দেশের বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর নিয়ে যা ভাবছেন বিশ্লেষকরা
বিবিসি বাংলা | উইমেননিউজ২৪প্রকাশিত : ১১:৪৮ এএম, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ শনিবার
![সংগৃহীত ছবি সংগৃহীত ছবি](https://www.womennews24.com/media/imgAll/2019January/bb-2502080548.jpg)
সংগৃহীত ছবি
ছাত্র সমাজের উদ্দেশে শেখ হাসিনার ভাষণের ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন থেকে শুরু হয় হামলা-ভাঙচুর। পরে যা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে। দুই দিন ধরে চলমান এসব ঘটনায় সরকারের নিষ্ক্রিয় ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিশ্লেষকরা।
এ ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দায়ী করছেন অনেকে। বিশেষ করে বাংলাদেশের ভেতরে অস্থিতিশীলতা তৈরি করে তা বহির্বিশ্বে দেখানোর লক্ষ্যে এটিকে পরিকল্পিত পদক্ষেপ হিসেবেও দেখছেন তাদের কেউ কেউ।
আবার শেখ হাসিনার নাম দিয়ে এই ধরনের বিশৃঙ্খলাকে 'জায়েজ' করা হচ্ছে বলেও মনে করছেন আরেক পক্ষ। তবে এসব ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে তা দেশকে যেমন অস্থিতিশীল করে তুলবে, তেমনি তার সুযোগও নেয়া হতে পারে বলেও বিশিষ্টজনেরা সতর্ক করছেন।
"বিশাল ফাঁকি দেয়া হচ্ছে"
বুধবার রাত থেকে শুরু হওয়া হামলা, ভাঙচুর আর অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে বৃহস্পতিবারও। শুক্রবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগ নেতাদের ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাসভবনে লুটপাটের খবর পাওয়া গেছে। এই অস্থিতশীলতার কারণ হিসেবে সরাসরি শেখ হাসিনাকে যেমন দায়ী করা হচ্ছে, তেমনি অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও জুলাই হত্যাকাণ্ডের কোনো ধরনের বিচার প্রক্রিয়া শুরু না হওয়া এবং আদৌ বিচার হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ জনসাধারণের মনে ক্ষোভের সঞ্চার করেছে বলেও মনে করছেন অনেকে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক সামিনা লুৎফার মতে, এই ভাঙচুর আর ক্ষোভের পেছনে গভীর কারণ রয়েছে, যেটা খুঁজে দেখা প্রয়োজন।
"এই কমিউনিটি বারবার প্রতারিত হয়েছে, কখনও তার সাথে ঘটে যাওয়া অন্যায়ের বিচার পায়নি। আসলেই বিচারটা হবে কিনা এই বিষয়ে থাকা আশঙ্কা থেকেই এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে- বিশেষ করে ইয়াং জেনারেশনের (তরুণ প্রজন্মের) মধ্যে," বলেন তিনি।
অনেকটা একই মত মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেনের।
এই আইনজীবী বলছেন, চলমান বিশৃঙ্খলার প্রেক্ষাপট রয়েছে। গণহত্যা ও নৈরাজ্যের সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনতে দেরি হওয়া এবং আন্দোলনে আহত ও নিহতদের পরিবারের সংগ্রামও এর জন্য দায়ী।
তার ওপর কোনো প্রকার বিচারের মুখোমুখি না হয়েই প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার ভাষণ দেয়া এবং সেখানে জুলাই-অগাস্টের ঘটনাগুলো নিয়ে কোনো ধরনের দায় স্বীকার না করা কিংবা বিন্দুমাত্র অনুশোচনা না থাকা বিষয়গুলোকে আরও উসকে দিয়েছে বলেই মনে করছেন তিনি।
দেশজুড়ে চলা হামলা-ভাঙচুরকে "পরাজিত ফ্যাসিস্টদের মধ্যে কোনো প্রকার অনুশোচনা না থাকা এবং জনগণের মধ্যে যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে সেটাকে অবজ্ঞা করে ক্রমাগতভাবে উসকানি দেয়ার ফল হিসেবে" দেখছেন দার্শনিক ও সমাজ বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার।
