ঢাকা, শনিবার ২৮, ডিসেম্বর ২০২৪ ০:৫৫:২৬ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতি একসঙ্গে চলবে: ড. ইউনূস সবজিতে স্বস্তি, চাল ও মাছের দাম ঊর্ধ্বমুখী টেকনাফে দুর্ঘটনাকবলিত জাহাজের ৭২ যাত্রীকে উদ্ধার কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের নেত্রী কাবেরী আটক ‘ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন’ নিয়ে জাতীয় সংলাপ শুরু আজ গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৫ সাংবাদিক নিহত লামায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা

ঈদে ব্যস্ততা বেড়েছে নামিদামি টেইলার্সেও

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০২:০০ পিএম, ২৪ এপ্রিল ২০২২ রবিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

ঈদে তৈরি পোশাকের পাশাপাশি দর্জি দিয়ে বানানো পোশাকেরও ব্যাপক চাহিদা থাকে। এ কারণে ঈদকে ঘিরে ব্যস্ততা বেড়ে যায় দর্জিপাড়ায়। বাড়তি চাহিদা থাকায় পাড়া-মহল্লার দর্জি দোকানের পাশপাশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বিভিন্ন নামিদামি টেইলার্সগুলোও। বিশেষ করে কাপড় বিক্রির পাশাপাশি যারা টেইলারিং সুবিধা দেয়, সেখানে ক্রেতা সমাগম বেশি দেখা যায়। এবারের ঈদে এসব নামিদামি টেইলার্সগুলোতে বেশ ভালো বেচাকেনা হচ্ছে। তৈরি পোশাকের বাইরে তাদেরও ক্রেতা সমাগম চোখে পড়ার মতো।

রাজধানীর টেইলার্সগুলো ঘুরে দেখা গেছে, ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। কারিগররা দিন-রাত অবিরত কাজ করছেন। ক্রেতাদের চাহিদা মোতাবেক ডেলিভারি দেওয়াই টার্গেট তাদের।

এ বিষয়ে মিরপুর-১২ নং সেকশনে টুডে ফ্যাশনের মালিক শামীম হাসান বলেন, ১৫ রোজা থেকে আমরা অর্ডার নেওয়া বন্ধ করেছি। এবার রেসপন্সও (সাড়া) ভালো পেয়েছি। আশা করছি চাঁদরাতের আগে সবার জামা, প্যান্ট তৈরি করতে পারবো। গতবারের তুলনায় মেকিং (মজুরি) খরচ কিছুটা বেড়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেটা ৫০-১০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। কেননা সুতাসহ অন্যান্য ম্যাটেরিয়ালসের (উপাদান) দাম ও শ্রমিকদের মজুরি বেড়েছে। এ কারণে মেকিং খরচও বেড়েছে।

টপটেন ফেব্রিক্স অ্যান্ড টেইলার্স’র ঢাকাসহ সারাদেশে ২৪টি আউটলেট। তাদের টেইলারিং সেকশনে এখনো অর্ডার নেওয়া হচ্ছে। আরও দুই দিন চলবে অর্ডার নেওয়ার কাজ। এরপরও কেউ অর্ডার করলে নেওয়া হবে কিন্তু ডেলিভারি দেওয়া হবে ঈদের পরে।

টপটেনের মিরপুর-১ সেকশন শাখার কর্মকর্তা মাহফুজ বলেন, আগামী দুই দিনের মধ্যে আসলে আমরা ঈদের আগে ডেলিভারি দিতে পারবো। এরপর আসলে আর ঈদের আগে ডেলিভারি দেওয়া সম্ভব হবে না।

রেমন্ডেরও ২০টিরও বেশি শোরুম আছে। তাদেরও অর্ডার আজ পর্যন্ত নিচ্ছে। এরপর আর ঈদের আগে দেওয়ার জন্য কোনো অর্ডার নিবে না তারা।

রেমন্ড টেইলার্স অ্যান্ড ফেব্রিক্স’র রামপুরা শাখার ব্যবস্থাপক কবির হোসেন বলেন, আজকের (২৩ এপ্রিল) মধ্যে এলে আমরা ঈদের অর্ডার নিতে পারবো। গতবারের তুলনায় এবছর অর্ডার কম বলেও জানান তিনি।