ঢাকা, মঙ্গলবার ০৩, ডিসেম্বর ২০২৪ ২৩:২৯:১৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
বিবিসির ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় বাংলাদেশের রিক্তা অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন সেই তরুণী, বিয়ের চাপ দেওয়ায় খুন করেন প্রেমিক শীতের দাপটে কাঁপছে পঞ্চগড়, বিপর্যস্ত জনজীবন আজ আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ভারতে হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ

ছেলে ইয়াশের বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী মা

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০১:৩১ পিএম, ১ অক্টোবর ২০২৪ মঙ্গলবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

এ প্রজন্মের জনপ্রিয় অভিনেতা ইয়াশ রোহান। তার পুরো পরিবারটাই যেন লাইট, ক্যামেরা, অ্যাকশনের সুতোয় বাঁধা। মা শোবিজের বরেণ্য অভিনেত্রী শিল্পী সরকার অপু এবং বাবা অভিনেতা, নির্মাতা ও সাংবাদিক নরেশ ভূঁইয়া। বর্তমানে বাবা-মায়ের পথেই হাঁটছেন তিনি। অল্প সময়ের ক্যারিয়ারে উপহার দিয়েছেন বেশ কয়েকটি দর্শকনন্দিত কাজ।

ইয়াশের মা অভিনেত্রী শিল্পী সরকারও কম যান না। এখনও টেলিভিশন নাটক, চলচ্চিত্র, ওয়েব সিরিজে সমানতালে কাজ করে চলেছেন তিনি। নির্মাতা স্বামী ও সন্তান ইয়াশকে নিয়ে তার সুখের সংসার।


সম্প্রতি দেশের একটি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন মা-ছেলে। যেখানে ইয়াশের বিয়ে প্রসঙ্গে কথা বলেছেন মা শিল্পী সরকার।


অভিনেত্রী বলেন, এখন মানুষ বলে ইয়াশের বিয়ে করা উচিত। তবে আমি মনে করি, তার যখন ইচ্ছে হবে তখনই সে বিয়ে করবে। ইচ্ছে না হলে করবে না। কারণ, জীবনটা তার, এখানে আমি জোর করে কিছু চাপিয়ে দিতে চাই না। ও একটা ভালো ছেলে। যদিও একটু অগোছালো। সেজন্য মাঝেমধ্যে বকাঝকাও করি।


ইয়াশ বলেন, ঈশ্বরকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আমার মা আমাকে এই স্বাধীনতাটা দিয়েছেন। বিয়ের জন্য কোনো চাপ দিচ্ছেন না। প্রথমে আমার ইচ্ছে ছিল না অভিনয় করার। শখের বসেই কাজ শুরু করেছিলাম। এখনও করছি, ভালো লাগছে। যতদিন ভালো লাগবে ততদিন কাজ করে যাব।


অভিনয়ে আসার পেছনে মায়ের অবদানের কথা উল্লেখ করে অভিনেতা বলেন, আমার অভিনেতা হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান মায়ের। কারণ, আমার ইচ্ছে ছিল শিক্ষক হওয়ার। তবে মায়ের ইচ্ছেতেই অভিনয়ে আসা। তাই সম্পূর্ণ কৃতিত্বটা তার।


প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময়েই অভিনেতা, নির্মাতা নরেশ ভূঁইয়ার সঙ্গে বিয়ে হয় শিল্পী সরকারের। মূলত তার হাত ধরেই অভিনয়ে আসেন তিনি।