শেখ হাসিনাকে নিয়ে ঢাবি শিক্ষকের রচিত গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন
নিজস্ব প্রতিবেদক
উইমেননিউজ২৪
প্রকাশিত : ০৭:০২ পিএম, ১৮ অক্টোবর ২০২২ মঙ্গলবার
ফাইল ছবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন এবং কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু রচিত ‘ওয়ার্ল্ড লিডার শেখ হাসিনা : দ্য পাইওনিয়ার অব গোল্ডেন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্ৰ (টিএসসি) মিলনায়তনে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।
গ্রন্থের রচয়িতা অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবটিক্স অ্যান্ড মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপার্সন ড. সেঁজুতি রহমান অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যানসহ শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সকল শহিদ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদের অমর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে রচিত এই গ্রন্থটি অত্যন্ত সময়োপযোগী একটি বই।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব আজ বিশ্বজুড়ে সমাদৃত ও প্রশংসিত। গ্রন্থের রচয়িতা অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবুকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু বাংলাদেশের সার্বিক দিকনির্দেশনায় নয় বরং শিক্ষা ও গবেষণায় বিশ্বে অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে চলছে। দেশের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্যাগ, নিরলস পরিশ্রম ও সাহসী নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে ক্ষুধা মুক্ত, দারিদ্র মুক্ত, সুখি, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ গড়তে কাজ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।
গ্রন্থের রচয়িতা অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু বলেন, জাতির পিতা ঘাতকের হাতে নির্মমভাবে শহিদ হলেও তার জ্যেষ্ঠ কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজের গড়া সোনার বাংলাদেশে নিজেকে ‘দ্য পাইওনিয়ার অব গোল্ডেন বাংলাদেশ’ হিসেবে পরিচিত করেছেন। বাংলাদেশের উন্নয়নে জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মপরিকল্পনা শুধুমাত্র দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে নয় বরং সারা বিশ্বের রাষ্ট্রপ্রধানদের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে।