ঢাকা, বুধবার ০২, এপ্রিল ২০২৫ ৬:৩৫:৩৩ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ঈদের ছুটিতে জনশূন্য ঢাকার রাজপথ ঈদের পরদিনও রাজধানী ছাড়ছেন অনেকে রাজধানীতে গ্যাস লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৬ ঈদের দ্বিতীয় দিনও গাজায় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩৪ জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক মার্কিন পুরস্কার, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: খালেদা জিয়া ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

চাঁদপুরের অর্ধশতাধিক গ্রামে আজ ঈদ উদযাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:৩৫ এএম, ৩০ মার্চ ২০২৫ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার সাদ্রা দরবার শরীফসহ প্রায় ৫০টির বেশি গ্রামে আজ (রোববার, ৩০ মার্চ) ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে।

শনিবার (২৯ মার্চ) রাতে সাদ্রা দরবার শরীফের পীরজাদা মাওলানা মুফতি আরিফ চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন,"আমরা শুধু সৌদি আরবের অনুসরণ করি না, বরং কোরআন ও হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী চাঁদ দেখার ভিত্তিতে রোজা ও ঈদ উদযাপন করে থাকি।"

ঈদের প্রধান জামায়াতসমূহ
প্রথম জামায়াত: সাদ্রা দরবার শরীফ মাঠ, সকাল ৯টা
দ্বিতীয় জামায়াত: সাদ্রা হামিদিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা মাঠ, সকাল ৯:৩০

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করবেন মাওলানা মুফতি জাকারিয়া চৌধুরী, আর দ্বিতীয় জামায়াতে ইমামতি করবেন মাওলানা মুফতি আরিফ চৌধুরী।

ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা সাদ্রা দরবার শরীফের পীর ড. বাকীবিল্লাহ মিশকাত চৌধুরী বলেন,"১৯২৮ সালে মরহুম পীর মাওলানা ইসহাক (রহ.) সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও ঈদ উদযাপনের প্রথা চালু করেন। এরপর থেকে তার অনুসারীরা চাঁদপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে একই নিয়ম অনুসরণ করে আসছেন।"

যেসব গ্রামে আজ ঈদ উদযাপিত হবে
হাজীগঞ্জ, ফরিদগঞ্জ, মতলব, কচুয়া ও শাহরাস্তি উপজেলার অর্ধশতাধিক গ্রামে আজ ঈদ পালিত হচ্ছে।

হাজীগঞ্জ: সাদ্রা, সমেশপুর, অলিপুর, বলাখাল, মনিহার, প্রতাপুর, বাসারা
ফরিদগঞ্জ: লক্ষ্মীপুর, কামতা, গল্লাক, ভুলাচোঁ, সোনাচোঁ, মুন্সিরহাট, কাইতাড়া, বদরপুর, আইটপাড়া, নূরপুর
মতলব: দশানী, মোহনপুর, পাঁচানী

এছাড়া, সকাল ১০টায় ফরিদগঞ্জের টোরা মুন্সিরহাট জামে মসজিদে বৃহত্তম ঈদ জামায়াত অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে ইমামতি করবেন মাওলানা আকরাম হোসেন।

১৯২৮ সাল থেকে চলে আসা এই ধারাবাহিকতা অনুসারে, সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগাম রোজা ও ঈদ উদযাপনের এই রীতি ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।