ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২০, মার্চ ২০২৫ ২১:৩৭:৫৯ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ঈদের ছুটি বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ মৌচাক মার্কেট: সাধ্যের মধ্যে মিলছে না পছন্দের পোশাক ঈদ করেই লন্ডন থেকে দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া ট্রেনে ঈদযাত্রার ৩০ মার্চের টিকিট বিক্রি শুরু দুদকের অভিযোগের জবাবে যা বললেন টিউলিপ ঈদে ঢাকাবাসীর জন্য ডিএমপির ১৪ নির্দেশনা ঢাবির ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হাইকোর্টে স্থগিত আন্তর্জাতিক মাস্টার খেতাব পেলেন ওয়াদিফা, খেলবেন বিশ্বকাপেও

গ্রেনেড হামলা: সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিল

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:১২ এএম, ১৯ মার্চ ২০২৫ বুধবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমানসহ সব আসামিকে খালাস করে দেওয়া হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। 
বুধবার (১৯ মার্চ) সকালে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। এদিনই শুনানি হতে পারে এ ব্যাপারে। 

এর আগে, গত ১ ডিসেম্বর বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ তারেক রহমানসহ সব আসামিকে খালাস দিয়েছিলেন।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে তৎকালীন বিরোধীদল আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। এতে ২৪ জন নিহত হন। আহত হন শতাধিক নেতাকর্মী। ওই হামলায় অল্পের জন্য রক্ষা পান বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা। তখন ক্ষমতায় ছিল বিএনপি–জামায়াত জোট সরকার। গ্রেনেড হামলার ঘটনায় মামলা হয় মতিঝিল থানায়। মামলার তদন্ত ভিন্ন খাতে নিতে তৎকালীন সরকার নানা তৎপরতা চালায় বলে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছিল। এরপর ২০০৭ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার মামলার তদন্ত নতুনভাবে শুরু করে। ২০০৮ সালে এ মামলায় প্রথমে ২২ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। পরে আওয়ামী লীগ সরকার আমলে এ মামলার (হত্যা ও বিস্ফোরক) অধিকতর তদন্ত হয়। এরপর তারেক রহমানসহ আরও ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।

এ মামলায় ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ রায় দেন। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এ ছাড়া সেনাবাহিনী ও পুলিশের সাবেক ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে ৪৯ জনকে সাজা দেওয়া হয়েছিল।

কিন্তু পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট জানান, মামলাগুলোর বিচারিক আদালতের রায় অবৈধ। কারণ, তা অবৈধ উপায়ে দেওয়া হয়েছে।