ঢাকা, শুক্রবার ২২, নভেম্বর ২০২৪ ২৩:১১:০৯ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ঢাকায় আয়ারল্যান্ড নারী ক্রিকেট দল সাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন নারী ফুটবলারের গণসংবর্ধনা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ে, বাড়ছে শীতের তীব্রতা পেঁয়াজ-সবজি-মুরগির দাম কমলেও আলুর দাম বাড়তি রাজধানীতে মা-মেয়েকে এসিড নিক্ষেপ করে ছিনতাই

রাজশাহীতে একসঙ্গে ৫ সন্তানের জন্ম দিলেন মেরিনা

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৪৪ এএম, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ বৃহস্পতিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম দিলেন এক মা। সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে জন্ম নেয়া পাঁচ নবজাতক সুস্থ রয়েছে।

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টার দিকে হাসপাতালের প্রসূতি ও গাইনি ওয়ার্ডে সন্তান প্রসব করেন ওই নারী। খবর পেয়ে জন্ম নেয়া পাঁচ সন্তান দেখতে হাসপাতালের অন্যান্য রোগী ও স্বজনরা ওই ওয়ার্ডে ভিড় করতে থাকেন।


প্রসূতি মেরিনা খাতুন (৩৫) নওগাঁর বদলগাছি উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আব্দুল মজিদের স্ত্রী। বর্তমানে তিনি ওই হাসপাতালের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন।

মেরিনার মামা নয়ন বাবু বলেন, তার ভাগনির আগে দুটি মেয়ে ছিল। বড় মেয়ের বয়স ১৪, আর ছোটটির বয়স ১১। এবার সে একসঙ্গে পাঁচ ছেলে সন্তান জন্ম দিয়েছে।

বাবু বলেন, মঙ্গলবার তার ভাগনির প্রসব ব্যথা ওঠে। পরে নওগাঁ থেকে তাকে রাজশাহীর ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন তারা।

এখানকার চিকিৎসকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন।

এরপর রাতেই তাকে ওই হাসপাতালে পাঠানো হয়। স্বজনরা জানতেন, মেরিনার তিনটি সন্তান হবে।

এদিকে, রামেক হাসপাতালের গাইনি ও প্রসূতি বিভাগের চিকিৎসক নিলুফার শারমিন বলেন, বুধবার বেলা ১১টার দিকে প্রসূতি মেরিনাকে স্বজনরা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। এরপর সেখান থেকে ২২ নম্বর ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। প্রসূতির অবস্থা অস্বাভাবিক দেখে তাকে দ্রুত ওটিতে নেয়া হয়। সেখানে সিজার করে একে একে পাঁচ নবজাতককে ভূমিষ্ট করানো হয়। এ সময় চিকিৎসকরাও অবাক হয়ে যান। রামেক হাসপাতালে এই প্রথম পাঁচটি সন্তান একসঙ্গে জন্ম নিলো বলেও জানান ওই চিকিৎসক। পাঁচটি নবজাতকই সুস্থ আছে বলেও জানান তিনি।

এ বিষয়ে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ইনচার্জ ডা. শঙ্কর কে বিশ্বাস বলেন, মা ও নবজাতক প্রত্যেকেই এখন (সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা) পর্যন্ত সুস্থ রয়েছে। তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।