তিনি বলেন, "জনগণের মধ্যে গভীর অসন্তোষ ঘটছে, ক্রমে অনিশ্চয়তা বাড়ছে। এর ফলে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাস্তবতায় ফ্যাসিস্ট স্থাপনা হামলার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে"।
তবে দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘটা ঘটনাগুলোকে ভিন্নভাবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমদ।
তার মতে, সরকার কিংবা কোনো রাজনৈতিক দল – কেউই বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনার দায়িত্ব না নিলেও শেখ হাসিনা উসকানির কথা বলে ঘটনাগুলোক "জায়েজ করে নিচ্ছে"।
"যেভাবে ভাঙচুর হচ্ছে, এটা যদি এভাবে চলতে থাকে তাহলে কিন্তু যে কাউকে বলতে পারে অমুকে স্বৈরাচারের দোসর বা অমুকে আওয়ামী লীগ করতো বলে বাড়িঘর ভাঙো, দোকানপাট লুট করো। এটা হতে থাকবে," বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, "পাঁচই অগাস্ট নিয়ে আমরা চোখের সামনে যে ঘটনাটা দেখছি তার আড়ালে কিন্তু অনেক কিছু আছে।"
"শেখ হাসিনা পালিয়ে যায়নি, বরং তাকে দিল্লিতে রেখে আসা হয়েছে" উল্লেখ করে এই রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, "তাকে ফিরিয়ে এনে বিচার করার আলাপে বিশাল ফাঁকি আছে। আর এই ফাঁকিটা মানুষকে দেয়া হচ্ছে।"
"গণহত্যার কারণে আমাদের এই দেশে কোনো দল নিষিদ্ধ হয়নি। এখনও আওয়ামী লীগকে বলছে গণহত্যাকারী দল। তো নিষিদ্ধ করছো না কেন? কাজেই এখানে নানা রকমের ফাঁকি আছে, নানা রকমের প্রতারণা আছে, নানা রকমের খেলা আছে", বলেন মি. আহমদ।
৩২ নম্বরের বাড়ি "রক্ষা করা সরকারের দায়িত্ব ছিল"
'ফ্যাসিজমের প্রতীক' হয়ে থাকায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবের বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে বলে মনে করেছেন অনেকে। তেমনি একজন বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচিত মুখ, লেখক ফাহাম আবদুস সালাম।
তার মতে, জনসম্মুখে শেখ হাসিনার ভাষণ দেয়া তার রাজনীতিতে ফেরত আসার একটি লক্ষণ, যা দেশের মানুষ মেনে নেবে না। আর বুধবার তারই স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
অন্যদিকে শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া হওয়া 'খুব স্বাভাবিক' হলেও সেই প্রতিক্রিয়া "দেশব্যাপী ধ্বংসযজ্ঞে রূপ নেয়াটা, কিছুটা হলেও জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে" বলেই মনে করছেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহদীন মালিক।
তবে আইনজীবী সারা হোসেনের মতে, ৩২ নম্বরের বাড়িটি বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রাম এবং স্বাধীনতার প্রস্তুতিকালের সাক্ষী এটি।
"এই ইতিহাস কেবল একটি দল বা একটি পরিবারের ইতিহাস নয়, সমগ্র দেশ ও জাতির ইতিহাস," বলেন তিনি।
আর বাংলাদেশের ইতিহাসের অংশকে রক্ষার দায়িত্ব সরকারেই ছিল বলেই মনে করেন অধ্যাপক সামিনা লুৎফা।
তিনি বলেন, "সরকারি প্রোপার্টি হিসেবে চিন্তা করি বা বাংলাদেশের ইতিহাসের অংশ হিসেবে চিন্তা করি, এটা রক্ষা করার দায়িত্ব বাংলাদেশের সরকারের ছিল।"
তার মতে, অন্তর্বর্তী সরকার খুবই শিথিল কার্যক্রম দেখিয়েছেন, যেটা আসলে উচিত হয়নি। এই "শিথিলতা খুবই নিন্দাযোগ্য"।
বহির্বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত উসকানি?
