বর্ষা শেষ হয়ে শরৎ এলেও বৃষ্টি হচ্ছেই। এই রোদ তো পরক্ষণেই আবার ঝরছে বৃষ্টি। আবহাওয়ার এমন অবস্থায় থাকে বিভিন্ন অসুখের ভয়।

ভারি শরীর, তাই ওজন কমানো জরুরি। সুস্থ-সবল জীবন কাটাতে দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলুন। সে ক্ষেত্রে মেদ ঝরাতে অন্য সব নিয়ম মেনে চলার পাশাপাশি প্রতিদিন ডায়েটে জায়গা দিন কিছু খাবার।

অনেকেই মাছ খেতে একদম পছন্দ না করলেও চিংড়ি তাদের বড় প্রিয়। চিংড়ি মাছ রান্না করতে খুব বেশি সময় লাগে না। 

প্রতি মাসে ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার আগে নারীদের নানারকম শারীরিক ও মানসিক সমস্যা সামলাতে হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একে প্রি-মেন্সট্রুয়াল সিনড্রম বলে।

বর্ষার দিনগুলো শুধু আরামদায়কই নয়, সঙ্গে করে নিয়ে আসে একাধিক রোগও। এ সময় একটি সাধারণ সমস্যা হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য।

র‍্যাশ, ফুসকুড়ি, ক্ষত— ত্বকের সমস্যার শেষ নেই। সমস্যা হলো এসব সমস্যা সেরে গেলেও থেকে যায় দাগ। আর সেই দাগ কিছুতেই যেতে চায় না।

ডিম খেতে কিন্তু প্রায় সবাই পছন্দ করেন। এটি এমন এক খাবার যা প্রায় প্রতিদিনই আমাদের খাবারের তালিকার সৌন্দর্য বাড়ায়। 

আপনি যদি দ্রুত ওজন কমাতে চান তবে সকলের পরিচিত একটি ফল খান। এই ফলটি পাবেন হাতের নাগালে। দামও সাধ্যের মধ্যেই। এই ফলটির নাম পেয়ারা। জানুন পেয়ারা খেয়ে কীভাবে ওজন কমাতে পারবেন। 

স্ট্রোক একটি মারাত্মক রোগ। এ রোগ হলে হতে পারে প্যারালাইসিস। এমনকি প্রাণ নিয়ে টানাটানিতেও পড়তে পারেন। তাই যেভাবেই হোক এই রোগের ফাঁদ থেকে মুক্তি পেতে হবে।

মৌসুমি ফল আম। যা এখন বাজারে সয়লাব। দামও হাতের নাগালে। তাই অনেকেই সাত-পাঁচ না ভেবে প্রচুর আম খাচ্ছেন। অথচ প্রচুর পরিমানে আম খেলে একাধিক রোগের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ভিটামিন ডি-এর অন্যতম উৎস সূর্যের আলো। কিন্তু দিনের অধিকাংশ সময় রোদের নিচে কাটানো সম্ভবও না। না হলে সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি শরীরের ক্ষতি করতে পারে।

শুরু হয়েছে বর্ষাকাল। যখন-তখন বৃষ্টি হতে পারে এ সময়। চারপাশ মুহূর্তেই অন্ধকার, আবার বৃষ্টি হতে না হতেই রৌদ্রজ্জ্বল। তাই বর্ষায় ঘর থেকে বের হওয়ার সময় সাবধান থাকা উচিত, যাতে বৃষ্টি ভিজে না যান।

হালকা গরম পানি খেলে ওজন কমে। এ কথা অনেকেই শুনেছেন নিশ্চয়ই। শরীরের জন্য উপকারি এটি। বলা হয়, গরম পানি খেলে হজম ক্ষমতা উন্নত হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। কিন্তু হালকা গরম পানি খেলে কি আসলেই ওজন কমে?

রান্নায় আদার ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই। এমনকি আদা চা থেকে শুরু করে মুখে এক টুকরো আদা রাখতে ভোলেন না অনেকেই।

বাড়িতে বা কর্মস্থলে যতই এসি থাকুক না কেন, কাজের প্রয়োজনে বাইরে বের হলে গায়ে রোদের তাপ লাগবেই। বাড়িতে থাকলেও দিনে অন্তত দু একবার রান্নাঘরে যেতেই হয়।

বর্ষায় যদি আমলকি খাওয়া যায়, রোগবালাইয়ের ঝুঁকি কমে। তবে কাঁচা না খেয়ে, আমলকি দিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন আচার।

চা পানের অভ্যাস কমবেশি সবারই আছে। কেউ কেউ তো সকাল থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত চা খান। এই ভুলটা করেন না বলেই তাদের পিছু নিতে পারে একাধিক অসুখ।

ঈদসহ বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠানে পাতে কাচ্চি বিরিয়ানি না থাকলে কি চলে! বর্তমানে ছোট-বড় সবারই পছন্দ কাচ্চি বিরিয়ানি। অনেকেই ভাবেন ঘরে কাচ্চি বিরিয়ানি রান্না করা বেশ কষ্টকর, তবে এ ধারণা ভুল।

এই গরমে বাইরে বের হলে ত্বক রক্ষা করা খুবই কঠিন। রোদে ত্বকে ট্যান তো ফেলেই, একইসঙ্গে হতে পারে সানবার্ন। এই সমস্যার অন্যতম সমাধান হতে পারে সানস্ক্রিন।

ঈদুল আজহা বা কুরবানির ঈদ মানেই ঘরে ঘরে গরুর মাংস।কুরবানির মাংস কাটার পর থেকেই খাওয়ার ধুম পড়ে ঘরে ঘরে।এ সময় গরুর মাংস দিয়ে বিভিন্ন রকমের নতুন রেসিপি তৈরি করা হয়ে থাকে অনেকের ঘরে।

পৃথিবীর ছোট ও মধুর শব্দগুলোর মধ্যে বাবা ডাকটি অন্যতম। এ শব্দটির সঙ্গেই যেন জড়িয়ে আছে ভালোবাসা, নির্ভরতা আর ভরসার ছায়া। তাই বাবার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্রতি বছর জুন মাসের তৃতীয় রোববার বিশ্বব্যাপী পালন করা হয় বিশ্ব বাবা দিবস।

ঈদের ছুটিতে ঢাকা অনেকটাই ফাঁকা হয়ে যায়। ফলে এই শহরে ও এর আশেপাশের এলাকায় ঘুরে বেড়াতে সুবিধা হয়। এই ছুটিতে ঢাকার অদূরে দর্শনীয় স্থান বা বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে বেড়িয়ে আসতে পারেন।

অনেকের প্রিয় খাবারের তালিকায় আছে গরু বা খাসির ভুঁড়ি। খেতে মজা হলেও এটি পরিষ্কার করা কিন্তু বেশ ঝক্কির কাজ। বিশেষ করে কোরবান ঈদে ভুঁড়ি পরিষ্কার করা নিয়ে পড়তে হয় ঝামেলায়। কারণ কাজটি বেশ ঝামেলার আর সময়সাপেক্ষ। 

কোলাজেন এক ধরনের প্রোটিন যা, সকলের শরীরে থাকে। শরীর সুস্থ রাখতে কোলাজেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরের অনেক অংশে পাওয়া যায়, যেমন চর্বি, গাঁট, লিগামেন্ট ইত্যাদি।