ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৮, নভেম্বর ২০২৪ ২১:৫৪:১৭ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
জামিন পেলেন বরখাস্ত ম্যাজিস্ট্রেট উর্মি সোনামসজিদ দিয়ে এলো সাড়ে ৫ হাজার টন আলু-পেঁয়াজ ৮ দফা অস্ত্রোপচারের পর ঘরে ফিরেছে জোড়া শিশু নুহা-নাভা বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা শুরু হবে ওমরাহ পালনের পর তীব্র শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া, তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রিতে

শিমু হত্যা মামলায় বাবার বিরুদ্ধে মেয়ের সাক্ষ্য

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৮:৪৮ পিএম, ২৬ জানুয়ারি ২০২৩ বৃহস্পতিবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমু হত্যা মামলায় তার স্বামীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন মেয়ে অজিহা আলিম রিদ।

বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের আদালতে এই সাক্ষ্যগ্রহণ হয়। এরপর আসামিপক্ষের আইনজীবী অজিহাকে জেরা করেন।  তবে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ না হওয়ায় পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি তারিখ নির্ধারণ করেছেন আদালত। এর আগে, মামলার বাদী শিমুর ভাই হারুন অর রশীদকে জেরা শেষ করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী।

গত ২৯ নভেম্বর এই মামলায় শিমুর স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। গত বছরের ২০ জানুয়ারি আসামিদের রিমান্ড চলাকালে ঢাকার মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। ওই সময় আসামিরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ডের আবেদন করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে নোবেল ও ফরহাদ জবানবন্দি দেন। পরে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

চিত্রনায়িকা শিমু স্বামী ও দুই সন্তান নিয়ে রাজধানীর কলাবাগান এলাকার একটি বাসায় থাকতেন। ২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি সকালে বাসা থেকে বেরিয়ে তিনি আর ফেরেননি। তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় রাতেই কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। পরদিন ১৭ জানুয়ারি সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে শিমুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। শুরুতে পরিচয় মিলছিল না তার। উদ্ধারের রাতে মরদেহের ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে নাম-পরিচয় শনাক্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এ ঘটনায় শিমুর স্বামী নোবেল ও তার বাল্যবন্ধু ফরহাদকে আটক করে র‌্যাব। তাদের দুজনের কাছ থেকে একটি রক্তমাখা প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়।