অনেকেই বলছেন, দেশকে অস্থিতিশীল করে বহির্বিশ্বে নির্দিষ্ট বার্তা দেয়ার জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা এসব কাজ করছে।
দেশের মধ্যে চলমান নানা বিষয়ে "ক্ষোভের বিপরীতে দিল্লির আশ্রয়ে থাকা শেখ হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল অবস্থার মধ্যে ঠেলে দিয়েছে" বলেই মত দার্শনিক ও সমাজ বিশ্লেষক ফরহাদ মজহারের।
বিবিসি বাংলাকে তিনি বলেন, "খুনিদের আশ্রয় দেওয়া এবং আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশে আসলে কোনো সরকার নাই এটা প্রমাণ করা দিল্লির নীতি। ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরে দিল্লির তরফ থেকে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার প্রচেষ্টা আরও তীব্র হয়েছে এবং হবে।"
অনেকটা একই কথা বলছেন লেখক ফাহাম আবদুস সালাম।
হামলা আর ভাঙচুরের শতভাগ দায় শেখ হাসিনার উল্লেখ করে তিনি বলেন, "সম্পূর্ণ জেনেশুনেই সে (শেখ হাসিনা) এই কাজটা করছে। কারণ সে ইন্ডিয়াকে বোঝাতে চায়, বাংলাদেশের অবস্থা খুব খারাপ এবং এটা দিয়ে যদি ট্রাম্প প্রশাসনের থেকে কোনো ফায়দা নেয়া যায়।"
বিষয়টাকে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক পদক্ষেপ হিসেবেই দেখছেন মি. সালাম। আর "সেজন্য সে (শেখ হাসিনা) বারেবারে এই কাজগুলো করবে" বলেও মনে করেন তিনি।
কেউ কেউ এখানে যড়যন্ত্র দেখলেও রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ কীভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে সে বিষয়ে নজর দেয়ার তাগিদ দেন অধ্যাপক সামিনা লুৎফা।
তিনি বলেন, "ভাঙাভাঙি কারও জন্য সুফল বয়ে আনবে না। বরং ইন্ডিয়ান যে ন্যারেটিভ আছে সেটাকে শক্তিশালী করা হবে।"
তার মতে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারত-পাকিস্তানকে দূরে থাকতে বলা উচিত এবং ভারতে বসে শেখ হাসিনা যেভাবে বক্তৃতা দেয়ার চেষ্টা করছেন, সেই বিষয় নিয়ে ভারতকে প্রশ্ন করা উচিত।
"কিন্তু সবার আগে উচিত দেশের মধ্যে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করা," বলেন তিনি।
তবে যেকোনো রাজনৈতিক বিষয়কে রাজনীতির মাধ্যমেই মোকাবেলা করা উচিত বলে মনে করেন শাহদীন মালিক।
"রাজনীতিতে অনেক কিছুই অপছন্দ, ঘৃণ্য হতে পারে। কিন্তু সেক্ষেত্রে প্রতিক্রিয়ার বহিঃপ্রকাশ যদি এসব ধ্বংসযজ্ঞে রূপ নেয়, সেটা কিন্তু দেশের ভবিষ্যতের জন্যেও ভালো কিছু ইঙ্গিতবহ না," বলেন তিনি।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে উদ্বেগ
সবকিছু ছাপিয়ে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে, তা হলো এসব ঘটনার সময় সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তা।
বুধবার শুরুতে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ করা হলেও পরে তা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে যায় এবং আওয়ামী লীগসংশ্লিষ্ট নেতাদের বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে।
কিন্তু এসব ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হস্তক্ষেপের কোনো উদাহরণ দেখা যায়নি।
পরে সরকারের পক্ষ থেকে একাধিক বিবৃতি এলেও মাঠে তার প্রতিফলন দেখা যায়নি।
ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ির সামনে সেনাবাহিনী ছিল আর তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাও ছিল। তা সত্ত্বেও বাড়িভাঙা থামানো বা জনগণকে শান্ত করতে দেখা যায়নি বলে মন্তব্য করেন অধ্যাপক সামিনা লুৎফা।
"শিক্ষার্থী-জনতা হিসেবে যাদের কথা বলা হচ্ছে, তাদের কোনো নেতা সেখানে উপস্থিত হয়ে তাদের নিবৃত করলেন না - বরং বিভিন্নভাবে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে এটাকে উৎসাহিত করা হলো - সেটাতে তো মনে করার কারণ আছে যে সরকার নজর অন্যদিকে নিয়ে তাকিয়ে আছে যেন এটা ঘটতে পারে," বলেন তিনি।
