অন্তত একটা করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে গোটা বিশ্ব। এর মধ্যেই বিভিন্ন গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, কোভিড- ১৯ কে খতম করতে পারে মাউথওয়াশ। প্রাথমিকভাবে মাউথওয়াশ মুখের লালায় থাকা করোনার লোড কতটা কমাতে পারে তা এখনো নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হয়নি।

লাউ পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার। কারণ লাউয়ে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় পানি এবং ফাইবার, যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে।

জীবনের প্রথম বছরের অধিকতর ভিটামিন ডি কৈশোরে স্থূলতা কমাতে সহায়তা করতে পারে বলে এক সমীক্ষায় জানানো হয়েছে।মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইউএম) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সমীক্ষায় বলা হয়, জীবনের প্রথম বছরে ভিটামিন ডি-এর নিম্নস্তর কৈশোরে বিপাকীয় সিন্ড্রোমের সাথে বিপরীতভাবে জড়িত থাকে।

স্মৃতিশক্তি বাড়াতে নানা রকম কৌশল ও চর্চার কথা বলা হয়। তবে শুধু অনুশীলনের মাধ্যমেই নয়, বিভিন্ন খাবারের উপাদানও স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

করোনা ভাইরাস ২৮ দিন পর্যন্ত ব্যাংক নোট, মোবাইল ফোনের স্ক্রিন এবং স্টেইনলেস স্টিলের মতো পৃষ্ঠগুলোতে থাকতে পারে বলে গবেষকরা জানিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল সায়েন্স এজেন্সির এক গবেষণায় উঠে এসেছে এমন তথ্য।

শীত, গরম কিংবা বর্ষাকাল, পোকামাকড়ের কারণে সবাইকেই বেশ ভুগতে হয়। মশার কারণে জ্বর, আর বিভিন্ন পোকামাকড়ের কারণে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয়।

বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের ঝুঁকি কমাতে নাক-মুখ মাস্ক দিয়ে ঢেকে রাখাকে সবচেয়ে কার্যকর প্রচলিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মনে করা হচ্ছে। বাতাসে ভাসতে থাকা ভাইরাসকে শ্বসনযন্ত্রে প্রবেশে বাধা দেয় মাস্ক। ফলে মানুষ ভাইরাসে সংক্রমিত হতে পারে না।

পানির অপর নাম জীবন। কারণ, আমাদের শরীরের ৭০ শতাংশই পানি দিয়ে তৈরি। তাই শরীরে পানির স্বাভাবিক পরিমাণ বজায় রাখা অত্যান্ত জরুরি।

আপেল স্বাস্থ্যকর ফল। আপেলের একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য অসুস্থ হলে চিকিত্সকেরাও রোগীকে আপেল খাওয়ার পরামর্শ দেন। তবে চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়াও ভালবেসে দিনে একটা বা দু’টো আপেল অনেকেই খান।

রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে শরীরে কি ধরণের সমস্যা হয় তা সম্পর্কে আমরা কমবেশি সকলেই অবগত।

আগের দিনের বেঁচে যাওয়া রুটি খেতে চান না অনেকেই। হয় কুকুর বা পাখিকে দিয়ে দেন, নয়তো ফেলে দেন। অথচ এই বাসি রুটি দিয়ে দারুণ সুস্বাদু কিছু রেসিপি তৈরি করা যায়, তাও খুব সহজে।

অনেকেই কানে কম শোনার সমস্যায় ভোগেন। কানে কম শোনা বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে একটি প্রচলিত সমস্যা। এ সমস্যার সুদূরপ্রসারী কিছু প্রভাব রয়েছে। হঠাৎ করে কানে কম শোনা উচ্চ বা নিম্ন কম্পাংকের হতে পারে এবং এর ফলে কথা বুঝতে পারার ক্ষমতাও কমে যায়।

মহামারি করোনাভাইরাস শুরু হওয়ার পর থেকে সমাজিক দূরত্ব, মাস্ক ও  স্যানিটাইজার ব্যবহারের ওপর বেশ জোর দেওয়া হচ্ছে। তবে স্যানিটাইজার ব্যবহারের সময় একাধিক বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

নারীদের শরীরে শক্তিশালী টি-সেল তৈরি হয়, যে কারণে পুরুষদের তুলনায় নারীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় উঠে আসছে এই তথ্য।

টমেটো একটি অত্যন্ত মজাদার ফল ও সবজি। পাকা টমেটো ছোট বড় সকলের পছন্দনীয় ও সালাতে অতুলনীয়। এই টমেটোর রয়েছে নানান রকম গুণ।

এখন ভাদ্র মাস বছরের এই সময়ে অতিরিক্ত গরম পড়ে এবং বর্ষা এলেই মশার উপদ্রবও বাড়তে থাকে। এছাড়া এই সময়টা ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবও বেশি থাকে। তাই একটাও মশা যাতে না কামড়ায়, সব সময় সতর্ক থাকতে হয়।

আমলকি টক আর তেতো স্বাদের ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি পরিচিত ফল। কম বেশি অনেকেই আমলকি পছন্দ করে থাকে। এর স্বাদ একটু ব্যতিক্রম ধরণের, প্রথমে কষটে লাগলেও খাওয়া শেষে মুখে মিষ্টিভাব আসে।

পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে মাস্ক এখন আমাদের নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠেছে। তাই এই মাস্কের কারণে অনেক  সময় অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। তার মধ্যে একটি হচ্ছে ফেস মাস্ক পরলে চশমার কাঁচ ঘোলা হয়ে যাওয়া।

করোনার সময় পেটভরে যেমন খাবার খেতে হবে। তেমন জরুরি রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানোও জরুরী। এমন একটা সুস্বাদু পানীয় রয়েছে যা খেলেই মনও ভাল হবে।

দেখতে দেখতে চলে এলো ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। কোরবানির গরু বা খাসির মাংস দীর্ঘদিন ধরে খেতে প্রায় সবাই-ই সংরক্ষণ করে রাখেন।

ভোজন রসিকদের খাবারের তালিকায় প্রথমে থাকে গরুর মাংস। এতে রয়েছে মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন ও খনিজ লবণণ। ভিটামিন বি-টুয়েভ, উচ্চমাত্রায় প্রোটিন, জিঙ্ক এবং আয়রণ সমৃদ্ধ হলেও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা কিছু মানুষকে গরুর মাংস থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।

বর্তমান সময়ে দিন দিন বেড়েই চলেছে কিডনির সমস্যা। সাধারণত কিছু অসতর্কতার জন্যই দেখা দেয় এই ধরনের সমস্যা, যা পরবর্তীতে কিডনি ড্যামেজের কারণে পরিণত হয়।

মাল্টিভিটামিন স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারি? এখন সবাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট গ্রহণ করে থাকেন। অনেকের ধারণা, সবগুলো ভিটামিনের সংমিশ্রণে তৈরি মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট খেলেই বুঝি অসুস্থতা দূর হয়ে যাবে।

করোনাকালের লকডাউনে বহুদিন বাড়িতে বসে আছেন। বাইরে বেরনো হয়নি একেবারেই। এদিকে, আনলক পর্ব শুরু হলেও অনেকেই আতঙ্কে বাইরে বেরতে পারছেন না।