ঢাকা, সোমবার ২৫, নভেম্বর ২০২৪ ২১:২০:০৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১৩ ডিগ্রিতে ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জনের প্রাণহানী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দ ১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ মিরপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৩৮, লেবাননে ৩৩ প্রাণহানী

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য করলা কেন উপকারী?

অনলাইন ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৭:০৫ পিএম, ৫ আগস্ট ২০২৩ শনিবার

ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনা বেশ মুশকিল। এজন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও শরীরচর্চা জরুরি। জানলে অবাক হবেন, এমন কিছু সবজি আছে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দারুণ উপকারী। তেমনই এক সবজি হলো করলা।

স্বাদে তেতো হলেও, এতে থাকে অনেক পুষ্টিগুণ। ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, জিংকসহ বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন ও খনিজ উপাদানে ভরপুর এই সবজি।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন করলা খেলে একাধিক রোগ থেকেও মেলে রক্ষা। ঠিক একইভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ম্যাজিকের মতো কাজ করে করলা।

এতে এমন উপাদান আছে, যা ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন করলা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

গবেষণা অনুসারে, করলায় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্যসহ কয়েকটি সক্রিয় পদার্থ আছে। তাদের মধ্যে একটি হলো চারেন্টিন। এটি রক্তে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

করলায় আরও আছে পলিপেপটাইড-পি বা পি-ইনসুলিন নামক একটি যৌগ। যা প্রাকৃতিকভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

তবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কীভাবে খাবেন করলা? বিভিন্নভাবে খেতে পারেন এই সবজি। করলার তরকারি কিংবা ভাজি অনেকেরই প্রিয়। আর যদি একেবারেই করলা খেতে না পারেন, তাহলে তা শুকিয়ে নিন।

তারপর কেটে মিহি করে গুঁড়া তৈরি করুন। সকালে খালি পেটে পানিতে এই গুঁড়া মিশিয়ে পান করুন। তবে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে করলার রস খাওয়া বেশি উপকারী।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আধা কাপ করলার রস ডায়াবেটিস নিযন্ত্রণসহ শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করবে। আবার শরীরও থাকবে সুস্থ।

এ বিষয়ে ভারতের ব্যাঙ্গালুরুর পুষ্টিবিদ ডা. অঞ্জু সুদ জানান, করলার রস ইনসুলিনকে সক্রিয় করে তোলে। ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়বে না ও চর্বিতেও রূপান্তরিত হবে না। এতে ওজনও বশে থাকবে।