পুষ্টিতে সমৃদ্ধ থাকে ফল, ফল স্বাস্থ্যকর ও সুষম খাদ্য। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আম থেকে কলা অন্তর্ভুক্ত করতে হলে সেগুলোকে সঠিকভাবে পরিষ্কার করা জরুরি।

কয়েকটি খাবার পুনরায় গরম করে না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। যেগুলো বারবার গরম করলে বিষাক্ত হয়ে যায়।

মায়ের জন্য আলাদা দিবসের প্রয়োজন নেই এই কথা ঠিক। তবে বছরের একটি দিন যদি মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের জন্য বরাদ্ধ করা যায় তাহলে মন্দ কী।

গরমে শীতল হাওয়ার জন্য ভরসা রাখতে হয় যন্ত্রের ওপর। এজন্য এসি ও ফ্যান বেশি ব্যবহার হয়। কিন্তু এই বৈদ্যুতিক যন্ত্র প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে।

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী আনুশকা শর্মা। ভারতের উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় ১৯৮৮ সালের ১লা মে তার জন্ম। ২০০৮ সালে ‘রব নে বানা দি জোড়ি’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র শিল্পে তার অভিষেক হয়। 

গরমের সঙ্গে পেরে ওঠা যখন কঠিন হয়ে পড়ছে তখন কয়েক টুকরো তরমুজ মুখে দিলেই যেন প্রাণ জুড়িয়ে যায়। পরম তৃপ্তি আর স্বস্তিতে ভরে যায় মন।

কাঁচা আমের মরসুম চলছে। লবণ-মরিচ দিয়ে টক-মিষ্টি স্বাদের আম খাচ্ছেন অনেকেই। আচারপ্রেমীরা আবার বছরজুড়ে কীভাবে কাঁচা আমের স্বাদ পাওয়া যায় সেই ফন্দি আঁটছেন।

রান্না করার জন্য অনেকটা সময় আগুনের কাছাকাছি থাকতে হয়। এই তীব্র তাপের দিনে সত্যিই তা কষ্টকর। কিছু টেকনিক অবলম্বণ করে এ সময় দ্রুত রান্না করা উচিত।

আবহাওয়ার এই অসহনীয় গরমে শরীরে দেখা দিতে পারে অবসাদ-ক্লান্তি। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে খাবার।

গরমকালে শরীর থেকে এমনিতেই অনেকটা পানি বেরিয়ে যায়। এই অবস্থায় শরীর ভালো রাখতে হলে পর্যাপ্ত পানি পান করার পাশাপাশি কিছু খাবার খাওয়া জরুরি যা শরীর হাইড্রেটেড রাখে।

তীব্র গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এই সময়ে সুস্থ থাকতে প্রয়োজন বাড়তি যত্ন। দাবদাহ থেকে স্বস্তি পেতে বিশেষ কিছু খাবার এবং পানীয়তে ভরসা রাখা উচিত।

দাবদাহের এ সময়টায় সুস্থ থাকতে চাইলে খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে শরীর শীতল ও সতেজ রাখা খাবার।  গরমে সুস্থ থাকতে চাইলে নিয়মিত তরমুজ খেতে পারেন।

এই অসহ্য গরমে ঘামের সঙ্গে শরীরের প্রয়োজনীয় পানি অনেকটাই বের হয়ে যায়। সেই ঘাটতি পূরণ না হলে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা।

তীব্র দাবদাহে নাজেহাল অবস্থা বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ। সারা দেশেই চলছে তাপপ্রবাহ। গরমের পাশাপাশি সূর্যের মাত্রাতিরিক্ত পর্যায়ের অতিবেগুনি রশ্মি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সবার জন্য।

অসহ্য গরমে সুস্থ থাকতে খাবার ও পোশাকের প্রতি সবারই বিশেষ নজর থাকে। এ সময় শরীর আর্দ্র ও ঠাণ্ডা রাখা প্রয়োজন। গরমে পানিশূন্যতা একটি বড় সমস্যা।

এমন মানুষ কমই আছেন যে চা খেতে পছন্দ করেন না। তাদের কাছে দিনে এক বা দুই কাপ চা খাওয়া খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। অনেকে আবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত একাধিক বার চা পান করেন। 

গ্রীষ্মের এই কাঠফাটা রোদে ঝলসে যখন ঘরের সদর দরজা খুলে ভেতরে প্রবেশ করবেন তখন যদি মনে হয় এসে পড়েছেন নান্দনিক সৌন্দর্যে ভরপুর এক সবুজ দ্বীপে, তবে কেমন হবে?

প্রকৃতিতে বইছে তীব্র দাবদাহ। এই সময়ে স্বাদ ও স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে খেতে পারেন ‘টক আমের ডাল’। কাঁচা আমের টক স্বাদের মুখরোচক ডালের এই রেসিপি দেওয়া হয়েছে ।

তীব্র গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা সবার। বাইরে বের হলে এই কষ্ট কয়েকগুণ বেড়ে যায়। গরমকালে উষ্ণতা ও আর্দ্রতার ধাক্কা সামলাতে সুতি কাপড়ের তুলনা নেই-এটা অনেকেরই জানা।

গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হাঁপিয়ে উঠেছেন দেশবাসী। এই গরমে কোনো খাবার খেয়েও শান্তি মেলে না। এসময় তেল-মসলাযুক্ত খাবার যত খাওয়া যায় ততই মঙ্গল।

গরম থেকে প্রশান্তি পেতে অনেকেই একটু পর পর ফ্রিজ খুলে ঠান্ডা পানি খান। এতে সাময়িক স্বস্তি মিললেও দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যহানীর কারণ হতে পারে।

গরমের সময় শুরু হয়েছে। এখন সময় এসেছে আমাদের খাবারের তালিকা ও জীবনযাপনের ধরনে পরিবর্তন আনার।

এপ্রিল মাস পড়তে না পড়তেই তীব্র গরম শহরজুড়ে। বাড়ির বাইরে পা ফেলা দায়। আবার বাড়ি ভেতরেও ভ্যাপসা গরম। নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড়। কুলার কিংবা এসির ভরসায় থাকতেই পারেন।

গ্রীষ্মের শুরু থেকেই বাংলাদেশে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে।  রোববার ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি।