ঢাকা, রবিবার ১৭, নভেম্বর ২০২৪ ৮:৪৮:৪৩ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
মহাকাশচারীদের নিয়ে উপন্যাস ‘অরবিটাল’ লিখে বুকার জিতলেন হার্ভে জাতীয় সংসদে কোনো সংরক্ষিত নারী আসন থাকবে না রাষ্ট্র সংস্কারই এই সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ: প্রধান উপদেষ্টা দিনাজপুরে তাপমাত্রা ১৬ দশমিক ৮, বাড়ছে শীতের প্রকোপ আজ ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ভারতে হাসপাতালে ভয়াবহ আগুন, ১০ শিশুর মৃত্যু ডাকাতির সময় নিয়ে যাওয়া শিশু মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার

দিনাজপুরে গ্রীষ্মে শিশির-কুয়াশা!

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১১:৪৬ এএম, ২৪ এপ্রিল ২০২২ রবিবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

দিনাজপুরে গ্রীষ্মকালে দেখা গেছে শিশিরবিন্দু ও কুয়াশাচ্ছন্ন ভোর! শীতকালের দৃশ্য গরমকালে দেখে অবাক ও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকেই। শনিবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যা থেকে রোববার সকাল ৭টা পর্যন্ত এই দৃশ্য দেখা যায় দিনাজপুরে জেলাজুড়ে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত দুই দিনে এই এলাকায় হালকা বৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু দিনে রয়েছে কড়া রোদ। আবার ভোরে কুয়াশা। তবে দুর্যোগ বিশেষজ্ঞের মতে এটা প্রকৃতির স্বাভাবিক বিষয়।

দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র সহকারী তোফাজ্জুর রহমান বলেন, গরমকালে শিশির কিংবা কুয়াশার সন্ধ্যা ও ভোর দেখে ভয়ের কিছু নেই। এটা প্রকৃতির স্বাভাবিক বিষয়। মাঝে-মধ্যেই বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির পরে অনেক সময় কুয়াশা পড়ে। এতে ক্ষতির কোনো আশংকা নেই, বরং এতে আম, লিচুসহ অন্যান্য ফলন ভালো হবে। অপরদিকে রোদে প্রখরতা আছে। তাই পরিবেশে এই উষ্ণতা দেখা যাচ্ছে।


সদর উপজেলার ঝেল্লাপাড়া গ্রামের ইয়াছিন আলী বলেন, এবারই প্রথম দেখলাম গরমকালে শীতের মতো শিশির আর কুয়াশা। ভোর রাতে রীতিমতো কাঁথা গায়ে দিয়ে ঘুমোতে হচ্ছে। অন্যান্য বছর এই গরমকালে পাখার বাতাসের জন্য অস্থির হয়ে যেতে হয়।


শিক্ষক রমজান আলী বলেন, সকালে হাঁটতে বেরিয়ে দেখি শীতের সকালের মতো পরিবেশ। শিক্ষার্থীদের সারাজীবন পড়িয়ে এসেছি বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ দুই মাস গ্রীষ্মকাল। কিন্তু এই সময় দেখছি কুয়াশা। ষড়ঋতুর বাংলা পরিবর্তন হচ্ছে কি-না কে জানে?

গরমে শীত নিয়ে ডা. ডিসি রায় বলেন, অসময়ে কুয়াশা তাই সবাইকে আরো বেশি সতর্ক থাকতে হবে। ঠান্ডা-গরমে সর্দি, কাশি, গলাব্যথা যাতে না হয় সেই ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এলাচ-লবঙ্গ মিশিয়ে গরম পানি খাওয়া বা গড়গড়া করা যেতে পারে। যাতে করে এই কুয়াশা করোনা ভাইরাস ছড়াতে না পারে।