা জাতির সঙ্গে প্রতারণা। কেউ মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মুক্তিযুদ্ধের সুবিধাদি গ্রহণ করলে সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধারা এ নিয়ে অপমানিত বোধ করছেন।