ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১২, ডিসেম্বর ২০২৪ ৮:০২:৫৬ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
কেমন আছেন পাপিয়া সারোয়ার, মৃত্যু নাকি গুঞ্জন? পঞ্চগড়ে বৃষ্টির মতো শিশির, শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন গাড়ির সংঘর্ষ, বৃদ্ধা ও শিশুর মৃত্যু অনিয়ম পার্বত্য এলাকায় একটু বেশি: প্রধান উপদেষ্টা শীত নিয়ে আবহাওয়া অফিসের দুঃসংবাদ দিনাজপুরে দিনের বেশির ভাগ সময় মিলছে না সূর্যের দেখা

ইতিহাসের সবচেয়ে ধনী মন্ত্রিসভা পেতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৪০ এএম, ৭ ডিসেম্বর ২০২৪ শনিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

আর মাত্র দেড় মাস বাদেই হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন হতে যাচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের। অভিষেকের আগে এই মূহুর্তে নিজের মন্ত্রিসভা সাজাতে ব্যস্ত রিপাবলিকান এ নেতা, যেখানে জায়গা পেতে যাচ্ছেন বেশ কয়েকজন ধনকুবের। ট্রাম্পের এ অভিজাত মন্ত্রিসভায় আছেন বিশ্বের সবচেয়ে ধনাঢ্য ব্যক্তি ইলন মাস্ক ও ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিবেক রামস্বামীর মতো ব্যক্তিরাও। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত ট্রাম্প যাদেরকে মন্ত্রিসভায় নিয়েছেন, তাদের মোট সম্পদের পরিমাণ ৩৪০ বিলিয়ন ডলার। এর মাধ্যমে এবার ইতিহাসের সবচেয়ে ধনী মন্ত্রিসভা গঠিত হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে নিজ মন্ত্রিসভায় আরও কয়েকজনকে যোগ করবেন ট্রাম্প।


দ্য গার্ডিয়ান বলছে, ট্রাম্পের মন্ত্রিসভায় এমন অন্তত ১১ জন আছেন, যাদের নিজস্ব বা পরিবারের এক বিলিয়ন ডলার করে আছে।


উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শাসনামলে ট্রাম্প অসংখ্যবার বলেছেন, বাইডেন সমাজের উঁচু শ্রেণির মানুষ ও দুর্নীতিবাজদের নিয়ে সরকার চালাচ্ছেন। অথচ তিনি এবার যাদের নিয়ে মন্ত্রিসভা তৈরি করেছেন, তাদের অধিকাংশই শত শত কোটি ডলারের মালিক।


গত ২৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়। এতে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট হন ট্রাম্প। ২০১৬ সালে তিনি যে মন্ত্রিসভা গঠন করেন সেটিও মার্কিন সরকারের ইতিহাসে সবচেয়ে ধনী মন্ত্রিসভা ছিল। এবার তিনি সেটিকেও পেছনে ফেললেন।


এদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ফের বাণিজ্য যুদ্ধ শুরুর শঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে, চীন বলেছে, যদি এমন কিছু হয় তাহলে এটি দুই দেশের কারও জন্যই মঙ্গলজনক হবে না।