জাপানে বসন্ত মানেই সাকুরা ফুল। সাকুরা জাপানিদের আত্মা। জাপান শিশু, নারী এবং ফুলের দেশ। আর এই ফুল মানেই সাকুরা। এই ফুল নিয়ে জাপানিদের মাতামাতি কেন? আসুন সেই ইতিহাস জানার চেষ্টা করি।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও গবেষক অলকনন্দা পটেলের (১৯৩৭) এই পুঙ্খানুপুঙ্খ আর সীমাহীন ঐশ্বর্যে ভরা স্মৃতিকথা আমায় বীণার তারের মতো বাজিয়ে দিল।

রবীন্দ্রনাথ তাঁর লেখাপত্রে মেয়েদের স্বাধিকার দিয়েছিলেন, কিন্তু জীবনের সকল ক্ষেত্রে কি রক্ষা করতে পেরেছিলেন সে আদর্শ? তথ্য বলছে, না। যখন বিবাহ করলেন কবি তখন কত ছিল তাঁর স্ত্রীর বয়স?

ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী নামের অপরূপ নারীর সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটেছিলো শুভাশীষ মজুমদার নামের তরুণ এক শিল্পীর মাধ্যমে। এই শুভাশীষ মানে শুভ ছিলো প্রীতিভাজন শিল্পী ধ্রুব এষের বন্ধু। ধ্রুব তখন গাউসিয়া মার্কেট লাগোয়া এলিফ্যান্ট রোডে থাকে।

আগামী ৮ মার্চ বৃহস্পতিবার বিশ্ব নারী দিবস উপলক্ষে কবিতা পাঠের আয়োজন করেছে সাহিত্য শিল্প সংস্কৃতি বিষয়ক ওয়েব ম্যাগাজিন তীরন্দাজ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিবেদিত ইংরেজীতে অনুদিত কবিতাগ্রন্থ ‘পিস অ্যান্ড হারমোনি’ প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থটিতে দেশের খ্যাতিমান কবি ও লেখকদের রচিত নির্বাচিত একাত্তরটি কবিতা রয়েছে।

শিল্পের মাঝে নিজের পরিচিতি খুঁজছেন এসিড হামলার শিকার ইরানী নারী মাসুমেহ্ আতিইয়ে। মাসুমেহ্ শুধুমাত্র এসিড হামলার শিকার হওয়া নারীর পরিচয়েই পরিচিত হতে চান না। তিনি একজন শিল্পী হিসেবে পরিচিতি পেতে চান। খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র।

এবারের একুশের গ্রন্থমেলায় পনের দিনে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ইতিহাসের দেড় শতাধিক নতুন বই প্রকাশ পেয়েছে। গবেষণামূলক এইসব বইয়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের আঞ্চলিক ইতিহাসের গ্রন্থও রয়েছে।

আজ ওই দখিনা শিহরণে/শুকনো পাতার শব্দ/কোকিলের কণ্ঠে/বিরামহীন গান/আজ বসন্ত, আজ বসন্ত।সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে ভেসে আসে পাখির ডাক। চারদিকে শুকনো পাতার ওড়াউড়ি। প্রকৃতিতে বসন্তের আবাহন। এসেছে বসন্ত। সেই শিহরণ প্রকৃতিজুড়ে। আজ পহেলা ফাল্গুন, ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন। সেই আনন্দের রঙ লেগেছে বইমেলায়। তরুণ-তরুণীরা আজ মেতে উঠেছে বসন্ত আবাহনে।

মহান একুশের গ্রন্থমেলায় শনিবার ছুটির দিনে দর্শনাথীদের ঢল নেমেছে। বই বিক্রিও হয়েছে প্রচুর। মেলা থেকে যারা ফিরে যাচ্ছে তাদের হাতে হাতে বইয়ের প্যাকেট। বিকেলে প্রায় সব স্টলেই অগণিত ক্রেতার ভিড় লেগে যায়।

‘দেশহারা মানুষের সংগ্রামে কবিতা’ স্লোগানে দ্বিতীয় দিনের মত জাতীয় কবিতা উৎসব চলছে। আজ শুক্রবার সমাপনী দিন।