এ নিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষক মহিউদ্দিন আহমদ বলেন, "সরকার এসব 'বরদাশত' করবে না বললেও তারা সেটা করছে।"
এখন যা হচ্ছে তা নিয়ন্ত্রণের কোনো চেষ্টা বা ক্ষমতা সরকারের নেই বলেও মনে করেন মি. আহমদ।
"এখন যা চলছে, এটাকে আমরা এক শব্দে বলতে পারি মবতন্ত্র। এই মবতন্ত্রকে একবার আশকারা দিলে, সেখান থেকে ঘুরে গণতন্ত্রে আসাটা খুবই কঠিন হবে, অসম্ভবও হয়ে উঠতে পারে," বলেন তিনি।
তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য পরিস্থিতি যে সহজ ছিল না, তা "অস্বীকার করার উপায় নেই" বলেই মত সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহদীন মালিকের।
"কিন্তু সারা দেশে যখন একটার পর একটা ঘটনা ঘটলো, তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ক্রিয়তাটা প্রচণ্ড উদ্বগ্বের তৈরি করে," বলছেন তিনি।
উদ্বেগ্বের কথা জানান ফরহাদ মজহারও, বলেন, "আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কার্যত কোনো কাজই করছে না। সেনাবাহিনীকে জনগণের বিপরীতে দাঁড় করানোর বিপদ তৈরি হয়েছে, যা খুবই উদ্বেগজনক।"
এক্ষেত্রে অবশ্য ভিন্ন মত মি. সালামের। তার মতে, "আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ওইদিন হতবিহ্বল হয়ে গিয়েছিল। সন্ধ্যাবেলায় হুট করে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা তাদের ছিল না।"
আর প্রস্তুতি নিলেও হঠাৎ করেই এত মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা যেত না।
বরং শেখ পরিবারের প্রতি, বিশেষ করে শেখ হাসিনার প্রতি যে ঘৃণা জনমনে জমেছে সেখান থেকে "এটা থামাতে গেলে যে পরিমাণ বল প্রয়োগ করতে হতো - সেটাতে আরেক সমস্যা দেখা দিত," বলেন তিনি।
সূত্র: বিবিসি বাংলা
- অবশেষে তাহসানের বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
- সাগর-রুনি হত্যার বিচার নিয়ে যা বললেন পরিবেশ উপদেষ্টা
- লন্ডনে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে যা জানা গেল
- যমুনা রেলসেতু দিয়ে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু
- দুই বিভাগে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির আভাস
- বইমেলায় তসলিমার বই নিয়ে স্টলে উত্তেজনা, যা হয়েছিল
- বৃহস্পতিবার ১৩ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
- চলে গেলেন প্রখ্যাত স্থপতি লাইলুন নাহার একরাম
- আজও ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
- দেড় লাখ ছুঁয়েছে স্বর্ণের ভরি
- বিমানের ভাড়া নিয়ে মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র জারি
- বন্দিদের মুক্তি না দিলে গাজায় ফের যুদ্ধ শুরুর হুমকি নেতানিয়াহুর
- আশুলিয়ায় দম্পতির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- বইমেলার স্টলে হামলায় দোষীদের আইনের আওতায় আনার নির্দেশ
- রাজবাড়ীতে হালি পেঁয়াজ চাষে ব্যস্ত কৃষকরা
- জুরিবোর্ডে ইলিয়াস কাঞ্চন ও বাঁধন
- ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রিভা গ্রেপ্তার
- ফেসবুকে কত ভিউ হলে কত টাকা আয় হয়?
- মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে: গভর্নর
- ভয়ংকর মাদকে আসক্ত তিশা-টয়া-সাফা!
- নারী ক্রিকেটে জ্যোতির ইতিহাস
- এই শীতেও প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি খাচ্ছেন তো?
- বাংলাদেশকে হারিয়ে এশিয়া কাপ নিয়ে গেল ভারত
- ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে টাইগারদের সিরিজ জয়
- দেশীয় ওটিটিতে জয়া আহসান
- অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
- সংসার পাততে সপরিবারে ভারত ছাড়ছেন কোহলি
- প্রথম নারী ক্রিকেটার হিসেবে স্মৃতি মান্ধানার কীর্তি
- নগরীর অভিজাত তারকা হোটেলে ক্রিসমাস
- রাজধানীতে বুধবার যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