ঈদের কেনাকাটা ক্রেতাশূন্য ছোট ছোট শপিংমল
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ০১:৫১ পিএম, ২২ মার্চ ২০২৫ শনিবার

সংগৃহীত ছবি
ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে এখনও জমে উঠেনি বেচাকেনা। কোথাও উপচেপড়া ভিড় হলেও কোথাও আবার ফাঁকা। বিশেষ করে রাজধানীর ধানমন্ডির ছোট ছোট শপিংমলগুলোতে এখনও ক্রেতার আনাগোনা নেই। অলস সময় পার করছেন ব্যবসায়ীরা। কর্মচারীদের বেতন-বোনাস দেওয়া নিয়ে শঙ্কা তাদের।
শুক্রবার (২১ মার্চ) ধানমন্ডির মেট্রো শপিংমল ও এ.আর প্লাজা ঘুরে বেচা-বিক্রির এমন চিত্র দেখা গেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, সাধারণত ১৫ রোজা পার হলেই ধুম পড়ে যায় ঈদের কেনাকাটার। অথচ ২০ রোজা পার হলেও ক্রেতা কম। বাকি দিনগুলো নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করছেন তারা।
ছুটির দিনে সকাল থেকেই ভিড় হওয়ার কথা। অথচ চিত্র তার উল্টো। বিক্রির আশায় দোকান খুলে বসে আছেন কেউ কেউ। কিন্তু সে তুলনায় ক্রেতার দেখা নেই। হাতে গোনা দু-একজন ক্রেতা এদিক-সেদিক ঘোরাঘুরি করলেও অধিকাংশ বিক্রেতা বসে আছেন।
ম্যাকয় নামের গার্মেন্টস পণ্যের একটি শো-রুমের বিক্রয় কর্মী ইমরান হোসেন বলেন, এ বছর ঈদের বিক্রি খুবই কম। তবে আশা করা যায় সামনে বেচাকেনা বাড়বে। তিনি বলেন, ছুটির দিন নামাজের পর সাধারণত ক্রেতার সংখ্যা বাড়ে। আর সন্ধ্যার দিকে ইফতারের পর ক্রেতার চাপ হয় বেশি।
স্টাইল ফ্লেক্স এর বিক্রয়কর্মী মো. ফাহিম বলেন, বেচাকেনার পরিস্থিতি খুবই খারাপ। সারাদিনে ১০ হাজার টাকাও বিক্রি করতে পারি না। লজ্জায় মালিকের কাছে বেতন-বোনাস চাইতে পারছি না। এখন দেখছেন এক, দুইজন কাস্টমার, কিন্তু আরেকটু পর আর থাকবে না।
ছুটির দিনে বিক্রি কেমন হতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ছুটির দিন এক লাখ টাকা বিক্রি করার আশা। কিন্তু সেই আশা তো আর পূরণ হয় না। এই মার্কেটের সবারই একই অবস্থা। প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০ হাজার টাকা বিক্রি হওয়া প্রয়োজন। ২০ রোজা পর্যন্ত একদিনও এর ধারে কাছে যেতে পারিনি। এমন দিন গেছে যে, খালি হাতেও বের হতে হয়েছে। দেশে খাবারের দাম বেড়েছে, সব খরচ বেড়েছে। কিন্তু টাকার দাম বা আমাদের বেতন কিন্তু বাড়েনি। সবকিছু থেমে গেছে।
এ. আর প্লাজার ম্যান ওয়ান দোকানের তাহসিন বলেন, মার্কেট ঘুরেই তো বুঝতে পারছেন কেমন বেচাকেনা হচ্ছে। কোনো কাস্টমার নেই। সকাল থেকে এসে বসে আছি।
এআর ফ্যাশন-এর মো. শুভ বলেন, এ বছর পুরো মার্কেটে কোনো বেচাকেনা নেই। দিনে অন্তত পাঁচ থেকে ছয়জনের কাছে বিক্রি করতে পারলেও দোকান ভাড়ার টাকা কিছুটা হয়।
ক্রেতা না থাকার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রথমত আমার কাছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি খারাপ এই জন্য মনে হচ্ছে। দ্বিতীয়ত যাদের কাছে টাকা আছে তারা বের করতে চাইছে না। যারা কেনাকাটা করার মতো তারা অধিকাংশ ঢাকার বাইরে বা দেশের বাইরে আছে বলে মনে হচ্ছে।
তিনি বলেন, দেশের যে পরিস্থিতি এই পরিস্থিতিতে মানুষের নিরাপত্তা নেই। যেখানে মানুষের নিরাপত্তা নেই সেখানে মানুষ শপিং দিয়ে কী করবে? মানুষ যে টাকা নিয়ে শপিং করতে বের হবে কীভাবে হবে? প্রতিটা এলাকাতে চুরি-ছিনতাই-ডাকাতি হচ্ছে।
- ইফতারে ঘরে তৈরি করতে পারেন হালিম
- বেইলি রোডের শাড়ির বাজার জমজমাট
- জমে উঠেছে ঈদ বাজার
- এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা
- রাজধানীর সড়কে বসছে ‘রিকশা ট্র্যাপার’
- ঈদের ঘোরাঘুরি হোক একটু ভিন্ন
- ‘জিম্মির’ ট্রেলারে নিজেকে নতুন করে জানান দিলেন জয়া
- টেকনাফে নৌকাডুবি: চার রোহিঙ্গা নারী-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
- কুসুমকলি স্কুলের সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ
- গাজীপুরে মহাসড়ক অবরোধ করে পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ
- বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি পূর্বাভাস
- যুদ্ধবিরতি ভেঙে এবার লেবাননে ইসরায়েলের হামলা
- ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
- এখনো পুড়ছে সুন্দরবন
- রোজায় পেটের সমস্যা হলে করণীয়
- সবজিতে স্বস্তি, তেল-চালের বাজার চড়া
- কফির সঙ্গে এসব খাবার ভুলেও খাবেন না!
- কোচ বাটলারকে নিয়ে সাবিনাদের যত অভিযোগ
- একাই ৪ স্বর্ণ জয় করলেন নরসিংদীর উর্মি
- নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনে বাধা: বাফুফের প্রতিবাদ
- হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- হাঁসের মাংসের কাচ্চি বিরিয়ানি রান্নার রেসিপি
- শনিবার থেকে শীত আরও বাড়বে
- অমর একুশে বইমেলা: অতীত থেকে বর্তমান
- দুর্ঘটনায় সালমানের বোনের হাড়গোড় ভেঙে চুরমার
- নারী বিপিএলের পারিশ্রমিক ঘোষণা, সর্বোচ্চ বেতন ৫ লাখ
- ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিসে’ খালেদা জিয়ার চিকিৎসার সিদ্ধান্ত
- জয় দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শেষ জুনিয়র টাইগ্রেসদের
- ‘উইমেন ফর উইমেন,এ রিসার্চ এন্ড স্টাডি গ্রুপ’এর বার্ষিক সভা
- বইমেলায় আইরীন নিয়াজী মান্নার ছড়ার বই ‘টুটুলের কাছে চিঠি’