ট্রাস্টের টাকা ফান্ডেই আছে, আত্মসাৎ করেননি খালেদা জিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ১২:৪৫ পিএম, ১০ নভেম্বর ২০২৪ রবিবার
সংগৃহীত ছবি
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের টাকা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আত্মসাৎ করেননি বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী আসিফ হাসান। ওই টাকা ট্রাস্টের ফান্ডেই রয়েছে বলে জানান তিনি।
রোববার (১০ নভেম্বর) সকালে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার খালাস চেয়ে করা লিভ টু আপিল শুনানি হয়।
এদিন আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
আপিল বিভাগে দুদক আইনজীবী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া কোনো টাকা আত্মসাৎ করেননি। টাকা ট্রাস্টের ফান্ডেই আছে।
পরে শুনানি শেষে আদেশের জন্য সোমবার (১১ নভেম্বর) দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। ওইদিন সন্ধ্যায় বিএনপি, জামায়াতসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন সমন্বয়কের সঙ্গে বঙ্গভবনে বৈঠকে বসেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে সেই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফের। পরদিনই যার গেজেট প্রকাশ করা হয়।
রাষ্ট্রপতি দণ্ড মওকুফ করার পরও ৩ নভেম্বর এ মামলা নিয়ে হাইকোর্টে এক আবেদন করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। সেখানে বলা হয়, এ মামলার শুনানি তারা করতে চান দ্রুত। আর তাই পেপারবুক প্রস্তুতও করতে চান নিজ খরচে। পরে বেগম খালেদা জিয়ার সেই আবেদন মঞ্জুর করেন উচ্চ আদালত। বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এ বিষয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জানান, কারও ক্ষমায় নয়, আইনি পথে হেঁটেই নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে চান বেগম জিয়া।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫’র বিচারক মো. আখতারুজ্জামান (বর্তমানে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি)। একইসঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়। একই সাজা হয় মামলার অপর তিন আসামিকেও।
দণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামি হলেন: খালেদা জিয়ার তৎকালীন রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র প্রয়াত সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। সে সময় হারিছ চৌধুরী পলাতক ছিলেন। বাকি আসামিরা হাইকোর্টে আপিল করেন।
- ডেঙ্গুতে আরো ৭ প্রাণহানী, হাসপাতালে ১২১১
- মায়ের জীবন বাঁচিয়ে প্যারামেডিকের স্বীকৃতি পেল সারা
- লাহোরে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, হাসপাতালে ভর্তি অন্তত ৯০০
- প্রেসার লো হলে কী খাবেন?
- সেন্টমার্টিনে পর্যটন নিয়ন্ত্রণে কড়াকড়ি, ব্যবসায়ীদের দুর্ভোগ
- বন্য মৌমাছি মানুষের যে উপকার করে
- ১ লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
- বরেণ্য অভিনেতা মনোজ মিত্র মারা গেছেন
- মূলা কেন খাবেন
- সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় ড. ইউনূসকে সিপিজের চিঠি
- বিটিভির সাবেক জিএম মাহফুজাকে দুদকে তলব
- মেসি ও আর্জেন্টিনার জার্সির ওপর নিষেধাজ্ঞা
- দেশের জলবায়ু সংকট তুলে ধরার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- সাভারে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
- বিশ্ব নিউমোনিয়া দিবস আজ
- জেনে নিন বিমানবন্দর নেই যে সব দেশে
- ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের দুই শিল্পীকে শোকজ
- চাঁদপুরে গরমে মারা যাচ্ছে মুরগি
- অপারেশনের ঝুঁকি কমাচ্ছে এআই প্রযুক্তি
- ২৬ তারিখ কী ঘটবে, কেন এত আলোচনা!
- অফিসে ‘গোপন কক্ষ’ নিয়ে মুখ খুললেন মালা খান
- ঘুরে আসুন পানামসহ না.গঞ্জের পাঁচটি পর্যটন স্পট
- সৈকতে তরুণীকে কান ধরে ওঠবস করানো যুবক ডিবি হেফাজতে
- সন্ধ্যার মধ্যে ১৪ অঞ্চলে তীব্র ঝড়-বৃষ্টি, হুঁশিয়ারি সংকেত
- দিনাজপুরে শেখ হাসিনাসহ ৫৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
- বর্ষার রাণী কেয়া ফুল: কত যে বাহার
- ডিআরইউ সভাপতিসহ ২৫ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলার প্রতিবাদ
- ড.ইউনুসকে তসলিমা নাসরিনের খোলা চিঠি
- সাংবাদিক উর্মি রহমান আর নেই
- বৃষ্টি নিয়ে ফের দুঃসংবাদ