আজ বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) শুরু হচ্ছে সংস্কৃতিপ্রিয় বাঙালির প্রাণের মেলা ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৮’। বিকেল ৩টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ভাষাশহীদদের স্মরণে আয়োজিত মাসব্যাপী গ্রন্থমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কবিতার আশ্রয়ে অন্যায় ও অশুভের প্রতিবাদ জানিয়ে ১৯৮৭ সাল থেকে শুরু হয়েছিল জাতীয় কবিতা উৎসব। প্রতিবাদী চেতনার প্রতীক হওয়া উৎসবটি স্বৈরাচার, সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে ছড়িয়েছে মর্মবাণী।

বই উৎসবের রঙ লেগেছে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। প্রাণের জোয়ারে মেতে ওঠার সব আয়োজন চূড়ান্ত। আর মাত্র একদিন পর বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) শুরু হচ্ছে সংস্কৃতিপ্রিয় বাঙালির প্রাণের মেলা ‘অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০১৮’।

ঝর্নাদাশ পুরকায়স্থ ও সুরমা জাহিদসহ ১২ জন পেলেন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০১৭। আজ শনিবার সন্ধ্যায় পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। 

নমস্কার জানিয়ে ফোন করেছিলাম ৩০ জুন ২০১৩ তারিখে বললেন, ‘একটু ব্যস্ত আছি পড়ালেখা নিয়ে। ৪ঠা জুলাই তোচিগি-প্রিফেকচারের উজিয়ে যেতে হবে।

সারা জীবন ধরে দলিত ও প্রান্তিক মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। লোধা, শবরদের জন্য কলম ধরেছেন। সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামের আন্দোলনেও ছিল তার অসামান্য অবদান। তিনি ছিলেন বাংলা তথা গোটা ভারতবর্ষের একজন বলিষ্ঠ সাহিত্যিক। আজ সেই বর্ষীয়ান সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবীর জন্মদিন।

একদিন মৃন্ময়ী নেবেই এর প্রতিশোধ/
ফুসফুসে জমে থাকা ক্রোধ/
টগবগে উত্তপ্ত গাঢ় শ্বাস ----/

কটকটে লাল/
জামা পরে এসেছিলে কাল।/
আমি দেখি কটকটে নয়/
টকটকে লাল/

ঘরে পানি ঢুকবে, দাড়াও দাড়াও বলে, জহিরকে দরোজার বাইরে দাড় করিয়ে রেখে দ্রুত দৌড়ে ভেতরে ঢুকে একটা তোয়ালে এনে দেয় ইয়াসমিন। বাইরে তখনো বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। ঝড়ো বাতাস। 

নোবেল পুরস্কার প্রচলন করেন সুইডিশ বিজ্ঞানী এবং ধনকুবের আলফ্রেড নোবেল। মৃত্যুর আগে এই শিল্পপতি তার স্থাবর-অস্থাবর সব সম্পত্তি উইল করে গেছেন এই পুরস্কারের জন্য। 

সবটুকু সুধা ঢেলে,/
মোমের সলতের মতো গলতে গলতে/
চিম্বুক পাহাড়ের অষ্টাদশী মেঘকে বললাম,/ 
জল চাই, একটু জল।

জাপান শীর্ষ রবীন্দ্রগবেষক অধ্যাপক কাজুও আজুমা চলে গেছেন ২০১১ সালে। কিন্তু এখনো আমাদের মাঝে আছেন তাঁর সহধর্মিণী মাদাম কেইকো আজুমা। এ বছর ৮১তে পড়লেন। এখনো রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে ভাবেন, লেখেন এবং বক্তৃতা দেন। এখনো তোওহোও গাকুয়েন ইনস্টিটিউটে বাংলা ভাষা পড়াতে যান জাপানি ছাত্র-ছাত্রীদেরকে! ভাবাই যায় না!

নেপালে এক গুর্খা বুড়ো বলেছিল, বাদুড় থেকে সাবধান। খবরদার, কোন বাদুড়ের ওড়াউড়ির সামনে পড়ে যেও না।