ঢাকা, সোমবার ১৮, নভেম্বর ২০২৪ ১৭:৪২:৪৯ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
চলে গেলেন ‘পথের পাঁচালী’র ‘দুর্গা’ উমা দাশগুপ্ত ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ গাইবান্ধায় নিখোঁজের ৪ দিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হবে: ড. ইউনূস শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে হেভিওয়েট ১৩ আসামিকে

কুমিল্লায় গড়ে উঠেছে বিষমুক্ত সবজি গ্রাম

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:১৬ এএম, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ শনিবার

কুমিল্লায় গড়ে উঠেছে বিষমুক্ত সবজি গ্রাম

কুমিল্লায় গড়ে উঠেছে বিষমুক্ত সবজি গ্রাম

কুমিল্লা জেলায় গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি সবজি গ্রাম। বিষমুক্ত সবজি ওই সব গ্রাম থেকে সরাসরি কৃষকরাই শহরে এনে একটি নির্দিষ্ট স্থানে বিক্রি করছেন। ফলে ক্রেতারা টাটকা, বিষমুক্ত নিরাপদ সবজি কিনতে পারছেন। জৈব সার ও বিভিন্ন ফাঁদ ব্যবহার করে এবং পরিবেশ বান্ধব কৌশলের মাধ্যমে কৃষি অফিসের সহযোগিতায় এ প্রকল্পটি চালু করা হয়েছে। তবে এ নিরাপদ সবজি যাতে ১২ মাস পাওয়া যায় সেই প্রত্যাশা ক্রেতাদের। জেলার চান্দিনা, বুড়িচং, বরুড়া, দেবিদ্বার উপজেলায় দুটি করে মোট ৮টি সবজি গ্রাম রয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় গড়ে তোলা ওইসব গ্রামে বেগুন, শিম, টমেটো, ফুলকপি, লাউসহ বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজির চাষ করা হচ্ছে। কীটনাশক ব্যবহার ছাড়া বিভিন্ন ফাঁদ ও জৈব সার প্রয়োগ করে উৎপাদন করা হচ্ছে সবজি। তরকারির বাজারে বেশ চাহিদাও রয়েছে। অন্যান্য সবজির তুলনায় কৃষকেরা বাজার মূল্যও কিছুটা বেশি পাচ্ছেন।
কৃষক আল-আমিন জানান, আমাদের কতগুলো বয়াম দিছে আর ফাঁদ দিছে তাতে পোকা গিয়ে লেগে থাকে। এর মাধ্যমে আমাদের ফলনও বেড়েছে, খরচও কমেছে। আমরা লাভবান হচ্ছি।
কুমিল্লার চান্দিয়ারায় নিরাপদ সবজি গ্রাম থেকে সরাসরি কৃষকরাই বিষমুক্ত এবং টাটকা সবজি কৃষি বাজারে বিক্রি করছেন। এতে কৃষক যেমন লাভবান হচ্ছেন তেমনি ক্রেতারাও নিরাপদ সবজি পেয়ে খুশি। তবে ভোক্তারা বলছেন, সারা বছরই যাতে এ বাজার খোলা থাকে। বাজারে আসা ক্রেতা মামুন বাসসকে বলেন, বাজারে এসে শুনলাম এখানে বিষমুক্ত সবজি পাওয়া যাচ্ছে। নিজেদের স্বাস্থ্যর কথা বিবেচনা করে এখান থেকে সবজি কিনি।
কৃষি সম্প্রারণ অধিদফতর কুমিল্লার উপ-পরিচালক সুরজিত চন্দ্র দত্ত বলেন, বিভিন্ন রকম জৈব বালাইনাশক, ফেরেমোন ফাঁদ, ইয়োলো লাইট ট্রাপ এগুলো ব্যবহার করার ফলে বিষ ব্যবহার কমেছে।

সূত্র : বাসস