ঢাকা, শুক্রবার ২৯, নভেম্বর ২০২৪ ০:৩৭:২২ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
সাইফুল হত্যার প্রতিবাদ ও চিন্ময়ের মুক্তি দাবি হাসিনার দুই বছর পর ওয়ানডে দলে দিলারা আকতার সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রিয়াঙ্কা জামিন পেলেন বরখাস্ত ম্যাজিস্ট্রেট উর্মি সোনামসজিদ দিয়ে এলো সাড়ে ৫ হাজার টন আলু-পেঁয়াজ বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ

মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৬:১৭ পিএম, ২৭ ডিসেম্বর ২০২২ মঙ্গলবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের সহযোগিতার অপরাধে বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস ও তার স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে দুদক সচিব মো. মাহবুব হোসেন কাযালয়ে ব্রিফিং করে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

কমিশন সূত্রে জানা যায়, আফরোজা আব্বাস একজন গৃহিণী। কিন্তু তার স্বামী মির্জা আব্বাস বিভিন্ন খাতের টাকা স্ত্রীর নামে হস্তান্তর করেছেন। আফরোজা আব্বাস নিজেকে একজন হস্তশিল্প ব্যবসায়ী হিসেবে আয়কর নথিতে উল্লেখ করলেও তার নিজের আয়ের কোনো বৈধ উৎস নেই।

দুদক জানায়, আফরোজা আব্বাসের নামে ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার ৮২৮ টাকার সম্পদ তার স্বামী মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদের সহায়তায় ও মাধ্যমে অবৈধ উৎসের আয় থেকে অর্জিত। মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহম্মেদ ১৯৯১ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদ সদস্য, মন্ত্রী এবং ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ছিলেন। আবার ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ছিলেন।

তিনি সংসদ সদস্য, মেয়র ও মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে তারা পরস্পর স্বামী-স্ত্রী ঘুষ বা দুর্নীতির মাধ্যমে এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন অবৈধ উপায়ে আফরোজা আব্বাসের নামে ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ হাজার ৮২৮ টাকার সম্পদ অর্জন করেন। আর অবৈধ পন্থায় অর্জিত সম্পদের বৈধতা দেওয়ার অসৎ উদ্দেশ্যে অবৈধ পন্থায় হস্তান্তর, রূপান্তর, অবস্থান গোপনকরণে ওইসব কৌশল অবলম্বন করেন।

দুদক বলছে, তার বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তদন্তকারী কর্মকর্তা আফরোজা আব্বাস এবং মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদকে একে অপরের সহযোগিতায় জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭হাজার ৮২৮টাকার সম্পদ অর্জন করেন।

এছাড়াও অবৈধ পন্থায় হস্তান্তর, রূপান্তর, অবস্থান গোপন করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, দন্ডবিধি'র ১০৯ ধারায় এবং সেই সঙ্গে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০৮; মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০৯ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ ধারায় আদালতে অভিযোগপত্র দেন।