ঢাকা, রবিবার ০২, ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৬:০৮:০৬ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
চালের বাজারে অস্থিরতা এবার ঢাকা উত্তর অবরোধের ঘোষণা তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশে এসে টিউলিপের তথ্য নিয়ে গেছে ব্রিটিশ গোয়েন্দা দল সাবেক এমপি নাজমীন আটক আইসিইউতে লালন-সম্রাজ্ঞী ফরিদা পারভীন পর্দা উঠল অমর একুশে বইমেলার

বাংলাদেশে এসে টিউলিপের তথ্য নিয়ে গেছে ব্রিটিশ গোয়েন্দা দল

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৪০ পিএম, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার মেয়ে ও যুক্তরাজ্যের সাবেক সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিতে গোপনে বাংলাদেশে এসেছিলেন দেশটির জাতীয় অপরাধ সংস্থার (এনসিএ) কর্মকর্তারা। তবে দলটির সদস্যরা বাংলাদেশের দুর্নীতি বিরোধী তদন্তকারীদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করেছেন। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) এই তথ্য প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য মেইল অন সানডে।

জানুয়ারিতে হওয়া এই বৈঠকে ব্রিটিশ দলকে বাংলাদেশের কর্মকর্তারা জানান, তারা ৪২ বছর বয়সী টিউলিপের বিরুদ্ধে দুর্নীতির নতুন তথ্য যোগাড় করতে সমর্থ হয়েছেন।
দ্য মেইল অন সানডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ কর্মকর্তারা এখন টিউলিপ সিদ্দিকের ব্যাংক হিসাব যাচাই, ই-মেইলের তথ্য যাচাই এমনকি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে ডাকতে পারে।

টিউলিপ সিদ্দিক ও শেখ হাসিনা ছাড়াও গোটা শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। ২০১৩ সালে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাবেক প্রধানমন্ত্রী হাসিনা এ চুক্তি সই করেন। তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন টিউলিপ সিদ্দিকও। বলা হচ্ছে, টিউলিপ এতে মধ্যস্থতা করে অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।

বাংলাদেশের একটি সূত্র ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছে, ব্রিটিশ দলটি ব্রিটেনে বালাদেশি কর্মকর্তাদের দ্বারা টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ চুক্তির মাধ্যমে তদন্ত করার প্রস্তাব দিয়েছেন। এছাড়া তারা টিউলিপের বিরুদ্ধে হয়ত তদন্ত করতে পারে। টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে সেগুলো যদি প্রমাণিত হয় তাহলে তার ১০ বছর বা তারও বেশি কারাদণ্ড হতে পারে।

বাংলাদেশি এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, যুক্তরাজ্যের এনসিএ-এর কর্মকর্তারাই এই গোপন বৈঠকটি আয়োজনের প্রস্তাব দেয়। এরপর ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশন এটি আয়োজন করে।