ঢাকা, শনিবার ১৬, নভেম্বর ২০২৪ ০:৫৫:২৫ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
আজিমপুরে ডাকাতরা মালামালের সঙ্গে শিশুকেও নিয়ে গেছে সবজি ও মুরগির দাম কিছুটা কমেছে , চাল-আলুর দাম বাড়তি দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, বন্ধ সব প্রাইমারি স্কুল ৩ মাস পর চালু হলো সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ১৭ বছর পরও সিডরের ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছে উপকূলবাসী গাজায় ত্রাণ বহনকারী ট্রাকে ক্ষুধার্ত মানুষের হানা ফের কমলো স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত

লবণ বেশি খেলেও ক্ষতি, কম খেলেও ক্ষতি 

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:১৩ পিএম, ২৫ নভেম্বর ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

লবণ রান্নার একটি অপরিহার্য উপাদান। তবে ঠিক কতখানি লবণ শরীরের জন্য ভালো? অতিরিক্ত লবণ যেমন খাবারকে বিস্বাদ করে তোলে, তেমনই ক্ষতি করে শরীরেরও। বলা হয়, খাবারে বাড়তি লবণ নেওয়া মানে অসুখকে দাওয়াত দেওয়া।

উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা, কিডনির সমস্যাসহ নানা অসুখ বাসা বাঁধে লবণের কারণে। সম্প্রতি স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের করা একটি গবেষণা বলছে, লবণ মস্তিষ্কে চাপ সৃষ্টি করতে পারে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অভ্যাস স্ট্রেস হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে তোলে।

তবে লবণের খনিজ উপাদান শরীরের জন্য উপকারী, প্রয়োজনের চেয়ে কম লবণ খাওয়াও শরীরের জন্য ভালো নয়। তাই একেবারেই লবণ খাওয়া যাবে না, সে মনোভাবও এড়িয়ে চলতে হবে।  
অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ক্ষতিকর দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে- লবণ খাওয়ার পরিমাণে যদি নিয়ন্ত্রণ আনা না যায়, তা হলে ব্লাডপ্রেশার মারাত্মক বাড়তে শুরু করে, আর ব্লাডপ্রেশার বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই স্ট্রোকের আশঙ্কা বাড়ে। হার্টের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে, স্টমাক ক্যান্সারে ঝুঁকি বাড়ায়, শরীরে লবণের পরিমাণ বাড়তে শুরু করলে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হাড়ের ক্ষমতা কমতে থাকে।  

যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) বলছে, মানুষের দেহ ঠিকভাবে কাজ করার জন্য খুব কম পরিমাণ লবণ দরকার হয়। কিন্তু মানুষ প্রতিদিন সেই মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি লবণ গ্রহণ করছে। সংস্থাটি বলছে, একজন মানুষের সব মিলিয়ে ২,৩০০ মিলিগ্রাম বা এক চা চামচের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়। 

বিশেষ দ্রষ্টব্য : এ লেখাতে লবণের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে কেবল প্রাথমিক ধারণা দেওয়া হয়েছে। যেকোনো প্রয়োজনে, এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে ও চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।