ঢাকা, বুধবার ০৪, ডিসেম্বর ২০২৪ ১৪:৩৩:২৬ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
রাজধানীতে দোলনায় ফাঁস লেগে কিশোরীর মৃত্যু ৮ দিন ধরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায় নান্দি নাদাইতওয়া হলেন নামিবিয়ায় প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক করার বার্তা ঢাকা-দিল্লির রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ বিবিসির ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় বাংলাদেশের রিক্তা

বিশ্ব এইডস দিবস আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:৩০ এএম, ১ ডিসেম্বর ২০২৪ রবিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

আজ বিশ্ব এইডস দিবস। মরণব্যাধি এইডসকে রুখে দিতে বিশ্ব সচেতনতা গড়ে তুলতে প্রতিবছর ১ ডিসেম্বর পালিত হয় দিবসটি। প্রতিবারের মতো বাংলাদেশেও যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করার মাধ্যমে পালিত হচ্ছে এ দিবস।

বিশ্বের প্রতিটি দেশে ১৯৮৮ সাল থেকে বিশ্ব এইডস দিবস পালিত হয়ে আসছে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয় হলো ‘অধিকার নিশ্চিত হলে, এইচআইডিভ/এইডস যাবে চলে’।  ইউএনএইডসের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ৩৪ মিলিয়ন এইডস আক্রান্ত রোগী রয়েছে এবং প্রায় ৩৫ মিলিয়ন মানুষ এ মরণঘাতী রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।
মূলত এইচআইভি সংক্রমণের মাধ্যমে এইডস মহামারি ছড়িয়ে পড়ার বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এবং যারা এ রোগে মারা গেছেন তাদের প্রতি শোক পালন করতে এ দিনটিকে বেছে নেয়া হয়েছে।
 
সরকারি ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, বেসরকারি সংস্থা এবং বিশ্বে বিভিন্ন ব্যক্তি, এইডস প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সবাইকে সচেতন করে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে।
 
সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় এইডস সম্পর্কিত বিশ্ব কর্মসূচির দুজন জনতথ্য কর্মকর্তা জেমস ডব্লু বুন এবং টমাস নেটটার ১৯৮৭ সালের আগস্টে প্রথম বিশ্ব এইডস দিবসের পরিকল্পনা করেন।
 
এইডস সম্পর্কিত বিশ্ব কর্মসূচির (বর্তমানে আনএইডস নামে পরিচিত) পরিচালক ড. জোনাথন মানের কাছে বুন এবং নেটটার তাদের ধারণাটির কথা জানিয়েছিলেন। ড. মান এই ধারণাটি পছন্দ করে এটির অনুমোদন করেন এবং ১৯৮৮ সালের ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবসটি প্রথম পালন করা উচিত এমন পরামর্শের সঙ্গে একমত হন।
 

এইচআইভি ভাইরাসের মাধ্যমে এই মরণব্যাধি একজন থেকে অন্যজনের মধ্যে সংক্রমিত হয়। ভাইরাসটি ধীরে ধীরে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অকার্যকর করে দেয়। ফলে এক সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে রোগী। তাই রোগটি থেকে বাঁচতে প্রতিরোধ এবং জনসচেতনতা সৃষ্টির বিকল্প নেই।