ঢাকা, শনিবার ২৩, নভেম্বর ২০২৪ ১৪:২৯:৪৩ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ডেঙ্গুতে এ বছরেই ৫১ শিশুর প্রাণহানি মাকে হত্যা করে থানায় হাজির ছেলে আমদানির সাড়ে তিনগুণ দামে বাজারে বিক্রি হচ্ছে আলু ঢাকায় আয়ারল্যান্ড নারী ক্রিকেট দল সাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন নারী ফুটবলারের গণসংবর্ধনা

জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে এগোলেও শঙ্কা কাটছে না কমলার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৫১ এএম, ২৪ অক্টোবর ২০২৪ বৃহস্পতিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আর মাত্র দুই সপ্তাহ বাকী। শেষ মুহূর্তে এসে নতুন জরিপে দেখা যাচ্ছে, ট্রাম্পের চেয়ে কমলা তিন পয়েন্টে এগিয়ে ছিলেন। কমলাকে ৪৬ শতাংশ ভোটার সমর্থন করলেও ট্রাম্পকে করেছেন ৪৩ শতাংশ। ছয় দিনের জরিপ গত সোমবার শেষ হয়। এ অবস্থায় আগামী ৫ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রচারণা শেষ দুই সপ্তাহে পৌঁছেছে।

এর আগে গত সপ্তাহে রয়টার্স/ইপসোস পরিচালিত জরিপে হ্যারিস পেয়েছিলেন ৪৫ শতাংশ সমর্থন, আর ট্রাম্প পেয়েছিলেন ৪২ শতাংশ সমর্থন। দুই প্রার্থীর মধ্যে এবারের ৫ নভেম্বরের নির্বাচনী লড়াই যে হাড্ডাহাড্ডি হবে সে ধারণাই আরও পোক্ত করেছে নতুন জরিপগুলোর ফল।

যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির বর্তমান পরিস্থিতি ও অভিবাসন নিয়ে ভোটারদেরকে অখুশি দেখা গেছে রয়টার্স/ইপসোসের এসব নতুন জরিপে। এই বিষয়গুলোতে ভোটাররা ট্রাম্পের অবস্থানকে সমর্থন করেছে।

জরিপে দেখা গেছে, নিবন্ধিত ভোটারদের ৭০ শতাংশই জীবনযাপন ব্যয় ভুল পথে যাচ্ছে বলে মনে করছে। অর্থনীতি ভুল পথে যাচ্ছে মনে করছে ৬০ শতাংশ ভোটার। অভিবাসন নীতি নিয়ে একই অবস্থান ৬৫ শতাংশ ভোটারের।

প্রেসিডেন্টের মেয়াদের প্রথম ১০০ দিনে কোন বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া উচিত সে প্রশ্ন জরিপে অংশগ্রহণকারীরা অভিবাসনকে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দিয়েছে।

৩৫ শতাংশ ভোটাররের মতে, নতুন প্রেসিডেন্টকে সবার আগে অভিবাসনে নজর দেয়া উচিত। আর ১১ শতাংশ ভোটার আয় বৈষম্য এবং স্বাস্থ্যসেবা ও করে সমান ১০ শতাংশ শেয়ারের কথা বলেছেন।

তবে রাজনৈতিক উগ্রপন্থা ও গণতন্ত্রে হুমকি মোকাবেলার ক্ষেত্রে ট্রাম্পের তুলনায় হ্যারিস জনসমর্থন বেশি পেয়েছেন। জরিপে দেখা গেছে, এই দুই বিষয়ে হ্যারিসকে সমর্থন দিয়েছে ৪২ শতাংশ ভোটার। অন্যদিকে, ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছে ৩৫ শতাংশ ভোটার। আবার গর্ভপাত এবং স্বাস্থ্যসেবা নীতিতেও ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন হ্যারিস।