ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৮, নভেম্বর ২০২৪ ১:৪৪:৩৩ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

বায়তুল মোকাররমে ঈদের পঞ্চম ও শেষ জামাত অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক

উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৩৭ পিএম, ২২ এপ্রিল ২০২৩ শনিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ঈদুল ফিতরের পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ জামাতের ইমামতি করেন হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম, পেশ ইমাম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ। মুকাব্বির থাকবেন হাফেজ মো. জাহিনুল ইসলাম, খাদেম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ।

শ‌নিবার (২২ এপ্রিল) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদের দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে ইমাম বিশেষ খুতবা দেন। এরপর মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয় ঈদের জামাত।

এর আগে সকাল ৭টায় প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম জামাতের ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির ছিলেন একই মসজিদের মুয়াজ্জিন মো. ইসহাক।

সকাল ৮টায় দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় জামাতের ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহিবুল্লাহিল বাকী। মুকাব্বির ছিলেন একই মসজিদের খাদেম হাফেজ মো. আব্দুল মান্নান।

সকাল ৯টায় তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হয়। তৃতীয় জামাতের ইমামতি করবেন ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী, মুফাসসির, ইসলামিক ফাউন্ডেশন। মুকাব্বির থাকবেন হাফেজ মো. আতাউর রহমান, সাবেক মুয়াজ্জিন, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ।

সকাল ১০টা ১০ মিনিটে চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। চতুর্থ জামাতের ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মো. এহসানুল হক। আর মুকাব্বির ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের চিফ খাদেম মো. শহিদ উল্লাহ।

এর আগে সকাল ৬টা থেকেই জাতীয় মসজিদে ঈদের জামাত আদায়ে ভিড় করতে থাকেন মুসল্লিরা। সকাল সা‌ড়ে ৬টায় মস‌জি‌দের ভিত‌রে মুসল্লি কানায় কানায় ভ‌রে যায়।

এদিকে ঈদ জামাতকে কেন্দ্র করে জাতীয় মসজিদ এলাকায় এবং মসজিদের প্রতিটি গেটে পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি ছিল। ব্যাগ নিয়ে আসা অনেককেই পুলিশ তল্লাশি করেন।

অন্যদিকে রাজধানীর জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। মোনাজাতে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা, বিশ্বশান্তি, পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ব ও উন্নত আখলাক গড়া, আল্লাহর কাছে নিজেদের রাগকে বশ, নাফরমানিকে ঘৃণা, ভালোবাসা ছড়িয়ে বিশ্ব মুসলিম ভাতৃত্ব গড়ার বিশেষ আর্জি জানানো হয়।