ডেঙ্গু সংক্রমণের অন্যতম জটিলতা হলো রক্তের প্লাটিলেট কমে যাওয়া। প্লাটিলেট কমতে কমতে বিপজ্জনক পর্যায়ে চলে যেতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, প্লাটিলেট ২০,০০০ এর নিচে নেমে গেলে শরীরের অভ্যন্তরে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি আছে।

ডায়াবেটিসের জটিলতা বলে শেষ করা যাবে না। এই দীর্ঘমেয়াদি রোগটি হলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি থাকে এবং বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।

হলুদ একটি নিত্য প্রয়োজনীয় উপাদান। আমাদের প্রায় সব ধরনের রান্নার কাজেই কমবেশি হলুদের দরকার হয়। বিশেষ করে খাবারের রং, স্বাদ, গন্ধ বাড়াতেই এটি ব্যবহার করা হয়।

খুব পরিচিত একটি উপকারী সবজি হচ্ছে বাঁধাকপি। এটি একটি শীতকালীন সবজি। তবে এখন সব মৌসুমেই বাঁধাকপির দেখা মেলে।

শরীরে ফ্যাট জমলে শুধু যে দেখতে খারাপ লাগে তাই নয়, সেই সঙ্গে এনার্জিও কমে আসে। শরীর সুস্থ রাখতেই একটু ওজন কম রাখা জরুরি। ভুঁড়ি বাড়লে রোগজ্বালাও বাড়ে।

আমাদের দেশে অনেক পরিচিত একটি খাবার হচ্ছে সুজি। এটি সকালের নাস্তার জন্য বেছে নেন অনেকেই। এ ছাড়া শিশুদের খাবার হিসেবেও অনেক প্রচলিত এ খাবার।

উৎসবে খাওয়া-দাওয়া বেশি হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু এতে শরীর খারাপ করে অনেকের। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বদহজমের সমস্যা দেখা দেয়।

হৃদরোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।  আর এ সমসাটির পেছনে সবচেয়ে বেশি দ্বায়ী হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপ।  বিশ্বে কোটি কোটি মানুষ এই সমস্যায় ভুগছেন।

স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখার বিকল্প নেই। না হলে অকালে কঠিন সব রোগে ভুগতে পারেন। তবে ওজন কমাতে গিয়ে বর্তমানে সবাই নানা ধরনের ডায়েট অনুসরণ করেন।

বারোমাসি ফল আমড়া। টক-মিষ্টি স্বাদের আমড়া খেতে দারুণ মজা। আমড়া কাঁচা খাওয়ার পাশাপাশি সুস্বাদু ভর্তা, আচার, চাটনি ও জেলি তৈরি করা যায়। অনেকে তরকারি হিসেবে রান্না করে খান।

কর্নাটকের উপকূল অঞ্চলে ভাটকল মুসলিম সম্প্রদায় এই বিশেষ রকমের বিরিয়ানি বানানো শুরু কর। এর জন্যই এমন নাম পেয়েছে।

ক্লান্তি দূর করতে ডাবের পানির জুড়ি নেই। এছাড়া গরমে আরাম পেতেও ডাবের পানি অতুলনীয়।

শরীর ভালো রাখতে এবং সুস্থ থাকতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো খাবার। ঠিকঠাক খাবার না পেলে শরীর পুষ্ট হবে না। ফলে সেখান থেকে হতে পারে আরও নানা বিপত্তি। দৈনন্দিন জীবনে আমরা সবাই ব্যস্ত। সারাদিন ছুটে চলেছি।

মনের স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে শরীরও ভালো থাকে না। সাধারণত আমরা শরীরের অসুখ টের পেলেও মনের অসুখ টের পাই না বা বুঝতে চাই না।

চলছে পূজার মৌসুম। পূজো মানেই নানা জাতের খাবারের সমারোহ। আর নারিকেলের তৈরি যেকোনো মিষ্টি খাবার মানেই স্বাদে অনন্য। নারিকেল দিয়ে নাড়ু, হালুয়া, পায়েশ, পিঠা আরও কত কী তৈরি করা যায়।

ডিম—অনেকের পছন্দের, কেউ কেউ কম খান। তবে অনেকেই ভয় পান প্রতিদিন ডিম খাওয়া নিয়ে! বিশেষ করে গরম বা বর্ষার সময়। তবে, অপুষ্টি, রক্তাল্পতা এবং ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা কাটিয়ে ওঠার জন্য একাধিক গবেষণায় প্রতিদিন অন্তত একটা করে ডিম খাওয়ার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।

সুস্থ সুন্দর জীবনযাপন কার না চাওয়া।  শরীর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রয়োজন হচ্ছে নিয়ন্ত্রিত খাবার খাওয়া।

পেঁপে একটি রসালো সুমিষ্ট পুষ্টিকর এবং উপকারী ফল।এটি খেলে পাবেন পর্যাপ্ত ফাইবার, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও অত্যন্ত কম চর্বিযুক্ত উপাদান। এবং পেঁপে খেলে ওজন কমানো সহজ হয়।

গর্ভাবস্থা একটি জটিল প্রক্রিয়া। অনেকসময়ই দেখা যায় কিছু দম্পতি চেষ্টা করার এক মাসের মধ্যেই গর্ভধারণ করে, আবার অনেকের অপেক্ষার সময় দীর্ঘ হতে পারে কারণ তাদের শরীর এটার জন্য হয়তো প্রস্তুত থাকে না ওই সময়।

গর্ভাবস্থা একটি জটিল প্রক্রিয়া এবং অনেকগুলো বিষয় একে প্রভাবিত করতে পারে। কিছু দম্পতি চেষ্টা করার এক মাসের মধ্যে গর্ভধারণ করে, আবার অনেকের জন্য অপেক্ষার সময় দীর্ঘ হতে পারে কারণ তাদের শরীর এর জন্য হয়তো প্রস্তুত থাকে না।

মুখে খাওয়ার করোনা ওষুধ তৈরি করে আলোড়ন তৈরি করেছে বহুজাতিক ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি মার্ক অ্যন্ড কোর। গবেষকরা বলছেন, মুখে খাওয়া এ ওষুধ হাসপাতালে ভর্তি ও মৃত্যুঝুঁকি অর্ধেকে আনবে।

নানা রকমের অসুস্থতা ও রোগ সারাতে বিশ্বজুড়ে শতশত বছর ধরে কালোজিরা ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষণায়ও বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে কালোজিরার কার্যকারিতা পাওয়া গেছে।

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। জানেন কি, একটি কমলালেবুর চেয়েও বেশি মাত্রায় ভিটামিন সি থাকে আমলকিতে।