সাধারণ জ্বর নাকি ডেঙ্গু, বুঝবেন যেভাবে
লাইফস্টাইল ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ১১:৪১ এএম, ১৮ জুলাই ২০২৩ মঙ্গলবার
সংগৃহীত ছবি
আশেপাশে প্রচুর মানুষ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে। ডেঙ্গু ভাইরাসের মাধ্যমে এই রোগের উৎপত্তি। স্ত্রী এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু হয়। সাধারণত, ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনো সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ালে ৩-১৩ দিনের মধ্যে সেই ব্যক্তি জ্বরে আক্রান্ত হতে পারেন।
তবে জ্বর হলেই তাকে ডেঙ্গু জ্বর ভাবা যাবে না। এর আলাদা কিছু লক্ষণ রয়েছে। এসব লক্ষণ দেখা দিলেই বুঝতে হবে সাধারণ জ্বর নয় বরং ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন আপনি। চলুন ক্যাসিক্যাল ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণসমূহ জেনে নিই-
ডেঙ্গু জ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর এবং একইসঙ্গে সারা শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা থাকে। জ্বর ১০৫ ফারেনহাইট পর্যন্ত হতে পারে। সঙ্গে থাকতে পারে তীব্র পেটব্যথা।
ডেঙ্গু জ্বর হলে শরীরে বিশেষ করে হাড়, কোমর, পিঠসহ অস্থিসন্ধি এবং মাংসপেশীতে তীব্র ব্যথা হয়। মাথাব্যথা ও চোখের পেছনে ব্যথাও অনুভূত হয়।
জ্বর হওয়ার ৪ থেকে ৫ দিনের সময় সারা শরীরজুড়ে লালচে দানা দেখা যায়। একে স্কিন র্যাশ বলে। এটি অনেকটা এলার্জি বা ঘামাচির মতো।
ডেঙ্গু হলে বমি বমি ভাব হয়। কিছুক্ষেত্রে বমিও হতে পারে। রোগী অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করে। খাবারের রুচি কমে যায়।
ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বর
রোগীর এই অবস্থাটি সবচেয়ে জটিল। এই জ্বরে ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও উপসর্গের পাশাপাশি আরও সমস্যা দেখা দেয়। যেমন-
শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্তপাত। যেমন- চামড়ার নিচে, নাক ও মুখ দিয়ে, মাড়ি ও দাঁত হতে, কফের সঙ্গে, রক্তবমি, পায়খানার সঙ্গে তাজা রক্ত বা কালো পায়খানা, চোখের মধ্যে এবং চোখের বাইরে, নারীদের বেলায় অসময়ে ঋতুস্রাব অথবা রক্তক্ষরণ শুরু হলে অনেকদিন পর্যন্ত রক্ত পড়তে থাকা ইত্যাদি।
এক্ষেত্রে অনেক সময় বুকে পানি, পেটে পানি ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। লিভার আক্রান্ত হয়ে রোগীর জন্ডিস হওয়ার ঝুঁকি থাকে। আবার কিডনি আক্রান্ত হয়ে রেনাল ফেইলিউরের মতো জটিলতা দেখা দিতে পারে।
ডেঙ্গু শক সিনড্রোম
ডেঙ্গু জ্বরের সবচেয়ে ভয়াবহ রূপ হলো ডেঙ্গু শক সিনড্রোম। ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বরের সঙ্গে সার্কুলেটরি ফেইলিউর হয়ে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম হয়। এর কিছু লক্ষণ হলো-
রক্তচাপ হঠাৎ কমে যাওয়া। এসময় নাড়ীর স্পন্দন অত্যন্ত ক্ষীণ ও দ্রুত হয়ে যায়। শরীরের হাত পা এবং অন্যান্য অংশ ঠান্ডা হয়ে যায়। প্রস্রাব পরিমাণ কমে যায়।
ঘরে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা নিতে করণীয়-
পর্যাপ্ত বিশ্রাম (জ্বর চলাকালীন এবং জ্বরের পর এক সপ্তাহ) নিতে হবে। স্বাভাবিক খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল খাবার খেতে হবে। যেমন-খাবার স্যালাইন, টাটকা ফলের রস ইত্যাদি।
এছাড়া গ্লুকোজ, ভাতের মাড়, বার্লি, ডাবের পানি, দুধ/হরলিকস, বাসায় তৈরি স্যুপ ইত্যাদি রোগীকে দেওয়া যেতে পারে।
রক্তপাত হলে কিংবা রক্তচাপ অত্যধিক কমে গেলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
- শুক্রবার থেকে খুলছে সাফারি পার্ক
- ফের কমলো স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত
- দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনাকে নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- দৃষ্টি হারানোর ঝুঁকিতে ৩৪ শতাংশ ডায়াবেটিক রোগী
- ছাদখোলা পর্যটন বাস এখন চট্টগ্রামের ব্র্যান্ড
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
- লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে অভিনেত্রী নিখোঁজ
- এবার একুশে বইমেলা কোথায়, জানালেন উপদেষ্টা ফারুকী
- জাতীয় নির্বাচন কবে জানালেন ড. ইউনূস
- মার্কিন দপ্তরে সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল প্রসঙ্গ
- যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হচ্ছেন তুলসী
- জনসচেতনতার মাধ্যমে ডায়াবেটিসের প্রকোপ কমিয়ে আনা সম্ভব
- আগামী ৩০ ডিসেম্বর থেকে শুরু বিপিএল
- ডেঙ্গু কেড়ে নিলো ৫ প্রাণ, হাসপাতালে সহস্রাধিক
- জেনে নিন বিমানবন্দর নেই যে সব দেশে
- ২৬ তারিখ কী ঘটবে, কেন এত আলোচনা!
- অফিসে ‘গোপন কক্ষ’ নিয়ে মুখ খুললেন মালা খান
- ঘুরে আসুন পানামসহ না.গঞ্জের পাঁচটি পর্যটন স্পট
- বর্ষার রাণী কেয়া ফুল: কত যে বাহার
- ড.ইউনুসকে তসলিমা নাসরিনের খোলা চিঠি
- বৃষ্টি নিয়ে ফের দুঃসংবাদ
- বিশ্ব হার্ট দিবস আজ
- সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর গ্রেপ্তার
- ফের অভিষেকের সঙ্গে বিচ্ছেদ গুঞ্জন
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
- হারিয়ে যাচ্ছে কদম ফুল
- নারী বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা বাংলাদেশের
- হেমন্তে ছাতিম ফুল সুগন্ধ ছড়িয়ে যায়
- রাজধানীতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