ঢাকা, শনিবার ২১, সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২০:৩৮:১১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
প্রস্তাবনা আসা মাত্রই সংস্কার হবে না: রিজওয়ানা হাসান কম শুল্কে আমদানি হলেও হিলি বন্দরে কমেনি পেঁয়াজের দাম ৩ পার্বত্য জেলায় চলছে ৭২ ঘণ্টার অবরোধ পার্বত্য অঞ্চল পরিদর্শনে ৩ উপদেষ্টা জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে নিহত ১৪২৩, আহত ২২ হাজার রাঙ্গামাটিতে অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট জাতিসংঘে গণঅভ্যুত্থানের বীরত্বগাথা তুলে ধরবেন ড. ইউনূস এক সপ্তাহে ডেঙ্গুতে ২১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে বাড়ছে চাপ

যে ৫ অভ্যাস আপনাকে সফল করবে

লাইফস্টাইল ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:২৯ এএম, ১৫ অক্টোবর ২০২৩ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

সফল হওয়ার জন্য আপনাকে সব সময় সচেতন থাকতে হবে। কারণ নিজেকে সফলতার উচ্চ শিখড়ে পৌঁছানোর জন্য প্রয়োজন যথার্ত পরিশ্রম। এছাড়া আপনি সফল হতে পারবেন না। যা-ই করুন না কেন, কিছু ছোট ছোট কাজ আপনাকে লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করবে। সেসব মেনে চলতে শিখলেই আপনি পাবেন কাঙ্ক্ষিত সফলতা-


১. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এড়িয়ে চলুন

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দূরে থেকে মানুষের সঙ্গে সরাসরি চাইলেই কথা বলা যায়। এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে দূরে থাকলেই আপনার ব্যক্তি সাধনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। যার ফলে আপনিও একজন আত্মবিশ্বাসী মানুষ হয়ে উঠবেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ফলে নেতিবাচক প্রভাব ঘটে। এর ফলে আপনার সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক খারাপও হতে পারে। তাই সবার উচিত এটি এড়িয়ে চলা।


২. মেডিটেশন করুন


প্রত্যেকদিন সকালে ১০ মিনিট মেডিটেশনের মাধ্যমে আপনার দিন শুরু করুন। মেডিটেশনের মাধ্যমে দিন শুরু করলে তা আপনার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে, আপনার মনও ভালো থাকবে। সফল ব্যক্তিরাও তাদের দিন শুরু করে থাকে মেডিটেশনের মাধ্যমে। ডায়েরি লেখা, মনের ইচ্ছা প্রকাশ এবং তার সুষ্ঠু পরিকল্পনা করতে পারেন এই সময়ে। এই অভ্যাস সকালের রুটিনে জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণে সহায়তা করবে। মেডিটেশন মনকেও শান্ত রাখে। ভালো জিনিসের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকার অভ্যাস জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।


৩. ভোরে ওঠার অভ্যাস করুন

ঘুম ভালো হলে সকালে উৎফুল্ল লাগে। সকালে ওঠার অভ্যাস আপনাকে সুস্থ রাখে এবং শরীর ও মন ভালো থাকে। সকালে ওঠা আপনার দিনকে কর্মক্ষম করতে সাহায্য করে।

• ঘুম ভালো হওয়া: সূর্য ওঠার আগে সকালে ঘুম থেকে উঠলে শরীর ও মন ভালো থাকে।

• স্বাস্থ্য-সম্মত ডায়েট করা: সকালে সময়ের অভাবে আমরা ঠিকমত স্বাস্থ্যসম্মত নাস্তা করতে পারি না যার ফলে সারাদিন খানিকটা ক্লান্তি কাজ করে। সকালে ওঠার অভ্যাস আপনাকে স্বাস্থ্য-সম্মত নাস্তা বানানোর সময় ও সুযোগ করে দেবে।  

• হরমোন নিয়ন্ত্রণ: সকালে ওঠার ফলে তা শরীরের হরমোন নিয়ন্ত্রণ এবং বিপাকে সহায়তা করে।

• বিষণ্ণতা কমায়: রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠা বিষণ্ণতার মাত্রা কমায়।

৪. স্বাভাবিকভাবেই সকালে ঘুম থেকে ওঠা

অ্যালার্ম ছাড়াই ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস হতে পারে একটি সহজ পদ্ধতি। সকালে ঘুম থেকে ওঠার বিশেষ দিক হলো, এতে আপনি দিনের বেশি সময় এবং প্রকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।  

৫. রাতে আগামী দিনের প্রস্তুতি নিন

রাতে ঘুমানোর আগে পরবর্তী দিনের প্রস্তুতি নিন। এতে পরবর্তী দিনের কাজের চাপ অল্প হলেও কমে যায়।

• কী পরবেন তা রাতেই নির্ধারণ করুন: আগামী দিন যা পরবেন সেই জামা এবং জুতা ঠিক করে রাখুন। এর ফলে আপনার পরের দিন সকালের কাজের চাপ কমে যাবে।

• প্রয়োজনীয় জিনিস ব্যাগে রাখুন: আপনার কাজের জন্য একটি নির্দিষ্ট ব্যাগ রাখুন। প্রয়োজনীয় জিনিস ব্যাগে রাখুন। সঙ্গে আপনার ল্যাপটপ, নোটবুক, চার্জার, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসও রাখতে পারেন।

• খাবার তৈরি করুন: আগে থেকে খাবার বা স্ন্যাকস তৈরি করে রাখলে সময় বাঁচানো যায় এবং সকালে কাজের চাপও কমে যায়। স্বাস্থ্য-সম্মত নাস্তা আপনার শরীরের ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্টগুলির (কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি) ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।