ঢাকা, মঙ্গলবার ১১, মার্চ ২০২৫ ৯:০২:০৮ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

বিশ্বজুড়ে করোনায় কমেছে মৃত্যু ও শনাক্ত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:৪৬ এএম, ১৮ নভেম্বর ২০২২ শুক্রবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

বিশ্বজুড়ে কমেছে করোনায় মৃত্যু ও নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যাও। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে জাপানে। অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।শুক্রবার সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮৩৮ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে ৩১ জন। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৬ লাখ ২১ হাজার ৪৭৯ জনে।

একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৬ হাজার ৪২৬ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমেছে প্রায় ২৪ হাজার। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪ কোটি ১৮ লাখ ৩৪ হাজার ১৫৮ জনে।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে জাপানে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৯৩ হাজার ৫ জন এবং মারা গেছেন ১৩৩ জন।

অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ২৪ ঘণ্টায় এই দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৭ হাজার ২৫৭ জন এবং মারা গেছেন ১২৪ জন।

ফ্রান্সে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮৭ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৩ হাজার ৩৩১ জন। দক্ষিণ কোরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৩৭ জন এবং মারা গেছেন ৬৭ জন।

রাশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৬৮০ জন এবং মারা গেছেন ৬১ জন। ইন্দোনেশিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৮২২ জন এবং মারা গেছেন ৩৮ জন।

তাইওয়ানে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২০ হাজার ১২৭ জন এবং মারা গেছেন ৭৭ জন। চিলিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৯০৪ জন এবং মারা গেছেন ৫০ জন। ব্রাজিলে মারা গেছেন ৭৫ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ২৯ হাজার ১০২ জন।

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।