ঢাকা, সোমবার ২৫, নভেম্বর ২০২৪ ০:৩৬:১১ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দ ১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ মিরপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৭ ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৩৮, লেবাননে ৩৩ প্রাণহানী প্রথমবার নির্বাচনে অংশ নিয়েই প্রিয়াঙ্কার বাজিমাত বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস

ভোরে গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত ২০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১০:২০ এএম, ১৯ মার্চ ২০২৪ মঙ্গলবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের বিমান হামলায় অন্তত ২০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ভোরে রাফাহ শহর এবং গাজা উপত্যকার কেন্দ্রস্থলে এ হামলা চালানো হয়। খবর রয়টার্সের।

প্রতিবেদনে বলা হয়, রাফাহ এবং গাজা উপত্যকার কেন্দ্রস্থলে ইসরাইলি বাহিনীর বিমান হামলায় মঙ্গলবার ভোরে ২০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা। এর মধ্যে মিসরীয় সীমান্তের কাছে দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরে বেশ কয়েকটি বাড়ি এবং অ্যাপার্টমেন্টে চালানো হামলায় ১৪ জন নিহত এবং আরও বহু লোক আহত হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানান। শহরটিতে বর্তমানে ১০ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছেন।

এছাড়া মধ্য গাজা উপত্যকার আল-নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি বাড়িতে পৃথক বিমান হামলায় আরও ছজন নিহত হয়েছে বলে চিকিৎসা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

এদিকে, মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ শহরে বজ্রপাতের সঙ্গে বৃষ্টি তাঁবুর তৈরি ক্যাম্পে অবস্থানরত বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর দুর্দশা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

দেইর আল-বালাহ শহরের বাসিন্দা শাবান আবদেল-রউফ বলেছেন, আমরা বজ্রপাত এবং বোমা হামলার শব্দের মধ্যে আর পার্থক্য করতে পারছি না। আমরা বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করতাম এবং (বৃষ্টি হতে) দেরি হলে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতাম। আজ আমরা প্রার্থনা করছি যেন, বৃষ্টি না হয়। বাস্তুচ্যুত মানুষ যথেষ্ট দুর্দশার মধ্যে রয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ইসরাইলে হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা ও দুই শতাধিক ব্যক্তিকে জিম্মি করে। এ ঘটনার পর গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরাইল। তাদের হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৩১ হাজারের বেশি লোক নিহত হয়েছেন। আর আহত হয়েছে ৭২ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি।