শীতে ঠান্ডা পানিতে গোসল করতে ভয় পান কমবেশি সবাই। তবে পান করার সময় ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রার অর্থাৎ নরমাল পানি পান করতেই পছন্দ করেন। শীতকালে নরমাল পানিও বেশ ঠান্ডা থাকে তাপমাত্রার কারণে। তবে শীতের মৌসুমে অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পান না করাই ভালো।

শীতের দিনে মানুষের হাত-পা ঠান্ডা হয়ে চামড়া কুঁচকে যায়। ঠান্ডা থেকে বাঁচতে ব্যবহার করা হয় গরম কাপড়। তাতেও ঠান্ডা অনুভূত হয় অনেকের। সেজন্য দরকার হয় পুষ্টিকর খাবারের। 

২০২৫ সাল এসেছে। আজ বছরের প্রথম দিন। ২০২৫ সাল অঢেল সুখ নাকি দুঃখের পাহাড়া ভাঙবে? কেমন কাটবে ২০২৫; জানুন ১২ রাশির বার্ষিক রাশিফল।

দুয়ারে ইংরেজি নববর্ষ, ২০২৫। নতুন সালকে স্বাগত জানাতে আপনার নিশ্চয় নানা পরিকল্পনা আছে। আপনার পরিকল্পনা আরেকটি রাঙিয়ে দিতে এই ফিচারটি সহায়তা করতে পারে।

বর্তমানে থাকা মানেই অতীত বা ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করে বিভ্রান্ত না হওয়া। বর্তমানে থাকার আরেকটি অর্থ হচ্ছে নিজের সামনে যা কিছু আছে তার ওপর মনোনিবেশ করা।

শীত মানেই হরেকরকম গুড় খাওয়ার উপযুক্ত সময়। নলেন, ঝোলা, পাটালি, দানাসহ নানারকম গুড় এসময় চেখে দেখেন সবাই।

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে কম-বেশি সবাই জানেন।

মজাদার রেসিপিতে মাংস রান্না থেকে শুরু করে প্রায় সব ধরনের মসলাধার রান্নায় গোলমরিচের ব্যবহার সর্বজনীন। ছোট ছোট কালো গোল এই মসলা দিলে তরকারির স্বাদ যে পাল্টে যায়, তা ভোজনরসিকেরা জানেন।

ব্রকলি এবং ফুলকপির মধ্যে তুলনা করার ক্ষেত্রে ফুলকপি বিজয়ী হবে যদি অভিযোজন ক্ষমতাকে নির্ধারক ধরা হয়। বিশেষ করে যখন ব্রকলি এখনো বিদেশি সবজি হিসেবে বিবেচিত হয়।

সব ধর্ম, বর্ণ আর শ্রেণি-পেশার মানুষের পারস্পরিক শ্রদ্ধা, ভালোবাসা আর আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি, সৌহার্দ ও অসাম্প্রদায়িক মেলবন্ধনের এক অপার দৃষ্টান্তের অনন্য নিদর্শন আমাদের বাংলাদেশ।

শীত পড়তে না পড়তেই অনেকে ব্যবহার শুরু করেছেন রুম হিটার। এটি তাৎক্ষণিক ঘর গরম করলেও শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

শীত বাড়ছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে ত্বকে শুষ্কতা। ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়লে লালচে ভাব, রুক্ষতা ও চুলকানির মতো সমস্যা বেড়ে যায়।

আমাদের দেশে অনেকেই মনে করেন গ্যাস বা অ্যাসিডিটি থেকে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। আসলে এমনটা হয় না। গ্যাস আর হ্যার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগত কিছু মিল থাকায় এই ভুলটা অনেকেই করেন।

গ্যাস বা অ্যাসিডিটিজিনত সমস্যা, যেমন—পেট ফাঁপা, বুক জ্বালা, ডায়জেশনের সমস্যা এবং হার্ট অ্যাটাকের কিছু সাধারণ লক্ষণ থাকে।

সেগুলো হলো— বুকে চাপ অনুভব করা, পিঠ, ঘাড় বা হাতে ব্যথা হওয়া, শ্বাসকষ্ট।

এই কারণে অনেক সময় মানুষ গ্যাস বা অ্যাসিডিটিকে হার্ট অ্যাটাক ভেবে নেয়, অথবা উল্টোটা ঘটে।

গ্যাস বা অ্যাসিডিটি সাধারণত খাদ্যাভ্যাস বা হজমের সমস্যা থেকে হয়। কিন্তু বুকের ব্যথা যদি অনেক বেশি হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী হয়, তা হলে এটি হার্ট অ্যাটাকের ইঙ্গিত হতে পারে।

যদি কারো হজমের সমস্যা বা অ্যাসিডিটি দীর্ঘ সময় ধরে থাকে এবং তার সাথে উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে, তাহলে এটি হার্টের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। কিন্তু এটি সরাসরি হার্ট অ্যাটাক ঘটায় না।

অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা গ্যাসের সমস্যার সাধারণত এটি খাদ্যনালী ব্যথা হয়। এটাকে অনেকে হার্ট অ্যাটাকের ব্যথা বলে মনে করেন।

