ঢাকা, শুক্রবার ১০, জানুয়ারি ২০২৫ ২:১২:১৮ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

কোন নায়িকার জন্য ব্যাচেলর রইলেন রতন টাটা! 

বিনোদন ডেস্ক

উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:০৫ পিএম, ৮ জানুয়ারি ২০২৫ বুধবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

সেদিনও বুধবার ছিলো। বুধবার। তারিখটা ছিল ১০ অক্টোবর। সাল ২০২৪। প্রয়াত হন শিল্পপতি রতন টাটা। সাফল্যের শিখরে পৌঁছনোর পরেও টাটার সাদামাঠা জীবনের ছাপোষা আখ্যান নিয়ে আজও চর্চা। সারাজীবন বিয়ে করেননি তিনি। তবে জীবনে প্রেম যে আসেনি তা কিন্তু নয়! 

বলিউডের বোল্ড বিউটির সঙ্গে তার সখ্য নিয়ে আজও চলে চর্চা। প্রেম পরিণতি পায়নি বিয়েতে। তাই কি গোটা জীবন অবিবাহিতই রয়ে গেলেন রতন টাটা?

১৯৪৪ সালের ১৭ অক্টোবর পাঞ্জাবের লুধিয়ানায় একটি গারওয়াল জাট-শিখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন রতন টাটার 'প্রাক্তন' প্রেমিকা । এরপর পরিবারের সঙ্গে তিনি পাড়ি দেন ইংল্যান্ডে। 

কিছু বছর পরেই ফিরে আসেন দেশে। পা রাখেন বলিউডে। অভিনয় করেন, 'টারজান গো টু ইন্ডিয়া' ছবিতে। এরপর  ষাট এবং সত্তরের দশকে তিনি মেহবুব খানের 'সন অব ইন্ডিয়া' (১৯৬২), রাজ খোসলার 'দো বাদান' (১৯৬৬), রাজ কাপুরের 'মেরা নাম জোকার' (১৯৭০) ছবিতে দেখা যায় তাকে। বাংলাতে ছিল অনায়াস যাতায়াত। ১৯৭০ সালে সত্যজিৎ রায়ের অরণ্যের দিনরাত্রিতে অভিনয় করেছিলেন এই অভিনেত্রী। 

বুঝতে পারছেন তিনি কে? তিনি আর কেউ নন লাস্যময়ী সিমি গারওয়াল। শোনা যায়, একসময় নাকি তার প্রেমেই পড়েছিলেন টাটা। যদিও প্রেম পূর্ণতা পায়নি। পরবর্তীতে সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেছিলেন সিমি। বলেছিলেন, ‌ "রতন আর আমার এক পুরনো সম্পর্ক রয়েছে। ও খুব ভাল মানুষ। ওর মধ্যে একটা হাস্যরস আছে। ও একজন ভদ্রলোক। টাকা পয়সা কখনও ওর কাছে মুখ্য ছিল না।"

রতনের প্রয়াণর পরেও হৃদয় বিদারক এক পোস্ট লিখেছিলেন সিমি। লিখেছিলেন, "ওরা বলছে, তুমি চলে গেছ। তোমার অনুপস্থিতি সহ্য় করা খুব কঠিন... বড্ড কঠিন... বিদায় বন্ধু।’’