খুশকির সমস্যা বর্তমানে একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে শীতে এর তীব্রতা বাড়ে। খুশকির কারণে মাথায় চুলকানিও বাড়ে। তাই বিরক্তিকর এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় খোঁজে সবাই। 

ফলের মধ্যে আপেল, লেবু, কলা বা বেদানার মতো ফলের পুষ্টিগুণ নিয়ে বেশ মাতামাতি হয়। কিন্তু সেই দৌঁড়ে আতা বেশ পিছনেই রয়েছে।

পুষ্টিগুণের দিক থেকে মাশরুম কিন্তু একাই একশো! মাশরুমে এমন সব উপাদান একত্রিত অবস্থায় রয়েছে, যেগুলি অন্যান্য উদ্ভিজ্জ খাবারের মধ্যে সহজে পাওয়া যায় না।

স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর সবজি মূলা। বাজারে এখন মূলা পাওয়া যাচ্ছে। মূলায় রয়েছে নানা রকম মিনারেল। এতে থাকা ফাইটোকেমিক্যালস অনেক রোগ দূরে রাখতে সহায়তা দেয়।  

সিঙ্গেল মানেই নির্ভেজাল নির্বিবাদী জীবন। ঝাড়া হাত-পা। গায়ে হাওয়া লাগিয়ে নিজের মতো নিজের জীবনকে যাপন। সুতাবিহীন ঘুড়ির মতো খোলা আকাশে উড়ে বেড়ানো।

মানসিক শক্তি কেবল মনই ভালো রাখে না, শরীরও ভালো রাখে। এমন অনেক নজির আছে যে, মানসিক শক্তির প্রভাবে কঠিন রোগ থেকেও মানুষ সুস্থ হয়ে উঠেছে।

স্ট্রেস, ঘুম, ব্যায়াম এবং খাদ্যের মতো জীবনযাপনের কারণগুলো সহজেই পিরিয়ডের চক্রকে প্রভাবিত করতে পারে। হঠাৎ ওজনের ওঠানামা, ব্যস্ততা কিংবা দৈনন্দিন অভ্যাসের ছোট পরিবর্তনই হোক না কেন, এই কারণগুলো চক্রের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে।

ভেজানো কাঠবাদাম খোসা সমেত খাওয়া বেশি উপকারী না কি খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া ভাল, এই নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে।

শীত এলো বলে। এরই মধ্যে প্রকৃতিতে হিমেল বাতাস বইতে শুরু করেছে। আর সেসঙ্গে দেখা দিয়েছে ত্বকের শুষ্কতা। শীত আসার আগেই ত্বক টানটান হয়ে যাওয়া, র‍্যাশ দেখা দেওয়া, চুলকানির মতো সমস্যা দেখা দেয়।

প্রোটিন বললে প্রথমেই মনে আসে মাছ-মাংসের কথা। তাই নিরামিষাশীরা অনেক সময়ই বুঝতে পারেন না কোন কোন খাবার থেকে মিলতে পারে প্রয়োজনীয় প্রোটিন।

একসময় রান্নার কাজে নিয়মিত লোহার কড়াই ব্যবহার করা হতো। বর্তমানে সেই জায়গা দখল করে নিয়েছে ননস্টিক এবং অ্যালমুনিয়ামের পাত্র।

শরীর সুস্থ রাখার জন্য পর্যাপ্ত ঘুম, আহার ও বিশ্রাম দরকার। তবে বর্তমান প্রজন্ম এগিয়ে গেছে অনেক ক্ষেত্রে। অত্যাধুনিক স্মার্ট ডিভাইস, জীবনমানের উন্নয়ন ও পরিবর্তন সবই হচ্ছে সময়ের সঙ্গে।

প্রকৃতিতে চলছে হেমন্ত। ইতোমধ্যেই শহরের বাইরে বইতে শুরু করেছে শীতের হাওয়া। ঋতু পরিবর্তনের এই সময় অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুরা। শীত আসলে যার মাত্রা আরও বাড়ে। এসময় শিশুর বাড়তি যত্ন নেওয়া জরুরি। 

বাইরে অঝোর বৃষ্টি। সারাদিন ঘরে বন্দি থাকলে কাজের ইচ্ছেও অনেক সময় চলে যায়। ভর করে আলসেমি। শুয়ে, বসে, গড়িয়ে কাটিয়ে দিতে ইচ্ছে করে দিন।

স্থূলতা বা ওবেসিটি হলো এমন একটি শারীরিক অবস্থা, যেখানে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমা হয়, যা স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

দেখতে ভীষণ আকর্ষণীয় ফুল সূর্যমুখী। হলুদ রঙা পাপড়িগুচ্ছের মাঝ বরাবর বাদামি বীজের মেলা দেখতে কার না ভালো লাগে।

জীবনটা যেন নির্দিষ্ট ফ্রেমে বন্দি হয়ে গেছে বেশিরভাগ মানুষের। সকালে ঘুম থেকে কোনোরকমে কিছু মুখে পুরে অফিস বা কর্মক্ষেত্রে দৌড়।

এক কাপ গরম চা একটা খারাপ দিনকেও ভালো করে দিতে পারে। গরম এক কাপ চায়ের চেয়ে আরামদায়ক আর কী আছে, শুধু একটি চুমুক স্বয়ংক্রিয়ভাবে আমাদের মুহূর্তেই সতেজ করে তোলে।

কিছু মুহুর্তে মন ভালো রাখা খুব কঠিন, বিশেষ করে যখন চাপ, উদ্বেগ বা বিষণ্ণতা দেখা দেয়। এই আবেগগুলো মানসিক এবং শারীরিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। এটি এতটাই অপ্রতিরোধ্য যে মনকে তখন নেতিবাচক অবস্থা থেকে সরানো কঠিন হয়ে যায়।

মাসের বাজারের ফর্দ থেকে রান্নাঘরে যার সরব উপস্থিতি দেখা যায় সেটি হলো তেল। রোজকার রান্না, ভাজাভুজি সবকিছুর জন্য তেল প্রয়োজন। এদিকে চিকিৎসকরা বলছেন, এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

ভোরের শিশিরবিন্দু, মিষ্টি রোদ আমন্ত্রণ জানিয়েছে শান্ত ও স্নিগ্ধ ঋতু হেমন্তকে। হেমন্তের এই স্নিগ্ধতা ছড়িয়ে পড়ুক মস্তিষ্ক থেকে হৃদয়ে। সকালে মৃদু বাতাস, শান্ত-স্নিগ্ধ প্রকৃতি ছড়িয়ে দিচ্ছে মিষ্টি সুবাস।

মুরগির মাংস নানাভাবে রান্না করে খেয়েছেন। কলাপাতায় পোড়া মুরগি রান্না করে খেতে পারেন। এই রেসিপিটা চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

হারানো স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধারের জন্য বিশ্রাম এবং সঠিক খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে।ডেঙ্গু  জ্বর চলাকালে ডায়েট বা সঠিক খাদ্য ব্যবস্থাপনা যেমন জরুরি ঠিক তেমনি, ডেঙ্গু  জ্বর-পরবর্তী খাদ্য ব্যবস্থা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।  

পূজা উৎসবে কিংবা জল খাবার হিসেবে লুচি দারুণ জনপ্রিয়।  কষানো মাংস, ডাল ভুনা, সবজির সঙ্গে লুচি পরিবেশন করা যায়।  কিন্তু লুচি খেলে অনেকের গ্যাস-অম্বলের সমস্যা তৈরি হয়।