তবে সাধারণত হার্ট অ্যাটাক হয় হৃদপিণ্ডে রক্তপ্রবাহের অভাব বা ব্লকেজের কারণে।

তবে, যেকোনো ধরণের বুক ব্যথা বা অস্বস্তি হলে অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ, গ্যাস বা অ্যাসিডিটি এবং হার্ট অ্যাটাকের মধ্যে পার্থক্য করা অনেক সময় কঠিন হতে পারে।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের হৃদরোগে এবং গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির গবেষক ড. জেমি স্কট বলেন,
‘অ্যাসিড রিফ্লাক্স বা গ্যাস্ট্রিক সমস্যা অনেক সময় হৃদরোগের মতো লক্ষণ সৃষ্টি করতে পারে, তবে এগুলো আলাদা শারীরবৃত্তীয় সমস্যা। বুকের ব্যথা হলে রোগীদের দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত, কারণ এই ধরনের উপসর্গ কোনো গুরুতর সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।

কী করা উচিত

• বুকের ব্যথা বা অস্বস্তি হলে তাৎক্ষণিকভাবে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
• গ্যাস বা অ্যাসিডিটির লক্ষণ দীর্ঘস্থায়ী হলে একজন গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্টের সাথে পরামর্শ করুন।
• উচ্চ রক্তচাপ বা হার্টের সমস্যা থাকলে নিয়মিত চেকআপ করান।

হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুল, ডাইজেস্টিভ সিস্টেম ও মেটাবলিজমের গবেষক ড. মারিয়া ফার্নান্দেজ বলেন, ‘গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির কারণে বুকের ব্যথা হতে পারে, সেটা অনেক সময় হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে মিল পাওয়া যায়। তবে, হৃদযন্ত্রের অসুস্থতা এড়িয়ে চলতে বা সঠিক রোগ নির্ণয় করতে নির্ভরযোগ্য ডায়াগনস্টিক টেস্ট প্রয়োজন।’

সতর্কতা
বুকের ব্যথাকে কখনোই হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়, কারণ এটি প্রাণঘাতী হতে পারে।

শরীরের জন্য অপরিহার্য উপাদান পানি। খাবার হজম, শরীরের ভেতরে বিভিন্ন বিপাকীয় কাজে পানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রয়োজন অনুযায়ী পানি পান না করলে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন রোগ।
 

শীতকালে গোসল করতে অনেকের অনীহা। গোসল করলেই ঠাণ্ডায় শরীর থরথর করে কাঁপে, সেই সঙ্গে আসে জ্বরও। অনেকেই শীতের কয়েকটা মাস গরম পানি ছাড়া গোসলই করেন না।

শীতকালে ত্বকে দেখা দেয় নানা ধরনের সমস্যা। বিশেষ করে শীতে ত্বক থেকে প্রাকৃতিক তেল কম নিঃসৃত হওয়ায় ব্রণ বেড়ে যায়। তাই ব্রণ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে শীতে বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি।

অনেকেই মনে করেন, শীতের মিঠে রোদে বুঝি ত্বকের ক্ষতি হবে না। কিন্তু এই ধারণা ভুল। শীতের রোদ যতই নরম হোক না কেন, সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে বাঁচাতে সানস্ক্রিন মাখতেই হবে।

ফাস্টফুড বেশি খাওয়া, প্যাকেটজাত খাবারের মান পড়ে যাওয়া, প্রক্রিয়াজাত খাবারে ভেজালের পরিমাণ বৃদ্ধি— এসব কিছুরই প্রভাব পড়ছে সার্বিক স্বাস্থ্যে।

শীতকালে অন্যান্য সময়ের থেকে ছোট বড় সবাইকে একটু বেশি সচেতন থাকতে হয়। জীবন যাপনের একটু রদবদল হলেই ভিড় করে নানারকম রোগ। তাই শীতে শরীর ও ত্বকের যত্ন নিতে কিছু কাজ থেকে বিরত থাকা জরুরি।

চিরতা। নামটি শুনলেই মনের মধ্যে হয়তো তেতো একটি ভাব আসে। স্বাদে ভালো না হলেও এর রয়েছে জাদুকরি ক্ষমতা। শরীরের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে এর আশ্চর্য উপকারিতা রয়েছে।

অনেকেই ঘুম থেকে ওঠেই খালি পেটে পানি পান করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠেই কিংবা বিকেলে খালি পেটে পানি পানের অনেক উপকারিতা রয়েছে।

শীতের ঠান্ডা আবহাওয়ায় রসুন খাওয়ার অভ্যাস করেন অনেকে। রসুনের ঔষুধি গুণের কারণে কেউ কেউ ভাতের সাথে এক কোয়া রসুন খাওয়ার অভ্যাস করেন।

শীতের হিমেল হাওয়া গায়ে লাগতেই আলসেমি এসে ভর করেছে শরীরে। আলমারি থেকে কম্ফোর্টার আর কম্বল বের করে গায়ে জড়াতে শুরু করেছেন অনেকে।

পৃথিবীর রূপ দেখে যারা মুগ্ধ হতে চান তাদের বেশিরভাগের ভ্রমণতালিকায় থাকে থাইল্যান্ডের নাম। সমুদ্র, পাহাড়ের নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগের জন্য একদম উপযুক্ত দেশটি।